পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Soos 估面怀旧 শ্ৰী প্রমথ চৌধুরী যা জীবনে ক্ষণিকের, তাকেই মনোজগতে চিরদিনের করবার কৌশলের নামই আৰ্ট। বসন্ত বলেছেন “একটি প্ৰভাতে ফুটে অনন্ত জীবন ¢छ ठूलठ्ठी' e 37 “সঙ্গীতে যেমন ক্ষণিকের তানে, গুঞ্জরি কঁাদিয়া উঠে অন্তহীন কথা ।” চিত্রাঙ্গদ কাবের মৰ্ম্মকথা মদন ও বসন্তই অমর বাণীতে বলে দিয়েছেন । সে দেব “নারারে হইতে নারী পুরুষে পুরুষ" চেতন করে” দেয়। তার গ্ৰীক নাম eros এবং এই কারণেই পূর্লোক্স শ্ৰেণীর সমালোচকরা এ কাবাকে erotic বলেন । এখন ইংরাজী ভাষায় এ শব্দটি ইন অর্থে ব বঙ্গত হয়। 'erotic love এর বাঙলা আমি জানিনে, সম্ভবত তঁরা সাকে platonic love q77iri, y love Tf TSCG i gaš Aš জাতীয় সমালোচকদের কাছে উক্ত কারণে চিত্রাঙ্গদা অশ্লীল । এখন এ কাবা শ্লীল বা অশ্লীল সে বিচার করবার একটি বাধা KDSDS SSS SuLuBDB SBD DDD DDD SYS KKBD DBB0 BBBBB আমার মুক্তি সব অশ্লীল হয়ে পড়বে। আর আমি সখন দৰ্শন বিজ্ঞানের আলোচনা করছি নে, তখন শ্লীলতার সামাজিক বন্ধন লঙ্ঘন করবার "আমার কোন ও অধিকার নেই ; আমার আলোচ্য বিষয় হচ্ছে সৌন্দৰ্য, সত্য নয়-সুতরাং এক্ষেত্রে রুচির কথাটা বড় কথা । I.ove বিষয়ে শ্লীলতা রক্ষা করে, আলোচন করা সে অসম্ভব, তার সাক্ষী স্বয়ং Plato । পৃষ্ঠার যে পুস্তক থেকে love এর কিম্বদন্তী জন্মগ্রহণ করেছে। সেই Bamuct নামক অপুৰ্ব্ব দার্শনিক বিচার বাঙলায় 'কপায় কথায় অনুবাদ করা চলে না, কারণ আদর্শনিক পাঠকদের কাছে তা ঘোর অশ্লীল বলে গণ্য হবে । প্লেটনিক love-এর विष्ांद्रशें गति (qडांगूल उम्रांवश् श्, ड श्र-cध्रॉनिक love७ल বিচার যে বীভৎস হবে তা বলাই বাহুলা । platannic“ Ә е প্লেটনিক love একটী আকাশ-কুসুম। সুতরাং এক দলের লোকের কাছে তা”। যেমন বিদ্রুপের বিষয়, অপর আর একদল লোকের কাছে তা তেমনি শ্ৰদ্ধার বিষয় । এখন উক্ত মতের ভক্তদের জিজ্ঞাসা করি, কুসুম মাত্ৰষ্ট কি আকাশ-কুসুম নয়? গাছের মূল থাকে মাটীতে কিন্তু তার ফুল ফোটে আকাশে । ফুল দেপবামাত্ৰ যে লোকের তার মূলের কথাই বেশী করে মনে পড়ে, সে কূলের যথার্থ সাক্ষাৎ পায় না-পায় শুধু মাটীর ; সুন্দরের হিসেব থেকে ফুল আকাশ-কুসুম মাত্র-- এবং তাতেই তার সার্থকতা কিন্তু সন্তোর হিসেব থেকে তা সমগ্ৰ সৃষ্টি প্রকরণের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ভাবে অনুস্মাত । আমরা যাকে প্ৰেম বলি, "তা ও মনোজগতের বস্তু হ’লেও দেহের সঙ্গে নিঃসম্পর্কিত নয় । যেমন পার্থিব ফলের রূপ তার একমাত্র গুণ নয়, উপরন্থ তার প্রাণী আছে তেমনি মানব-প্রম শুধু চিদাকাশের কুসুম নয়, দেহ ও মন উভয় জগৎ অধিকার করেই তা বিরাজ করে । তার পর দেহ মনের বিভাগটা কি তেমন সুনির্দিষ্ট ? দেহের কোথায় শেষ ও মনের কোথায় আরম্ভ তা কি আমাদের প্রত্যক্ষ ? ভারতচন্দ্ৰ বলেছেন। :--- 'ड्रडभिव्र :प्रश् नवव्रांत ८१ठ •द्ध-नांद्रीं कलत्रंद्र ; গুণাতীত হয়ে নানা গুণ লয়ে দোতে নানা পেলা করে ৷ উত্তম অধম স্থাবর জঙ্গম সব জীবের অন্তরে চেতনাচেতনে মিলি দুই জনে দেহিদেঙ্গ রূপ ধরে । অভেদ হইয়া ভেদ প্ৰকাশিয়া এ কি করে চরাচরে ৷” যদি কোনও কবির কল্পনায় দেহ-দোহার ভেদাভেদ জ্ঞান মূৰ্ত্তি হয়ে ওঠে।--তাহলে সে কবির কল্পনাকে কি শুধু দৈহিক বলা চলে ? যা কেবলমাত্র দৈহিক তার অন্তরে সত্য আছে কিন্তু সৌন্দৰ্য নেই ; বৌদ্ধর বিশ্বাস করতেন যে, কাম-লোকের উপরে রূপ-লোক বলে আর sBD SBBD DDD SS DB BBBD DDBS S Bui DDB কাম-লোক থেকে রূপ-লোকে তুলতে পারেন--তিনিই যপার্থ কবি। চিত্রাঙ্গদা যে রূপ-লোকের বস্তু কামলোকের নয় তা যার অন্তরে চোখ আছে। তিনিই প্ৰত্যক্ষ