পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৭৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ADSR তুলতে পারি বটে। কিন্তু তুলে বিলেতে পাঠাতে পারবে না। বললাম, আরো রামঃ ! আমরা কি আৰ্যসন্তান হিন্দু নাই ? এইটুকু ধৰ্ম্মজ্ঞান কি আমাদের নাই যে নিজেদের দেববিগ্রাহের পবিত্র স্থানের ছবি তুলে সেই প্ৰতিকৃতি বিলেতে BHL DDSS sLB DBBS DDBDDS DD LBBB হ’তে পারি? পরম গম্ভীরভাবে কথাগুলো বলে।” তবে অনুমতি পাই ! কিন্তু আলোক-চিত্র নেবার মত ‘আলোক” কোথায় ? ক্যামেরাটাকে একটা ইটের ওপর বসিয়ে time exposure frts a C Nets case is stifs করছিল, তা’রা দেখলাম ‘তসবীর” ওঠাবার লোভে ধীরে ধীরে এগিয়ে এসে আমার বন্ধুদের পাশে ঠেলা ঠেলি ক’রে ŴffŵpGRC, ll বংশীবট থেকে বেরিয়ে যখন আমরা আবার বৃন্দাবনের বালুময় রাস্তা বেয়ে চলেছি, দেখলাম রং দেবার খুব ধূম লেগে গেছে। অতিকষ্টে আততায়ীদের হাত এড়িয়ে পথের একপাশ দিয়ে চলেছি। এমন সময় অদূরে হাতে রংয়ের ঘড়ী বা ভাড় (যা খুলী বলা যায় ) নিয়ে একদল গোপী আসছেন দেখা গেল। বহুপূৰ্বেই কল্পনা-য়চিত শ্যামসুন্দরের লীলাभभूझ बूगांवोनब्र नडिन वध्र cडड फूब्रभाब्र शम शिcहिण সুতরাং দীর্ঘশ্বাস চেপে নিয়ে যখন পাশ কাটিয়ে পেরিয়ে যাচ্ছি, এমন সময় সেই গোপীবৃন্দ রঙের কেঁড়ে হন্তে আমাদের প্রতি ধাবমান হ’লেন। শম্ভুনাথবাবু আমাকে ও শিবকুমারকে হাত ধরে” হিন্দু হিন্দু করে” টেনে সবেগে পৃষ্ঠপ্ৰদৰ্শন করলেন, অভিজ্ঞ পাণ্ডা মহারাজ ইতিপূর্বে কখন যে অদৃশ্য হয়েছিলেন । यांनिना, बांगै ब्ररेष्णन 'क्रु बांभांऐवांबू!-डिनि अंडूनॉर्थव्र ভায়য়া-ভাই-চায়চোখো ( চশমা-পরা ) লোক, চাটু করে” চোখে সব ব্যাপারটা ধরা পড়ে না । যখন আমরা একটা গলি পেরিয়ে অন্য রান্তায় পড়ে’ দম নিচ্ছি, তিনি তখন এসে পৌঁছলেন। গেঞ্জি ছেড়া, রঙে স্নান হয়ে গেছে, আর একটু ভাল করে।’ লক্ষ্য করে” দেখলাম যে তার হাতের ও পিঠের কোথাও কোথাও ‘কালশিরো পড়ে গেছে এবং হোলীর রঙের সঙ্গে স্থানে স্থানে গায়ের রক্ত-ও মিশেছে! যখন বিস্ময় অতিরিক্ত হয়ে উঠেছে, তখন পাণ্ড আর এক পথ থেকে ছুটে এসে বললে “আয়ে, আরে, জামাইবাবুকো হোরী দে দিয়া।’” čeře হোরীর সঙ্গে এই অঙ্গ-নিৰ্য্যাতনের কি সম্বন্ধ আছে জিজ্ঞাসা করায় সে বললে যে এখানকার গোপীদের মধ্যে একটা প্ৰণা আছে, দোলের ৮১০ দিন আগে হ’তে তারা খুব ঘি-দুধ খেয়ে বঙ্গ করে” নেয়, তারপর হোলীর দিনে এক হাতে ছড়ি আর হাতে রংএর ভাড় নিয়ে রং দিতে বেরোয়। নিয়ম হচ্ছে কোন পুরুষকে পেলে সবাই মিলে তাকে ঘিরে যুগপৎ রংএ ভাসিয়ে দেয় ও ছড়িপেটা করে।. তখন মনে পড়লো, হ্যা, তাদের সকলেরই হাতে ছড়ি ছিল বটে। ৷ स्त्रांभब्रा शून्यांबद्दनद्र 'cथम भशविश्वांग' 'गांशं.ब्र भक्ब्रि', ‘মদন গোপালের মন্দির, ‘কালীয়া-দািঢ় দীঘি’এবং দ্রষ্টব্য আরও বহু স্থানে গিয়েছিলাম। কিন্তু পাঠকদের ধৈৰ্য্যচুক্তির আশঙ্কায় সে সম্বন্ধে কেবল উল্লেখ করেই ক্ষান্ত হ’লাম। সাহাদের মৰ্ম্মর মন্দিরের একটি ছবি দেওয়া হ’ল। আগ্ৰায় ফিরে সেখানকার দুর্গ দেখতে গেছি আবার সেই “বড়লাটের” হাঙ্গাম। বেছে বেছে ঠিক সেই দিনই তিনিও আগ্ৰা দুর্গ দেখছেন। গোরা সৈন্য, কড়া পাহারা, প্রবেশ नित्यक्ष। अभिब्रा७ निक्रश्रमि-आधांब्र खछ निर्किटे डिन निन সময় শেষ হয়ে গেল, সেই দিনই দুপুরের গাড়ীতে দিল্পী চললাম। রাত আটটায় ট্ৰেণ যমুনার সেতুর মধ্যে প্ৰবেশ কম্বল। রেল লাইনের দু’ধারে বহুমাইল জুড়ে উজ্জল বৈদ্যুতিক আলোক-মালা, সমস্ত আকাশী বাতাস মহা-নগরীর মহা-কোলাহলে পরিপূর্ণ। সত্যেন্দ্রনাথের কবিতাটি আপনা। হতেই মুখ দিয়ে বেরিয়ে গেলঃ- . . “অতুল বিরাট বিপুল দিল্লী भड-नभां-6थब्रजी अग्रेि ! ' গজ-মোতী গুড়া তব পথ-ধূলা মোহিনি, রূপসি, মহিমাময়ি।” সত্যই অতুল, বিরাট, বিপুল। এখানে আগে থেকে কোন ব্যবস্থা করা ছিল না। কলকাতায় বাস করেছি, তা’র কল-কোলাহল, তা’র জনবহুলতা কোনদিন এরকম ভাবে অনুভব করি নাই। “ ক্ষণিকের জন্য এই নগরীর প্রবেশ পথে দাড়িয়ে তা’র বিশালতার মধ্যে যেন নিজেকে হারিয়ে ফেললাম ; কিন্তু সে ক্ষণিকেরই জম্ভ। মন্ত ষ্টেশন, অফুরন্ত আলো, আগুস্তি লোক-যেন হাওড়া ষ্টেশনেই ফিরে এসেছি ।