পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/২৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ryo -“সেদিন ডায়েরি লেখা শেষ হইবার পর হইতে ফ্রান্সের প্যারীতে কি পরিবর্তনই না হইয়াছে। আমরা বে-কয়দিন ছিলাম কি মনোরমই না ছিল তখন সহরটি। বাড়ীগুলি कि इनव्र ; श्रथचांछे या कि श्च 1 अॉन कि ध्भक्षकांब्र সেই জাতীয় সৈন্যদল। আর আজ ? হায়, আজ প্যারীর সৌন্দৰ্য্য কোথায় ? সব শেষ হইয়া গিয়াছে। সৌধকিরীটিনী সুন্দরী ও শ্রেষ্ঠ নগরী। আজ মহাশ্মশানে পরিণত হইয়াছে। যুদ্ধের প্রারম্ভেই বুঝিতে পারিয়াছিলাম ফরাসীয়া হারিয়া যাইবে। কিন্তু তবুও তা আমার প্রাণ তাহাদের জন্য কঁাদিতেছিল। যুদ্ধ যখন পুর্ণমাত্রায় চলিতেছিল, তখন একদিন সন্ধ্যাকালে মার নিকটে বাবা যুদ্ধ সম্বন্ধে কি বলিতেছিলেন। বাবার মুখে সম্রাটের নাম উচ্চারিত হইয়া আমার কৰ্ণে প্ৰবেশ করিল। বিদ্যুৎবেগে নীচে নামিয়া আসিলাম। শুনিলাম। Sedanএ ফরাসীরা জাৰ্ম্মণীর নিকট আত্মসমৰ্পণ করিয়াছে। মনে পড়ে এই কথা শুনিয়া কিরূপে কোনও মতে উঠিয়া দিদির নিকট কাদিয়া আকুল হইয়া এই দুঃসংবাদ প্ৰদান করিয়াছিলাম।” ইহা হইতেই বুঝা যাইবে ফরাসী দেশকে তরু দত্ত কত ভালবাসিয়াছিলেন । ১৮৭১ খ্ৰীষ্টাব্দে গোবিন্দ দত্ত সপরিবারে কেলিজে ভলিয়া যান। এইখানে তরু ও তাহার দিদি মেয়েদের উচ্চ-বিদ্যালয়ে শিক্ষা লাভ করিতে থাকেন। মিস। DBBBB LEDDDBDD DBDB DB DD BD চমৎকার বিশুদ্ধ ইংরাজী উচ্চারণ ও পাশ্চাত্য নীতি-নীতি সম্বন্ধে অসামান্ত জ্ঞানের পরিচয় পাইয়া মুগ্ধ হইয়া পড়েন। ১৮৭৩ খ্ৰীষ্টাব্দে দত্ত-পরিবার কলিকাতায় ফিরিয়া আসেন। श्शब्र ब्रवर्डं, घ्नन्द्रि विश्श८ब्रब्र कांश्निौ भिन् शांनि८क् লিখিত তরু'র পত্রাবলী হইতে আমরা জানিতে পারি। এই চারি বৎসরের অধিকাংশকালই তরু হয় BBB BDBDBDDDuDDuD GBDBDBB DBDDBB DBDS বাটিকায়, নয়ত তাহদের কলিকাতার বাটীতে কাটাইতেন। বেড়াইবান্ন সময় ভিন্ন অন্য কোনও সময়ে তরু বড়একটা গৃহের বাহির হইতেন না। তাহার জীবন বেশ অনাবিল শান্তিতে কাটিয়া যাইতেছিল। কিন্তু ভগবানের <6> [ थोंबन কঠোর বিধানে তরুর ভাগ্যে এই শান্তি বেশী দিন ভোগ BB DDDB DD BS Htt SDB DDD DBLBLB डैशब्र निर्षि अकब्र शुङ्ग श्रेण। (यरे नगम श्रड उन्न স্বাস্থ্যও ভাঙ্গিয়া পড়ে। কাল ক্ষয় রোগ তাঁহাকেও আক্রমণ করিল। প্ৰিয়তমা ভগিনীর মৃত্যুতে তরু বড়ই শোকাৰ্ত্ত হইয়া পড়েন। এই সময় হইতে তরুর পিতাই তাঁহার একমাত্র বন্ধু হইয়া পড়িলেন। পিতা ও পুত্রী মিলিয়া একই বই ও একই রচনা পাঠ করিতেন। ছোটখাটো সুখ-দুঃখের ভিতর দিয়া তাঁহাদের দিনগুলি কাটিয়া যাইতেছিল। কিশোরী তরুণ সকলকেই সমানভাবে ভালবাসিতেন। ছোট গৃহখানিকে তিনি নন্দনে পরিণত করিয়াছিলেন । পশুপক্ষী ও অন্যান্য জীবজন্তুকে তিনি স্নেহের চক্ষে দেখিতেন। কি বন্য, কি গৃহ-পালিত কোনও প্ৰকার জীবজন্তই তাহার ভালবাসা হইতে বঞ্চিত হইত না । বাগমারির উদ্যানবাটিকা, তথাকার তরুলতা, কুজীবন, ফুলফল, সরোবর এ সমস্তই ছিল তরুর আনন্দের উৎস। তাহার লিখিত পত্রাবলী পড়িলে আমরা একদিকে যেমন এই সরলা কিশোরীর নিৰ্ম্মল হৃদয়ের পরিচয় পাই, অন্যদিকে আবার তেমনি তাহার। পালিত পশুপক্ষীদের সহিতও আমাদের পরিচয় স্থাপিত হয়। কখনও বা তাহার সুন্দর বিড়ালছানাট প্ৰতিপালিকার সঙ্গে খেলা করিতে করিতে দোয়াত উল্টাইয়া দিতেছে, কখনও বা ‘জেণ্টাইন ও ‘জেনেটু’ নামক ঘোটকীয় তাহদের কত্রীর সঙ্গে বাগানের চারিদিকে দৌড়াইতেছে। পত্র-লেখিকার হৃদয় দিয়া লেখা এই ছবিগুলি আমাদের মনে প্ৰতিভাসিত না হইয়াই থাকিতে পারে না। আর এই ছবিগুলির ভিতর দিয়া প্ৰতিফলিত হইয়া উঠে একখানি তরুণ হৃদয়ের সরল মনোহর মূৰ্ত্তি। তর্ক তাহদের বাগানের পাখীগুলিকে যে-ভাবে বর্ণনা করিয়াছেন তাহা পড়িলেই বুঝা যায় প্রকৃতির সঙ্গে তাহার কতটা ঘনিষ্টতা ছিল :-"প্ৰভাতকাল, বাগানের শোভা কি সুন্দর। ভোর তিনটা বাজিতে না বাজিতেই ক্ষুদ্র औषबांच कणकूचन कब्रिटड थॉटक। जांषषके अडैौड হইতে না হইতেই লতাগুল্প ও বৃক্ষরাজি হইতে কি সঙ্গীত