পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/২৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SO98) डांव ७ डिांब्र थांब्रां ब्रिटानिड कब्रिना टिडह। cकांन् প্রাচীন যুগে আৰ্য্য কবিগণ ছন্দোবদ্ধ ভাষায় এইসব অপূর্ব কাহিনী রচনা করিয়াছিলেন, যুগযুগান্তর ধরিয়া যাহা আমাদিগকে স্বল্পসৌন্দৰ্য্য উপভোগ করাইয়া আদিতেছে। এই পুরাতন কথা ও কাহিনীই তরুণ তাহার কবিতায় মৰ্ম্মज्छौं छाबाच्न बाख्न कब्रिब्राप्छन । কবিদের মধ্যে বোধ হয়। তিনিই প্ৰথমে ভারতের এই ইংরাজী কাব্যে বাঙালী শ্ৰীলতিকা বহু SSVO পারিয়াছিলেন। এই নয়টি কবিতার মধ্যে সাবিত্রী সম্বন্ধে কবিতাটিই সর্বশ্রেষ্ঠ। তবে মহাভারতোক্ত সাবিত্রী হইতে তরুর সৃষ্ট সাবিত্রী একটু স্বতন্ত্র ধরণের। মহাভারতের সাবিত্রী সত্যবানগত প্ৰাণ, তাহার বেন। একটা স্বতন্ত্র সত্তা বলিয়া কিছু নাই। তরুর সৃষ্ট সাবিত্রী-চরিত্রে কিন্তু সে ভাব নাই। তাহাতে যেন একটা নূতন প্ৰাণের পরিচয় আমরা পাই। সে প্ৰাণীও মহাভারতের সাবিত্রীর ন্যায়, অমূল্য কাব্যকাহিনীর সঙ্গে পাশ্চাত্যের পরিচয় ঘটাইয়া পবিত্র ও মধুর, কিন্তু তবুও তাঁহাতে এমন একটা নূতনত্ব দেন। আর কিছুর জন্য না হইলেও একমাত্র এই কারণেই তরুর এই কাব্যগ্রন্থ অমর হইয়া থাকিবে। তরুর পূর্ববৰ্ত্তী অকিঞ্চিৎকর কবিদিগের রচনার সহিত তুলনা করিলে ইহা যে কত শ্রেষ্ঠ তাহা বুঝা যাইবে। র্তাহার পূর্ববৰ্ত্তী কবিরা প্ৰাচীন ভারতের মনগড়া অবাস্তব চিত্র অঙ্কন করিয়া বেমালুম তাহাই আসল বলিয়া চালাইয়া দিবার চেষ্টা করিয়াছেন। তরু কিন্তু প্ৰাচীন পথের পথিক না হইয়া ভারতের খাটি জিনিষটিকেই, আবরণ উন্মোচন করিয়া, জগতের সমক্ষে বাহির করিয়াছেন। প্ৰথমে বিষ্ণুপুরাণের দুইটি গল্প অবলম্বনে তরু দুইটি কবিতা প্ৰকাশ করেন। “এল্ফবোপাখ্যান” (The Legend of Dhruba) o eleçN Yvąe titur "GrayTM ম্যাগাজিনে” প্ৰকাশিত হয়। পরবৎসর উক্ত পত্রিকাতেই “aurf el effire” (The Royal Ascetic and Hind ) শীৰ্ষক গল্পটি বাহির হয়। তরুর ইচ্ছা ছিল সংস্কৃত সাহিত্য হইতে চয়ন করিয়া নয়টি মনোরম গাথা রচনা করেন। মোট সাতটি রচনা করিবার পরেই তাহার আকস্মিক মৃত্যুতে এই কল্পনা বাস্তবে পরিণত হইতে পারে নাই। তৎপরে ঐ সাতটির সঙ্গে গ্রুবোপাখ্যান ও রাজর্ষি (ভারত) ও হরিণ শিশুর গল্প এক সঙ্গে গ্রথিত করিয়া মোট নয়টি রচনা একত্রে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। শেষ দুইটি গাথা অমিত্ৰাক্ষর ছন্দে রচিত। অমিত্ৰাক্ষর . ছন্দের মত দুরূহ। রচনাতেও তরু কিরূপ সিদ্ধহস্ত ছিলেন। তাহার পরিচয় আমরা এই দুইটি কবিতা হইতে পাই। শিশুদের প্রতি অসীম ভালবাসা তরঙ্গকে ফ্রাবের অন্তরের সহিত পরিচিত কয়াইয়া দিয়াছিল। তাই বোধহয় তরু বালক জীবের চরিত্র এমন ক্ষুন্দরভাবে ফুটাইয়া তুলিতে আছে যাহা ব্যাসের সাবিত্রীতে পাওয়া যায় না। তাই তরুর সাবিত্রী বলিতেছেন ঃ 'He for his decds shall get his due, As I for mine. Thus here cach soul Is its own friend if it pursue The right, and run straight for the goal, But its own worst and direst foe lf it chose evil and in trucks orbidden for its ploasure go. Who knows not this true wisdon lacks.' মহাভারতকার সাবিত্রীর মুখ দিয়া এরূপ দার্শনিক তত্ত্বকথা বাহির করান নাই। তরুর অন্যান্য কবিতাতেও মধ্যে মধ্যে র্তাহার নিজস্ব কথা ও চিন্তাধারা স্থান পাইয়াছে। “রাজর্ষি ও হরিণ শিশু” নামক কবিতাটিতে কবি সংসারবিরাগী ঋষিদিগের নিন্দা করিতেছেন। এ বিষয়ে তিনি कि डाब्रऊँौग्र डिांवांब्रांत्र अश्लब्रल क्टब्रन नाई। डिनि বলিতেছেন ঃ “What a sin to love, A sin to pity! Rather we deem, Whatevor Brahmins wise or monks may hold, That he had sinned in casting of all love By his retiroment to the forest shade For that was to abandon duties high, And like a recreant soldier leave the post, Where God had placed him as a sentinel.' রবীন্দ্রনাথের “প্ৰকৃতির প্রতিশোধের” বাণীও এই দুরে বাধা। wg QfRVst Ritę tę efs był बना cनथा बांध। पूईांडचक्रण *Buttoo” कवि टांटिड ভারতবর্ষীয় তরুয়াজির বর্ণনায় উল্লেখ করা বাইতে পারে।