পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৩৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বর্ষার দিন শ্ৰীপ্রমথ চৌধুরী (Y) আজ ঘুম থেকে উঠে চোখ চেয়ে দেখি আকাশে আলো নেই। আকাশের চেহারা দেখে অৰ্দ্ধ-সুপ্ত লোক ঠিক বুঝতে পারে না যে, সময়টা সকাল না। সন্ধ্যে। এ-ভুল হওয়া নিতান্ত স্বাভাবিক, কারণ সকাল বিকাল দুই কালই হচ্ছে রাত্রি দিনের সন্ধিস্থল। তার পর যখন দেখা যায় যে, উপর থেকে যা নিঃশব্দে ক’রে পড়েছে, তা সুৰ্য্যের মৃদু কিরণ নয়, জলের সুন্ম ধারা, তখন জ্ঞান হয় যে এটা जिन दD, किल दर्षों ब्र जिन। এমন দিনে কাব্য-ব্যসনী লোকদের মনে নানারকম পূৰ্ব্ব-স্মৃতি জেগে ওঠে। বর্ষার যে-রূপ ও যে-গুণের কথা পূৰ্ব্ব কবিরা আমাদের জাতীয়-স্মৃতির ভাণ্ডারে সঞ্চিত ক’রে রেখে গিয়েছেন, তা আবার মনশ্চক্ষে আবিভূত হয়। অনেকে বলেন যে কবির উক্তি, আমাদের বস্তুজ্ঞানের বাধা-স্বরূপ। যা চোখে দেখবার জিনিষ, শোনা কথা নাকি সে জিনিষের ও চোখের ভিতর একটা পর্দা ফেলে দেয়। এ-পৃথিবীতে সব-জিনিষকেই নিজের চোখ দিয়ে দেখবার সংকল্পটা অতি সাধু। কিন্তু স্মৃতি যে প্রত্যক্ষের BBDD g BD DBBD D S BBB DDSDD sBBKD করি। তার ভিতর অনেকখানি স্মৃতি আছে- এতখানি যে, প্ৰত্যক্ষ করুবার ভিতর চোেখই কম ও মনই বেশী। এ-কথা šta Nies stih Račja Bergson-qн“Matterand Memory”-নামক গ্ৰন্থখানি প’ড়ে দেখলেই ইন্দ্ৰিয়-গোচর বিষয়ের সঙ্গে স্মৃতি-গত বিষয়ের অঙ্গাঙ্গী সম্বন্ধটা স্পষ্ট দেখতে পাবেন। সে যাই হােক, কবির হয়ে সুধু এই • BDS S DBD DBBDBDB DDS BB BD DD BDBDB অনেকেরই বোজা চোখকে খুলে দেয়, কারও খোলা চোখকে BDBD DBD DS DBDDB KSDBDBD KHDB DBBD অবস্থােত চোখ ঢলে আসে, কিন্তু তার কারণ স্বতন্ত্ৰ । (R) ग९ङ्गङ जाटिङाज्ञ गठन शान्न किङ्काज श्रक्रिग्र आप्छ তিনিই জানেন যে ও সাহিত্য বর্ষার কথায় মুখরিত। বর্ষা যে পূর্ব কবিদের এতদূর প্রিয় ছিল তার কারণ সেকালেও বর্ষা দেখা দিত গ্রীষ্মের পিঠা পিঠ । ইংরাজ কবিরা যে শতমুপে বসন্তের গুণগান করেন তার কারণ সে-দেশে বসন্ত আসে। শীতের পিঠা পিঠ। ফলে সে দেশে শীতে ত্ৰিয়মান প্ৰকৃতি, বসন্তে আবার নবজীবন লাভ করে। বিলেতি শীতের কঠোরতা যিনি রক্তমাংসে অনুভব ক’রেছেন, যেমন আমি করেছি, তিনিই সে দেশে বসন্ত ঋতুস্পর্শে প্রকৃতি কি আনন্দে দেচে ওঠে তা মৰ্ম্মে চৰ্ম্মে অনুভব ক’রেছেন। সে দেশ ও ঋতু প্ৰকৃতির ফুলসজ্জা । সংস্কৃত কবির যে-দেশের লোক সে-দেশের গ্রীষ্ম বিলেতি শীতের চাইতেও ভীষণ ও মারাত্মক । বাণভট্টের শ্ৰীহৰ্ষচরিতে গ্রীষ্মের একটি লম্বা বর্ণনা আছে। সে বর্ণনা প’ড়লেও আমাদের গায়ে জর আসে । এ বর্ণনা প্ৰকৃতির ঘরে আগুন লাগবার বর্ণনা । যে ঋতুতে বাতাস আসে। আগুনের হালকার মত, যে ঋতুতে আলোক অগ্নির রূপ ধারণ করে, যে ঋতুতে পত্র পুষ্প সব জ্বলে পুড়ে ছাই হ’য়ে যায়, আর বৃক্ষলতা সব কঙ্কালসার হ’য়ে ওঠে, সে ঋতুর অন্তে বর্ষার আগমন, প্ৰকৃতির ঘরে নবজীবনের আগমন । কালিদাস একটি শ্লোকে সেকালের কবিদের মনের আসল कथां ब"cण gिgछन । “বহুগুণয়মনীয়ঃ কামিনীচিত্তহারী তরুবিটপলতানাং বান্ধবো নির্কিকারঃ জলদসময় এষ। প্ৰাণিনাং প্রাণীভূতো त्रिभङ्ग। उद श्डिांनि थांब्रटनों वांहि डांनि” পৃথিবীতে যে বস্তুই ‘প্ৰাণিনাং প্রাণীভূতো” সেই বস্তুই সুধু কামিনীচিত্তহারী নয় কবিচিত্তহারীও। আর কালিদাস যে ব’লেছেন “কামিনীচিত্তহারী’, তার অর্থ-ষা সৰ্ব্ব মানবের