পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৪১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৬৩৭ ] সাহিত্যাধৰ্ম্মের সীমানা শ্ৰীনরেশচন্দ্ৰ সেন-গুপ্ত । একটা অপ্রয়োজন,-ইহার প্রকৃত কারণ এই যে, একটা অতিপরিচিত ও আর একটা অনতিপরিচিত। অনতিপরিচিতের একটা প্ৰবল আকর্ষণ মানুষের চিত্তের সব দিকেই দেখা যায় । অতএব কবিবরের রসাবৃত যুক্তির সূক্ষ্ম বিশ্লেষণের চেষ্টা না করিয়া তার প্রতিপাদ্যটিকে মোটামুটি আলোচনা • করিয়া দেখিতে চেষ্টা করিব। তার মতে যাহা সত্য তাই সার্থক নয়, আর কাব্যের প্রকৃত প্ৰয়োজন সত্যমাত্র লইয়া নয়, যাহা রসের দিক হইতে সাৰ্থক তাহাই লইয়া । যাহা আমাদের প্রয়োজন, সাধারণতঃ তাহা রসের দিক হইতে সম্পূর্ণ অসাৰ্থক। স্ত্রীপুরুষের মিলনের দুইটি দিক আছে-একটি পশুভাবে, আর একটি মানুষভাবে,-প্রেমের ভাবে। প্রথমটির MsLBDD DDD BDS DBDDBB BBDL DgBBBDTS কিন্তু তাহা রসহিসাবে অসাৰ্থক। শুধু প্ৰেম-অর্থাৎ যৌনসম্বন্ধের মানসিক স্বরূপটাই-রাসবিচারে সার্থক হয় বা হইতে পারে। প্রেমের ভিতর একটা আৰু আছে, কাজেই সেই আক্রটা ভেদ করিয়া যৌনমিলনের পশুভাবের আলোচনা সাহিত্যে নিত্যবন্তু হইতে পারে না, ঠিক যেমন ভোজন-ব্যাপার লইয়া রসোদ্বাধনের চেষ্টা ক্ষণিক আমোদ সৃষ্টি করিলেও কোনও নিত্যবস্তু হইতে পারে না। সুতরাং কবিবরের সিদ্ধান্ত এই যে, বিদেশের আমদানী যে বে-আক্ৰতা আজকাল সাহিত্যে দেখা দিয়াছে তাহা নিত্য নয়, নিত্য হইতে পারে না। এই যুক্তির ধারার মধ্যে অনেকগুলি ফ্যাক আছে। প্রথমতঃ প্ৰয়োজন অপ্রয়োজন দিয়া কাব্যহিসাবে সার্থকতা অসাৰ্থকতার নির্ণয় হয় না-একথা আমি পুর্বে বলিয়াছি। দ্বিতীয়তঃ যৌনসম্বন্ধের যে দিকটা পশুধৰ্ম্ম বলিয়া তিনি নির্দেশ করিয়াছেন, তাহা যে রসের বিচারে চিরকালই অসাৰ্থক এ-কথা ঠিক নয়। কবির কাব্য চিরদিনই কেবল মানসিক প্ৰেম লইয়া সীমাবদ্ধ না থাকিয়া “দৈহিক বুঢ়াপারে BB BDiB DDDBBDLBS S S DDD DBDDD BBB খুব কম কাৰ্যই প্ৰেমেয় চিত্ররচনায় সার্থকতা লাভ করিয়াছে। তা’ ছাড়া কালিদাস তাঁর মেঘদূতে বা ঋতুস বিদ্যাপতি, চণ্ডীদাস তাদের পদাবলীতে সম্ভোগের যে রসচিত্র অ্যাকিয়াছেন, তাহা কোনও কাব্যামোদীই বাতিল করিতে প্ৰস্তুত হইবেন না । কাব্যের মধ্যে দেহের গন্ধ থাকিলেই তাহা বা ‘নিত্য”-র সে বঞ্চিত হইবে একথা যে সত্য নহে । পরিচয় রবীন্দ্ৰনাথের বহু রচনায় আছে। অথচ কেৱ BDDBB DBD BDDDStYS DDD S DBDBS পাঠকের চিত্তের রিরংসার উপর বাণিজ্য করা যে অনিত্য কোনও রূপ রাসই নয় তাহা ও অস্বীকার বা পারি না । সুতরাং আসল কথা-এই দু ভিতর সীমা-নিৰ্দেশ । রবীন্দ্ৰনাথ যে কোথায় সীমা টানিতে চান তাহা ঠিক বুঝা গেল না। কিন্তু এ নিঃসন্দেহে বলা যাইতে পারে যে, এই যৌনসম্বন্ধের ৈ ও মানসিক গোটা স্বরূপটা লইয়া ইহার কোনও । নির্দিষ্ট স্থানেই অভ্ৰান্তভাবে চিরকালের তরে সীমা টানিয়া দেওয়া যায় না। যে ব্যাপারটার রসহিসাবে দে সার্থকতা নাই বলিয়া এক কবি তাহাকে অপাংক্তেয় । রাপিয়াছেন, আর এক কবি তাহা লষ্টয়াই অপূর্ব রচনা করিয়াছেন। যৌনমিলনের যে ভাগটা রসটি অসাৰ্থক বলিয়া রবীন্দ্ৰনাথ নামঞ্জুর করিয়াছেন, Theor Gautier VS Maxim Gorky GPR stoff a निर्थिशांदृश्न उांशांक गांभांबिक भौगडांव्र क् ि। যাহাই বলিবার, থাকুক, রসহিসাবে তার ঐশ্বৰ্য্য অস্বীকার করিবেন না । কালিদাস ও বৈষ্ণব কর্ম কথা পুর্বেই বলিয়াছি। সুতরাং এ-কথা। যদি সত্য যে, “সাহিত্যে যৌনমিলন নিয়ে যে তর্ক উঠেছে, সামা হিতবুদ্ধির দিক থেকে তার সমাধান হবে না, তার সম কলারসের দিক থেকে,”-তবে এই সব যে রসোরে ব্যাপারে একেবারে চিরকাল অপাংক্তেয় থাকিবেই এ by a যাহা, রসরচনা এবং যাহা কেবলমাত্ৰ কদৰ্য্য ইf বিলাস তার মধ্যে প্ৰকৃত সীমা নির্দেশ যৌন-:ি ব্যাপারটার অঙ্গ বিশ্লেষণ করিয়া তাহার ভিতর এ