deles firster ( , ,-88ፃ ভীরমেশচন্দ্র রায় একটা কথা উঠিয়াছে, এবং পণ্ডিতেরা তাহা বিশ্বাস করেন যে, রোমই “পশ্চিম য়ুরোপকে” তাহার সভ্যতা ও কালচার দিয়া মানুষ করিয়াছে, “কোলাম” বলেন, এ-কথার কোন তাৎপৰ্য্য নাই। বাস্তবিক, “পশ্চিম বর্বর যুরোপ” ও ‘সভ্য রোম”, এই রকম সীমারেখান্বিত নামরূপ BBLL SS BB LLL S L S LYS LB S DDD DBB D তাহা দেশের ঠিক কোন স্থানে এবং কালের কোন মুহূৰ্ত্তে সীমাবদ্ধ ছিল, তাহ কেহ নির্দেশ করিয়া দিতে পরিবে কি ? আসল কথা এই যে, একটি ভাব ও কৃষ্টির স্রোত পূর্বদিক হইতে মন্দ গতিতে বহিতেছিল, সেই স্রোত রোমে কেন্দ্রীভূত হইয়া শক্তি সঞ্চয় করিয়া, পরে কুলছাপাইয়া দিকে দিকে ছড়াইয়া পড়িতেছিল; সেই স্রোতে যাহাকে “পশ্চিম যুরোপ” বলা যায়, তাহা * করিয়াছিল মাত্র। বািন্তত, “বর্বরতা” ও ‘সভ্যতার” মধ্যে কোন বিশিষ্ট সীমা-রেখা টানিয়া দেওয়া চলে না, ঠিক যেমন তরঙ্গের চুড়া ও খাদের মধ্যে ভেদ-রেখাটি, শীত ও বসন্তের মধ্যে ভেদ-মুহুর্তটি, সকাল ও দুপুরের মধ্যে ছেদ-পলটি নির্দেশ করা যায় না। शुखङ,cकांथांव्र ७ cकॉन् भूहूर्ख 'बंब्रऊा' गाव श्रांऐण ७ “পশ্চিম যুরোপ” রোমের “সভ্যতা’ গ্ৰহণ করিল, তাহার সীমা-রেখা টানিয়া দেওয়া একেবারেই অসম্ভব। “কোলাম-”এর মতে আসল সত্যটি হইল। এই যে, পশ্চিম যুরোপের বর্তমান বা মধ্য-যুগের সভ্যতা স্বয়ম্ভূত হয় নাই। 'Western civilization did not spring up spontaneously in Western Europe"; fit coaf রোমের সভ্যতাও এক স্বয়তুত বত্ত নহে; ইহাও নানান সভ্যতা ও কালচারের সংস্পর্শে উজাত। এখানে গ্রীসের ও খৃষ্টধর্মের প্রভাবের কথা উল্লেখ করা যাইতে পারে। ঠিক তেমনি, বর্তমানে বাহকে পশ্চিম ঘুরোপের সভ্যতা বলা যায়, তাহ রোমীয় সভ্যতার গর্ভে ও গ্রসের ঔরসে জাত ; গ্রীসীয় সভ্যতা মাইনোয়ান সভ্যতার গর্ভে ও অনির্দিষ্ট "উত্তর” দেশের ঔরসে জাত ; মাইনোয়ান DBLLLLS S S S BDS BBBS LLLLLL Ls LLL BDBDL DLDDBDB BGL S BDDDBD DBLLL BBS মুমেরিয়ান সভ্যতার গর্ভে ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোন অজানা দেশের ঔরসে উৎপন্ন। সুতরাং সভ্যতায় গোটীগোত্রের আলোচনায় ইহাই দেখা যায় যে, যুগে যুগে প্ৰাচ্য হইতে প্রতীচ্যে কৃষ্টি-তরঙ্গ চলিয়াছে, নূতন জমিতে প্ৰবেশ TV5 (firl (infiltrate and penetrate frt), তাহার উর্বরতা-শক্তি বৃদ্ধি করিয়াছে, নূতন জমিতে আরও भख्यिडी गडडांब्र अग्र निवांछ। जूण कथा श्रेण य३८ब, সভ্যতার স্রোত স্মরণাতীত কাল হইতে বহিয়া চলিতেছে, দেশে দেশে ঘুরিয়া ফিরিতেছে ; নানা অবস্থায়, নানা আবহাওয়ায়, নূতন পরিবেষ্টনীতে তাহার রূপ বদলাইতেছে কিন্তু যুরোপ কি এই অভেদ ও অদ্বৈতের অখণ্ড লীলা औबनाक्ष्म औकांब्र कब्रिवां जश्ण “cकांणां' वष्णन, a vote a “পশ্চিম” বা ঘুরোপ খণ্ডতাকে বড় করিয়া দেখে, নামরূপের বেড়া দিয়া শ্রেণীবিভাগ করে, তাহার ফলে $fềN cetto ( Phantom barriers-q3) “về হয়। একটি এরোপ্লেনে চড়িয়া যদি কেহ এই কলিকাতার আকাশে ঘুরিতে ঘুরিতে নীচের দিকে চাহিয়া কেবল খণ্ডভাবে ইমারতগুলি গোনে, তাৰে যেমন সমগ্ৰ কলিকাতার অখণ্ড মনোরম দৃশ্যটি তাহার দৃষ্টির বহির্ভূত হইয়া পড়িবে; অথবা, কাননে গিয়া যদি কেহে প্ৰতি বৃক্ষটির ডাল-পালা, পাতা গুণিতে থাকে, তবে যেমন সমগ্ৰ কানানটির সুন্দর দৃপ্ত দেখার সুযোগ उांशब्र चटिया डेटिव ना ? कि তেমনি, ঘুরোপীয় le বিরোধাত্মক তর্কের ( Dialectic-এর) প্ৰবৰ্ত্তক সক্রেটিসের DBB DD BBDBB BDBB DBDB DDDB DDDS চিন্তায় যাবতীয় বিষয় ও জীবনের নানা ক্ষেত্ৰকে কাটিয়া DBLLS DDBDuD DDBS sguBDBDDSS S DDDD BBDBD অত্যন্ত হইয়া পড়ায়, এই সকল ঘটনা, বিষয় ও ক্ষেত্র বে একই অখণ্ড সন্তায় আভাব দেয় তাহ ধরিতে পারে নাই। সে-মন সমগ্রকে, ভূমাকে দেখায়, ভেদের মধ্যে অভেদকে উপলব্ধি করার শিক্ষাই পায় নাই। এই ভেদজগনকে সৰল করিয়া চলিলে জীবনেয়
