পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৪৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$૭૭8 1 ौन-ङीषांब्र भूङिमाङ فاي8 শ্ৰীনীহাররঞ্জন রায় তিনি সাংঘাই-এর মাসিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকায় লিখিতে সুরু করেন, কিন্তু ধীরে ধীরে তিনি চীনের প্রাচীন ভাষা ও সাহিত্যের প্রতি এত বীতশ্রদ্ধ হইয়া পড়িতেছিলেন যে, সাহিত্যের ভিতর দিয়া চীনের নব অভূদয়ের আশা ক্রমেই তাহার হৃদয় হইতে দূরে সরিয়া যাইতে লাগিল। শেষে তিনি যখন আমেরিকায় কৰ্ণেল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়িতে গেলেন তখন তাহার পাঠ্যবিষয় হইতে সাহিত্য নির্বাসন লাভ করিল এবং তিনি কৃষিবিদ্যা শিখিতে আরম্ভ DBBB D DBBDB SDDDB BBD DD DB অভিভূত করিয়াছিল যে, তিনি তাহার মায়া একেবারে কাটাইয়া উঠিতে পারিলেন না। পড়ার ফঁাকে ফঁাকে চীনের সাধারণের কথ্য ভাষায় কবিতা লিখিতে আরম্ভ করিলেন, চীনা ছাত্রদের পরিচালিত মাসিকের সম্পাদক হইলেন, এবং প্ৰাচীন চীনের ধৰ্ম্ম ও দর্শন ঘাটিয়া সৰ্ব্বজীবে শ্ৰীতি ও প্ৰেমই যে জাতিতে জাতিতে সংগ্রাম ও সংঘাতের একমাত্ৰ প্ৰতিকার তাহ প্ৰমাণ করিয়া এক অপূর্ব প্ৰবন্ধ রচনা করিলেন-আমেরিকার সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিযোগিতায় সর্বশ্রেষ্ঠ পুরস্কার তাহাকে প্রদত্ত হইল। এবং *TicR "Role of Logic in Chinese Philosophy" সম্বন্ধে মৌলিক এক প্ৰবন্ধ রচনা করিয়া তিনি কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ডক্টর' উপাধি লাভ করিলেন। निकिe. चांडीय विश्वविधांगदम्ब्र क्षम ७ जननभाएशन অধ্যাপক হইয়া হু-সি দেশে ফিরিলেন। ইহার পর হইতেই পাঁচিশ বৎসর ধরিয়া, আজ পৰ্য্যন্ত পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় BB DS LDD LDLLKYS DBYS B BDD S ‘হু-সি” নব উৎসাহে তাহারা ভাষা ও সাহিত্যের আন্দোলন চালাইতে আরম্ভ করিলেন- আগুনের মত তাহা চারিদিকে ছড়াইয়া পড়িল। সাংঘাই ও পিকিঙ-এর সমস্ত সাময়িক পত্র এই নুতন ভাষা ও সাহিত্যের নব স্রোতে আপনাদের গা” ভাসাইয়া দিল, নূতন কথ্য ভাষায় (পাই-হুয়া) বিদেশের সাহিত্য অনুদিত হইতে লাগিল, ছোট ছোট সাময়িক পত্র এই ভাষায় লিখিত ও মুদ্রিত হইয়া চারিদিকে ছড়াইয়া পড়িতে আরম্ভ করিল। ১৯১৯ DD DBDBBDD DBSiDDS LDDB DDBDB L ভাষার প্ৰবৰ্ত্তন করিলেন এবং ১৯২০ খৃষ্টাব্দে শিক্ষামন্ত্রীয় আদেশে সমস্ত পাঠ্যপুস্তক এই “পাই-হুয়াতে লেখা সুরু হইল। কু-সি’র। চীনে প্ৰত্যাবৰ্ত্তনের সঙ্গে সঙ্গে যে-আন্দোলনের সৃষ্টি হইয়াছিল, তিন বৎসর যাইতে না DDBDD B DBBBD DDDDD DBBDBB BBB কণ্ঠ অলঙ্কত করিল। সঙ্গে সঙ্গে চীন ভাষা ও সাহিত্যের এক নূতন উৎস খুলিয়া গেল। সাধারণের অবোধ্য চীনা ভাষা ও সাহিত্য দিনমজুর ও রাস্তার ভিখারীর পক্ষেও সহজ এবং সুখপাঠ্য হইয়া উঠিল যে-ভাষার হাজার হাজার বর্ণমালা শিপিতে শিক্ষার্থীর প্রাণান্ত হইতে, আজ অতি সহজে একটুমাত্র নির্দেশে সে-ভাষাকে সে আয়ত্ত করিতে শিখিল । ভাষা ও সাহিত্যের ক্ষেত্রে এই যে বিপ্লব, এই বিপ্লবই ১৯১৯ খৃষ্টাব্দে ছাত্ৰ-বিদ্রোহে রূপান্তর লাভ করিয়া এক চীনা মন্ত্রী-সভাকে উল্টাইয়া দিয়াছিল এবং প্যারীতে চীন প্ৰতিনিধি দিগকে হবাসাঁই সন্ধিপত্রের স্বাক্ষরে অসন্মতি জানাইতে বাধ্য করিয়াছিল। ইহার মূলে ছিলেন ‘হু-সি’। झू-नि नदीन ौिनव्र अथवूड, किस अडौड ौिनन कॉन বিজ্ঞানকে অতি শ্ৰদ্ধার সহিত আলোচনা করিয়াছেন এবং তাহার বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও অনুসন্ধানের পথ সৰ্বপ্রথম তিনিই দেখাইয়াছেন। সেই জন্যই প্ৰাচীন চীনের যাহারা মুখপাত্র, তাহারা সকলেই হু-সিকে শ্রদ্ধা ও শ্ৰীতির চক্ষে দেখিয়া থাকেন। अांव नौन ौिन ब्रांौव्र अiटनांगन बैंथिाईब्रा फिब्राप्छ। डू-गि ऊाश इशेरुङ पूएन्न गब्रिन्ना आफ्छन-ब्राीिव्र आठनागन डैशब्र डिक कथन७७क क्रम नारे। किस ौिनव्र नदीन खि थकांग्र ऊँॉशब्र नांग जैफ़ांब्र काम ७द९ ब्रांघ्र কোলাহলের মধ্যেও তাহার প্রতি কৃতজ্ঞতার পুস্পাজিলি অৰ্পণ করিতে ভুলে না। সি এই বিশ্বাসে আজ দুই বৎসর যাবৎ নীরবে সাধনায় রত আছেন, যে, প্রাচ্যে ও প্রতীচ্যে আজিকার এই সংঘাত কিছুতেই চিরকালের সামগ্ৰী হইয়া থাকিবে না, একদিন উভয়কেই ‘মহামানবের সাগর তীরে” দাড়াইয়া মিলনমন্ত্র উচ্চারণ করিতে হইবে। শ্ৰীনীহাররঞ্জন রায়