Şෙම81 ইন্দোচীন ভ্ৰমণ वैeठवांथष्ठ बांशौ অত্যাচার সহ করে আজও দাড়িয়ে আছে-শুধু ভারতের গৌরব কাহিনীর কথাই মনে ক’রিয়ে দিচ্ছে। সমুদ্র পারের বর্বরজাতিদিগকে তারা কাৰ্য্যদক্ষ করেছিলেন। তাদের ভেতর স্থপতির ও শিল্পীর স্থািটয়েছিল—ক’লা- নৈপুণ্য তাদের কাজের ভেতর ফুটে উঠেছিল। অভ্যাগত দীক্ষাগুরুর নিকট তা’রা শিক্ষালাভ ক’রেছিল ও সে শিক্ষাকে ফলবতী ক’রতে পেরেছিল। তাই তাদের sire "sit t'ta :Cata i ն ". এঙ্কোরের কীৰ্ত্তি দেখলে আশ্চৰ্য্য হ’তে হয়-তা’র প্রধান কারণ যে এর প্রতি মন্দির ও রাজপ্রাসাদ প্রস্তরে নিৰ্ম্মিত। এই সব প্ৰস্তর প্রায় ৪০ মাইল দূরবর্তী পাহাড় থেকে সংগৃহীত হয়েছিল। পাহাড়ের যে স্থান থেকে প্রস্তর সংগৃহীত হ’ত ত’, খুজে বের করা হয়েছে। যশোধরপুর ও এস্কোর-ভাট নিৰ্ম্মাণ ক’রবার জন্য প্রস্তর সংগ্ৰহ ক’রতে যে লোকবলের আয়োজন করতে হয়েছিল তা’ শুধু বিশেষ পরাক্রমশালী রাজার পক্ষেই সম্ভবপর। সো-রাজার ঐশ্বৰ্য্য আজ শুধু কল্পনার বস্তু। শুধু প্ৰস্তরফলকে তা’র ‘গৌরব আজ নিবদ্ধ। কম্বোজের দুৰ্ভেদ্য বনানীর ভেতর তা’র কীৰ্ত্তিস্তম্ভ আজি লুকায়িত। মানুষের কত অভিযান কম্বোজের বুকের ওপর দিয়ে গিয়েছে। নিত্য নুতন জাত তা’র বুকের ওপর নূতন আবাসস্থল তৈরী ক’রেছে-নূতন নগর নিৰ্ম্মাণ ক’রেছে। কিন্তু তেমন আর করতে পারে নি। প্ৰাচীন যশোধরপুরের थे qडश७ डां'ब्रा किब्रिटन जॉन्ड cष्ट्टे कप्ब नि। বিপ্লবের দিনে এ-যশোধরপুরের মন্দিরে মন্দিরে পুজারীর হাত থেকে যে পূজার শখ লুটিয়ে ধূলায় পড়েছিল তা” আর বাজে নি। মন্দির চুড়ার কাজ করতে ক’রতে স্থপতি যেখানে থেমে গিয়েছিল-সে কাজ সমাপ্ত ক’রবার জন্য আর কেউ সেখানে হাত দেয় নি। চিত্রকর তা’র ক্ষোদিত চিত্ৰ অৰ্দ্ধসমাপ্ত রেখে গেছে। কোথাও বা মন্দিরের নিৰ্ম্মাণকাৰ্য্য শুধু আরম্ভ হ’য়েছিল-তা” আর শেষ হয় নি। নিৰ্ম্মাণকল্পে যে-প্ৰস্তর সংগ্ৰহ করা হয়েছিল তা” মন্দির-প্রাঙ্গণে আপোকার হয়ে রয়েছে। সাতশো বহয় পূর্বে যেখানে সে-গুলি ছিল সেখানেই রয়েছে àOR এস্কোর-ভাট-ক্ষোদিত চিত্র কারো হাত ত’তে পড়ে নি। যাদের কলধ্বনিতে যশোধরপুর একদিন মুখরিত হত তাদের এমন কেউ নেই।--যে এ-ভগ্নপুরীতে একটী প্ৰদীপ দেয়। কোন দেবতার অভিশাপে কম্বোজের এ-মহানগরীর ৰে এই শোচনীয় দশা হ’য়েছে তা” মানুষ বলতে পারে না। আবার যদি কোন ভারত-সন্তান কৰোজের এই जभूचऊँौद्ध श्रशांत्र क्ग्द्रन, अश्रद्धांव कब्रि, cयन डिनि ९९ বনপথ বেয়ে এসে যশোধরপুরীর মন্দির-প্ৰাঙ্গণে তার পূজা দিয়ে যান। সাতশো বছর ধ’রে কোন ভারতীয় পৰ্য্যটক এ-পথে আসেন নি-ভারতের এ-কীৰ্ত্তিন্তদের উদ্দেশ্যে তার নমস্কারও জানিয়ে যান নি। ভারতের এ ‘अडैौड cशोब्रव कांदिनी'rक बधि नृख्न क"पद्ध cनiनांड চান-উৎসাহের আগুন যদি আবার ছড়িয়ে দিতে চান-অনুরোপ করি কৰোজের এই জনহীন পথ বেয়ে যেন তারা দুর্তেম্ভ বনানীর ভেতর তাদের কৃতী পূৰ্বপুরুষের স্মৃতি-রেখা দর্শন ক’রে যান। ভারত ইতিহাসের এক বড় গৌরবের কাহিনী তা’র ভেতর নিহিত রয়েছে।
