পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৬৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৩৩৪ ] , खांड-बांौव्र श्रद्ध edie শ্ৰীয়ৰীজনাথ ঠাকুর এই সিদ্ধির দুই দিকে দুই অন্তর চেহারা, একদিকে রহস্তসন্ধানকারী সুক্ষ্ম-ভ্ৰাণ তীক্ষা-দৃষ্টি খরদত্ত চঞ্চলকৌতুহল, সেটা ইছর, সেইটেই বাহন ; আর একদিকে বন্ধনে বশীভূত বন্যাশক্তি, যা দুৰ্গমের উপর দিয়ে বাধা ডিঙ্গিয়ে চলে, সেই इ’ण यांन,-गिकिब्र बांन-बांग्श्नप्रांदृणं भांश्च ६क्बणि ५शिंद्र চলচে। তার ল্যাবরেটরিতে ছিল ইহুর, আর তার য়েরোপ্লেনের মোটরে আছে হাতী। ইছরটা চুপিচুপি সন্ধান, বাৎলিয়ে দেয়, কিন্তু ঐ হাতিটাকে কায়দা ক’রে নিতে মানুষের অনেক দুঃখ । তা হোক, মানুষ দুঃখকে দেখে হার মানে না, তাই সে আজ দু্যুলোকের রাস্তায় যাত্রা আরম্ভ করলে। কালিদাস রাঘবদের কথায় বলেচেন, তারা “আনাকরখবত্মনামী-স্বৰ্গ পৰ্য্যন্ত তাদের রথের রান্ত । যখন একথা কবি বলেচেন, তখন মাটির মানুষের মাথায় এই অদ্ভুত চিন্তা ছিল “ষে, আকাশে না চললে মানুষের সার্থকতা নেই। সেই চিন্তা ক্ৰমে আজ রূপ ধ’রে বাইরের আকাশে পাখা ছড়িয়ে দিলে। কিন্তু রূপ যে ধৰ্ব্বল সে মৃত্যুজয়কারা ভীষণ তপস্যায়। মানুষের বিজ্ঞানবুদ্ধি সন্ধান করতে জানে এই যথেষ্ট নয় ; মানুষের কীৰ্ত্তিবুদ্ধি সাহস করতে জানে এইটে তার সঙ্গে যখন মিলেছে, তখনি সাধকদের তপঃসিদ্ধির পথে পথে ইন্দ্ৰদেব যে-সব বাধা রেখে দেন সেগুলো ধূলিসাৎ তীরে দাড়িয়ে মানুষ সামনে দেখলে সমুদ্র। এত বড়ো বাধা , কল্পনা করাই যায় না। চোখে দেখতে পায় না। এর পারি, তলিয়ে পায় না। এর তল । বমের মোষের মতো কালো-দিগন্ত প্রসারিত বিরাট একটা নিষেধ কেবলি তরঙ্গ-ভার্জনী ভুলচে। চিরবিদ্রোহী মাছবে বললে, নিষেধ DD DSS DD BDBB BDDB BBS z DBDB LDBD DBDBB S মানুষ তার এতটুকুমাত্র বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ তুলে বললে, মারি তো মনুষ। এই হোলো জাত-বিদ্রোহীদের উপযুক্ত কথা। জাত বিদ্রোহীরাই চিরদিন জিতে এসেচে। একেবারে গোড়া থেকেই প্ৰকৃতির শাসনতন্ত্রের বিরুদ্ধে মানুষ নানা ভাবেই বিদ্রোহ ঘোষণা করে দিলে। আজ পৰ্যন্ত তাই চলচে। মানুষদের মধ্যে বায়া যত খাটি বিদ্রোহী, যারা বাহ শাসনের সীমা-গণ্ডি যতই মানতে চায় না, তাদের” অধিকার ততই GTCF ÞvitT Eics | '. 事 cवनि गां छिन शंख भांश्च म्यानं6ी क्'ब्र वग्ण,' এই সমুদ্রের পিঠে চড়ব, সেদিন দেবতার হাসলেন না,-” তারা এই বিদ্রোহীর কানে জয়-মন্ত্ৰ পড়িয়ে দিয়ে অপেক্ষা ক’রে রইলেন। সমুদ্রের পিঠ আজ আয়ত্ত হয়েচে, সমুদ্রের তলটাকেও কায়দা করা সুরু হোলো । সাধনার পথে ভয় বারবার ব্যঙ্গ ক’য়ে উঠচে, বিদ্রোহীর অন্তরের মধ্যে উত্তর- “ সাধক অবিচলিত ব’সে প্রহরে প্রহরে হাক দিচ্চে, “মাভৈঃ”। কালকের চিঠিতে ক্ৰন্দসীর কথা বলেচি, অন্তনিক্ষে উচ্ছসিত হ’য়ে উঠচে সত্তার ক্ৰন্দন গ্ৰহে নক্ষত্রে। এই সত্তা বিদ্রোঙ্গী, অসীম অব্যক্তের সঙ্গে তার নিরন্তর লড়াই। . বিরাট অপ্ৰকাশের তুলনায় সে অতি সামাজ, কিন্তু অন্ধকারের অন্তহীন পারাবারের উপর দিয়ে ছোটো ছোটো - কোটি কোটি আলোর তরী সে ভাসিয়ে দিয়ে চে-দেশ । কালের বুক চিরে অতল স্পর্শের উপর দিয়ে তায় অভিযান। কিছু ডুবচে কিছু ভাসচে, তবু যাত্রার শেষ নেই। প্ৰাণ তার বিদ্রোহের ধ্বজ নিয়ে পৃথিবীতে অতি হুৰ্বল রূপে একদিন দেখা দিয়েছিল। অতি প্ৰকাণ্ড, অতি কঠিন, অতি গুরুভার অপ্ৰাণ চারদিকে গদা উত্তত ক’রে गैांख्रिश्, षांनंन ब्रूगांव्र कष्टवक्-षांनांब उांक वांद्र बांनण বন্ধ ক’রে প্রচণ্ড শাসনে রাখতে চায়। কিন্তু বিদ্রোহী প্ৰাণ কিছুতেই দমে না,-দেয়ালে দেয়ালে কত জায়গায় কত ফুটাই করাচে তার সংখ্যা নেই, কেবলি আলোর পথ নানাদিক দিয়েই খুলে দিচ্চে। সত্তার এই বিদ্রোহীমক্সের সাধনায় মাছৰ যতদূর এগিয়েচে এমন আর-কোনো জীব না। মানুষের মধ্যে যার বিদ্রোহ শক্তি যত প্রবল যত দুৰ্দ্ধমনীয় ইতিহাসকে ততই সে যুগ হতে যুগান্তরে অধিকার কল্পচে, শুধু সভায় ব্যাপ্তি স্বারা নয়, সত্তার ঐশ্বৰ্য্য ৰায় । . . . . . . • এই বিদ্রোহের সাধন দুঃখের সাধনা-হুঃখই হার্চ হাতী, দুঃখই হচ্চে সমুদ্র । বীৰ্য্যেয় দৰ্পে এর পিঠে যায় চত্বল তারাই বাঁচল, ভয়ে অভিভূত হয়ে এর গুলায় যায়-” 9rayas vsi Raas uta ri arti taftar TNin: