পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৮৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S908 ] জাভাযাত্রীর পত্র । gro वैब्रौवनाथ इत्र ঘনিষ্ঠ পরিচয় আপনিই হ’ত। সেদিন ভারতবর্ষের আত্মোপলব্ধি একটা সত্যসাধনা ছিল ব’লেই তার আত্মপরিচয়ের পদ্ধতিও আপনিই এমন সত্য হ’য়ে উঠেছিল। যথার্থ শ্ৰদ্ধা কখনো ফাকি দিয়ে কাজ। সারাতে চায় না। অর্থাৎ রাষ্ট্রসভার রঙ্গমঞ্চের উপর ক্ষণিক মিলনের অভিনয়কেই সে মিলন ব’লে নিজেকে ভোলাতে চায় না। সেদিন মিলনের সাধনা ছিল অকৃত্রিম নিষ্ঠার সাধনা। cननिकांब डांब्रङबार्बब्र ६गरे चांद्मश्र्ड-श्Jांन गश्यू পার হ’য়ে পুৰ্ব্ব মহাসাগরের এই সুদূর দ্বীপ প্ৰান্তে এমন ক’রে স্থান পেয়েছিল যে, আজ হাজার বছর পরেও সেই ধ্যানমত্রের আবৃত্তি এই রাজার মুখে ভক্তির সুরে বেঙ্গে উঠল। এতে আমার মনে ভারি বিস্ময় লাগল। এই সব ভৌগোলিক নাম-মালা এদের মনে আছে ব’লে নয়, কিন্তু যে প্ৰাচীন যুগে এই নাম-মালা এখানে উচ্চারিত হয়েছিল সেই BBD E uuDuLCG DD DD BD DB BBD DBBE DBB S ক’রে। সেদিনকার ভারতবর্ষ আপনার ঐক্যটিকে কত বড়ো আগ্রহের সঙ্গে জানিছিল, আর সেই জানাটিকে স্থায়ী করবার জন্যে ব্যক্ত করবার জন্যে কি রকম সহজ উপায়। উদ্ভাবন করেছিল তা স্পষ্ট বোঝা গেল। আজ এই দুর বীপে এসে বে-দ্বীপকে ভারতবর্ষ ভুলে গিয়েছে। রাজা কি রকম উৎসাহের সঙ্গে হিমালয় নিন্ধ্যাচল গঙ্গা যমুনার নাম করলেন, তাতে কি রকম তার গর্ব বোধ হল! অথচ এ ভূগোল বস্তুতঃ তাদের নয়,-রাজা য়ুরোপীয় ভাষা चांप्नन ना, देनि जांभूनिक कृष्ण नgा भांछष नन्, श्च्ब्रां९ পৃথিবীতে ভারতবর্ষ জায়গাটি যে কোথায় এবং কি রকম, সে সম্বন্ধে সম্ভবত তার অস্পষ্ট ধারণা ; অন্ততঃ বাহত এ ভারতবর্ষের সঙ্গে তাদের কোন ব্যবহার নেই, তবুও হাজার বছর আগে এই নামগুলির সঙ্গে ৰে সুর মনে বাধা হয়েছিল সেই সুর আজও এদেশের মনে বাজাচে। সেই সুরটি কত বড় খাটি সুর ছিল তাই আমি ভাবচি। আমি क्क्क् बश्ब चांगं जांब्रडक्षिांखांब व बाणांन ब्रष्नॉ করেচি তাতে ভারতের প্রদেশগুলির নাম গেঁথেচিবিন্ধ্য হিমাচল যমুনা গঙ্গার নামও আছে। কিন্তু আজি আমার মনে হচ্চে ভারতবর্ষের সমন্ত প্রদেশের ও সমুদ্র । পৰ্ব্বতের নামগুলি ছন্দে গেঁথে কেবল মাত্র একটি দেশ-পরিা D K DD DY OBS ELL LLLL LLLB দেশাত্মবোধ ব’লে একটা শব্দ আজকাল আমরা কথায় কথায় ব্যবহার ক’রে থাকি, কিন্তু দেশাত্মজ্ঞান নেই যার তার দেশাত্মবোধ হবে কেমন ক’রে ? তার পরে রাজা আউড়ে গেলেন,-সপ্তপৰ্ব্বত, সপ্তবন, সপ্ত-আকাশ-অর্থাৎ তখনকার ভারতবর্ষ বিশ্ববৃত্তান্ত যেরকম কল্পনা করেছিল তার স্মৃতি। আজ নূতন জ্ঞানের প্রভাবে সেই স্মৃতি নিৰ্বাসিত, কেবলতা পুরাণের জীৰ্ণপাতায় আটকে রয়েচে, কিন্তু এখানকার কণ্ঠে এপিনো তা শ্ৰদ্ধার সঙ্গে BBS S LBLEE L BDLK HDS DD DD Y প্রভৃতি চার লোকপালের নাম, মহাদেবের নামাষ্টক ব’লে গেলেন,-ভেবে ভেবে মহাভারতের অষ্টাদশ পর্বেন্ধু নাম বলতে লাগলেন, সবগুলি মনে এলোনা। রাজপুরীতে প্ৰবেশ ক’রেই দেখি, প্রাঙ্গণে একটি বেদীর উপর বিচিত্ৰ উপকরণ সাজানো, এখানকার চারজন ব্ৰাহ্মণ একজন বুদ্ধের, একজন শিবের, একজন ব্ৰহ্মার, একজন বিষ্ণুর পূজারি ; মাথায় মন্ত উচু কারু-খচিত টুপি, টুপির উপরিভাগে। কঁাচের তৈরি এক একটা চুড়া। এরা চারজন পাশাপাশি ব’সে আপনে আপনি দেবতার স্তবমন্ত্র প’ড়ে যাচ্চেন। একজন প্ৰাচীন এবং একজন বালিকা অর্ঘ্যের থলি হাতে ক’রে দাড়িয়ে। সব সুদ্ধ সাজ-সজা খুব বিচিত্র ও সমারোহ-বিশিষ্ট। পরে শোনা গেল এই মাঙ্গল্য মন্ত্রপাঠ চলছিল রাজবাড়ীতে আমারি আগমন উপলক্ষ্যে। রাজা বললেন, আমার আগমনের পুণ্যে প্রজাদের মঙ্গল হবে, ভূমি সফল হৰে এই কামনায় স্তব মন্ত্রের আবৃত্তি । রাজা বিষ্ণু বংশীয় ব’লে নিজের পরিচয় দিলেন। DB BDL D BD DBDD DBSBBD DDB DBB এসে বসলুম। কারো মুখে কথা নেই। ঘণ্টা হুয়েক এই ভাবে যখন গেল তখন রাজা স্থানীয় বাজার থেকে বোম্বাই প্রদেশের এক খোজা মুসলমান দোকানদারকে তলব দিয়ে আনালেন। কি আমার প্রয়োজন, কি রকম আহারাদির ব্যবস্থা আমার জন্যে করতে হৰে ইত্যাদি প্রশ্ন। আমি রাজাকে জানাতে বললুম, তিনি যদি আমাকে ত্যাগ