পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৮৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

hysby', উপাধির ভার আর বৃহন ক’তে পারাচি নে তাই ওটা মাথার উপর থেকে নামিয়ে দেবার চেষ্টা করচি। যাক, এসব কথা আর বলতে ইচ্ছা করে না-আবার অন্য কথাও ভাবতে পারিনে। ১লা জুন, ১৯১৯ ৷৷ w) শান্তিনিকেতন কাল ছিলুম কলকাতায় আজ বোলপুরে। এসে দেখি তোমার একখানি চিঠি আমার জন্যে অপেক্ষা ক’রে আছে। আর দেখি আকাশে ঘন ঘোর মেঘ-বর্ষার আয়োজন সমস্তই রয়েচে কেবল আমি আসিনি ব’লেই বৃষ্টি আরম্ভ হয়নি। বর্ষার মেঘের ইচ্ছা ছিল আমাকে তার কাজরী গান শুনিয়ে দেবে তারপরে আমিও তাকে আমার গানে জবাব দেব। তাই এতক্ষণ পরে আমি দুপুর বেলায় যখন খেয়ে এসে বসলুম তখন বৃষ্টি সুরু ক’রে দিয়েচে এক মাঠ থেকে আর এক মাঠে। আর তার কােলসঙ্গীতে আকাশে কোথাও যেন ফাক রইল না। নব বর্ষার জল-স্থলের আনন্দ-উৎসব। যদি দেখতে চাওতাহলে এস আমাদের মাঠের ধারে, বস এই জানলাটিতে চুপ ক’রে। পাহাড়ে বর্ষার চেহারা স্পষ্ট দেখবার জো নেই, সেখানে পাহাড়েতে মেঘেতে ধোবাধেষি মেশামেশি একাকার কাণ্ড । সমস্ত আকাশটা বুজে যায় ; সৃষ্টিটা যেন সর্দিতে কাশীতে জৰুত্বৰু হ’য়ে কম্বল মুড়ি দিয়ে পড়ে থাকে। পাহাড় আমার কেন ভাল লাগেনা বলি-সেখানে গেলে মনে হয় আকাশটাকে যেন আড়-কোলা ক’রে ধ’রে একদল পাহারাওয়ালার হাতে জিন্ম ক’রে দেওয়া হয়েচে, সে sDDD BDL DBL S BDDDB DBBB DDDS সীমাহীন আকাশে আমরা মুক্তির রূপটা দেখতে পাইসেই আকাশটাকেই যদি তোমার হিমালয় পাহাড় একপাল মহিষের মতো শিং। শুতিয়ে মান্বতে চায় তাহ’লে সেটা আমি সইতে পারি নে। আমি খোলা আকাশের ভক্তBB DGB DBB GBLBBB D DD DDSDBDD DD DB অবারিত আকাশকে ওস্তাদ মেলে তার কাছে আমার গানের গলা লেষে এসেছি, এই কারণেই দূর হতে তোমা- . CD [ অগ্রহায়ণ দেয় সোলান পর্বতকে নমস্কার করি । যা হোক বৰ্য বিদায় হবার পূর্বেই তোমরা আমার প্রান্তরে আতিথ্য নোবে শুনে আমি খুন্সি হয়েচি। তোমাদের জঙ্গে কিছু গান সংগ্ৰহ ক’রে রাখব,--আর পাকা জাম, আর কেয়াফুল, আর পদ্মবন থেকে শ্বেতপদ্ম, আর যদি পারি গোটা কতক আষাঢ়ে গল্প। অতএব খুব বেশি দেরি কোরো না, পৰ্ব্বত থেকে কারণ যেমন নেমে আসে তেমনি দ্রুত পদে নেমে এসো। ইতি আষাঢ়ন্ত তৃতীয় দিবসে ১৩২৬৷৷ শান্তিনিকেতন তোমার আজকের চিঠি পেয়ে বড় লজা পেলুম। কেন বলব ? এর আগে তোমার একখানি চিঠি পেয়েছিলুমতার জবাব দেব দেব করাচি এমন সময় তোমার এই চিঠি, আজ তোমার কাছে আমার হার মানতে হ’ল । আমি এত বড় লেখক, বড় বড় পাঁচ ভলুম কাব্যগ্রন্থ লিখেচি,-এহেন যে আমি-যার উপাধিসমেত নাম হওয়া উচিত শ্ৰী রবীন্দ্ৰনাথ শৰ্ম্ম রচনালবণামুখি, কিম্বা সাহিত্য-অজগর, কিন্ধ৷ বাগক্ষৌহিণীীনায়ক, কিম্বা রচনা-মহামহোপদ্রব, কিবা কাব্যকলাকল্পদ্রুম, কিম্বা-ফস ক’রে এখন মনে পডুচে না পরে ভেবে বলব-একরাত্তি মেয়ে, “সাতাশ” বছর বয়স লাভ করতে যাকে অন্ততঃ পিয়ত্ৰিশ বছরসাধনা করতে হবে, তারই TscT 'RGT-Two goals to nil ! Qf;"cs vefTis তুমি যে-সব বিপজ্জনক ভ্রমণবৃত্তান্ত লিখিচে আমার এই ডেন্ধে ব’সে তার সঙ্গে পাল্লা দিই কি ক’রে ? আজ সকালে তাই ভাবছিলুম, পারুলবনের সামনে দিয়ে যে রেলের রাস্তা আছে সেখানে গিয়ে রাত্রে দাড়িয়ে থাকব।--তারপরে বুকের উপর দিয়ে প্যাসেজার ট্রেনটা চ’লে গেলে পর যদি তখনো হাত চলে তাহ’লে সেই মুহুর্তে সেইখানে ব’সে তোমাকে যদি চিঠি লিখতে পারি। তবে তোমাকে টোকা দিতে পায়ৰ। এ লম্বন্ধে এখনো ধউমার সঙ্গে পরামর্শ कबिनि, ५ गांश्वक्७ जनारेनि । चांक्षांब इकश्न মনে মনে সন্দেহ হচ্চে ওয়া হয়ত কেউ সম্মতি দেবেন না,