পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

GAV 16> [ चांबा হাসের চরমব্যাখ্যা দিতে পারে না এবং এক আংশিক ব্যাখ্যায়। তায় প্রথম উদাহরণ, ‘অস্পৃশুতা বর্জন” নিয়ে পরীক্ষা অসন্তুষ্ট হ’য়ে ঐতিহাসিকেরা অন্য এক আংশিক ব্যাখ্যায় চেষ্টা করেন। ইতিহাস-ক্তানের চরম লাভ মানব-সমাজের গতি ও পরিণতির এই রহস্তলীলার সঙ্গে পরিচয়। বেইতিহাস পাঠকের মনে এই রহস্তের বোধকে জাগিয়ে তোলে, সেই ইতিহাসই DBB BDB BB DDD DD DYSDD SsKLLLLSSS ইতিহাস জীবন-লীলার কাব্য। যার চােখে ‘আটষ্টের উদার দৃষ্টি নেই, আজকের দিনের ভাল-মন্দ, রাগ-বিরাগের উপরে উঠে মানুষের জীবন-ধারাকে যে দেখতে জানে না, তার ঐতিহাসিক হবার চেষ্টা বিড়ম্বনা । আর ইতিহাসের প্রতি পাতায় যারা উপদেশ খোজে। তাদের বিশ্বাস ইতিহাস হচ্ছে ‘কথামালারাই জ্ঞাতি-ভাই। ইতিহাস কাৰ্য্য-কারণ সম্বন্ধ দিয়ে ঐতিহাসিক ঘটনার BL DBuBDBS SDB BDD g DD DS DD BDBDBBS S L L জীবনে নূতন কিছু ঘটাতে পারে না, তার বর্তমান তার অতীতের কাৰ্য্য মাত্র, আর তার ভবিষ্যৎ তার বর্তমানের অবশ্যম্ভাবী ফল। কিন্তু ঐতিহাসিকেরা যখন ইতিহাসকে “বিজ্ঞান” বলে’ চালাতে চান, তখন এমনি একটা ধারণা তাদের ভাবনার মধ্যে গুপ্ত থাকে। সাদা চোখে অবশ্য আমরা সবাই দেখি যে, মানুষ তার জীবনে নিত্য এমন সব ঘটনা ঘটাচ্ছে বা তার অতীত ও বর্তমান থেকে কেউ কখনও অনুমান করতে পারতো না। ঘটনা যখুন L D BB BBSDDBDD DDD BD LBS DBLLLtL LBBDBD DDS DDD BLLB DBD DBDBSBD BBB DD করলে সহজেই বোঝা যায় যে কাৰ্য্য-কারণের ব্যাখ্যা পেলেই নূতনের অভিনবত্ব দূর হয় না। মানুষের ইতিহাসে বে-গুলি তার গৌরবের অধ্যায় তার অনেক ঘটনাকে মানুষ ঘটিয়েছে অতীতকে অতিক্রম করে’, বর্তমানকে নাকচ করে-ইতিহাসকে ধরে” থেকে নয়। বাঙ্গালী ঐতিহাসিক শ্ৰীযুক্ত রমাপ্ৰসাদ চন্দ-মহাশয়ের বে-প্ৰবন্ধ থেকে পূর্বে বচন তুলেছি তাতে তিনি “কাৰ্য্যক্ষেত্রে ঐতিহাসিক হিসাব-কিতাবের আবশ্যকতা अडिगांशन कब्रिबान्न अङ” cर शंगै जेद्दाश्तन हिबारून কয়া যাক। চন্দ-মহাশয়। “চৈতন্য-চরিতামৃত” থেকে কয়েকটী ঘটনা তুলে প্রমাণ করেছেন যে “অম্পূখকে স্পর্শ করিলে উভয় পক্ষই পাপভাগী হইবে, এই প্ৰকার বিশ্বাস অস্পৃশ্যতার মূল।” এবং তিনি বলেন, “এই প্রকার বিশ্বাস হিন্দুসাধারণের মধ্যে এখন খুব দুৰ্বল হইলেও ইহার বীজ যে এখনও হিন্দুর মনের ভিতর হইতে অন্তহিত হইয়াছে, এমন কথা বলা যায় না”। এর শেষ সত্যটি ঐতিহাসিক সত্য নয়, বৰ্ত্তমান কালের কথা। যার চোখ আছে সে, “চৈতন্য-চরিতামৃত” পড়া না থাকলেও, বৰ্ত্তমান হিন্দুসমাজ দেখে এ তথ্য জানতে পারবে। যার সে চোখ নেই “চৈতন্য-চরিতামৃত”। তার এ কাজে কোনও সাহায্য করবে না। তারপর চন্দ-মহাশয় বলেছেন, ‘ধৰ্ম্মবিশ্বাস অপেক্ষাও অস্পৃশ্যতার প্রবলতর সহায় জাত্যাভিমান। ইউরোপ এবং আমেরিকা প্ৰত্যাগত অনেকের হিন্দুজাতিতে উঠিবার আকাজকা হইতে বুঝিতে পারা যায় জাত্যাভিমান কি প্ৰবল পদার্থ।” চন্দ-মহাশয় প্রশ্ন করেছেন, “এই প্ৰবৰ্দ্ধমান ব্যাধির আরোগ্যের উপায় কি ?” এবং উত্তর দিয়েছেন, “আমার মনে হয়, এই DBD DBBLLDBD sKD eBDS S DDBD DBDDBD রীতি-নীতির ইতিহাস অনুশীলন এবং জনসাধারণকে ঐতিহাসিক এবং বৈজ্ঞানিক হিসাবে এই সকল বিষয়ের f35 fv for GSi ” ঐতিহাসিক অনুশীলন ও বৈজ্ঞানিক বিচার যে কি উপায়ে অপচীয়মান ধৰ্ম্মবিশ্বাস ও প্ৰবৰ্দ্ধমান জাত্যাভিমানের ধ্বংস করবে। চন্দ-মহাশয় তা কিছু বলেন নি। ইতিহাস অনুশীলনে হয়ত পাওয়া যাবে-যে মানুষের সমাজে বড় ছোটর বোধ সভ্যতার সঙ্গে এক-বয়সী। আর ঐ ভেদকে অবলম্বন ক’রেই সভ্যতার ইমারত গাঁথা আরম্ভ হয়েছিল। ५ ६वांक्ष बा बांऊांख्रिश्यांन बl cशंकू क्डूि शकांक অবলম্বন ক’রে চিরদিন মানুষের সমাজে আত্মপ্ৰকাশ করেছে। এর “যখাবিধি” ঐতিহাসিক শিক্ষাটি কি ? এ ভেদকে দূর কন্থলে সত্যতার মন্দির ভেঙ্গে পড়বে, ना गरुणांत 'बत्रिज्ञ खाणी श्रांप्रु' ऐंबर ६ •