পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৮৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সুরদাস वीजनांथनांथ बश মধ্যযুগে ভারতবর্ষে বৈষ্ণবধৰ্ম্মের ভক্তির স্রোত মূলত DB DBBDB DDD SLsDDBD BBD S uuDB ভারতে ইহার একটি ধারার-রামধারার কবি তুলসীদাস তাহার হিন্দী রামচরিতমানসে রামসীতার পবিত্র কাহিনীকে অমর করিয়া গিয়াছেন। তুলসীদাসের নাম জানেন না অথচ হিন্দীভাষা ও সাহিত্যের সহিত পরিচয় রাখেন এমন লোক বিরল। রামাৎ বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের শ্রেষ্ঠ ধৰ্ম্মগ্রন্থ তুলসীদাসের অমর রামায়ণ-রামচরিতমানস। উত্তর ভারতের হিন্দীভাষী সহস্ৰ সহস্ৰ নরনারীর জীবনকে ইহা निर्धबिठ कब्रिब्राgछ ? भऊ भङ दूङ्कू क्षमान्नब्र षटीब्र कूषा fastú অপর ধারার-কৃষ্ণধারার কবি সুরদাস । তাহার পূর্বে জয়দেব, বিদ্যাপতি, চণ্ডীদাস হইতে আরম্ভ করিয়া নরসিংহ মেহবা, মীরাবাঈ প্ৰভৃতি অনেকেই কৃষ্ণবিষয়ক পদ রচনা করিয়া অমরত্ব লাভ করিয়া গিয়াছিলেন, দেশকে কৃষ্ণ- * DD BBBDD uDBDDtDuDDSDiiD sgDB DBBBD DBDDBD BDB DDD DDS gDBBB BB DBBS জীবনী হিন্দী সাহিত্যে এমনটি করিয়া পূৰ্বে আর কেহ রচনা করেন নাই। সুরদাস “সুরসাগর” রচনা করিয়া গিয়াছেন। তাহা সাগরই বটে। শোনা যায় কৰি ১২৫••• পদে “মুরসাগর” রচনা করিয়াছিলেন। কিন্তু সে “সুরসাগর” আর পাওয়া যায় না। সুরসাগরের যে দুইটী সংস্করণ প্ৰকাশিত : হইয়াছে viteteve artë se e e Piq “test riti i qisi të të সম্প্রতি নাকি সুরসাগরের একটি পুথি আধিকৃত হইয়াছে VERVS Reo o o or os TRICTE I TER Uyasofs একেবারেই অমূলক বলিয়া উড়াইয়া দেওয়া চলে Nò PRO সুরসাগরের সারাংশ লইয়া সুরসারাবলী গ্রথিত হইয়াছে। পদ-সংগ্ৰহ ও নাগশীলা নামক যে দুইটি গ্ৰন্থ সুরদাসের নামে প্ৰচলিত আছে তাহা সুরসাগরের অংশবিশেষ মাত্র। দৃষ্টিকুট ছন্দে রচিত শতাধিক পদ লইয়া সাহিত্যলহরী। ইহা দুৰ্বোধ্য, ও সাধারণ পাঠকের পক্ষে নীরস। পদের অর্থ সন্ধানে যে শ্ৰম করিতে হয় তাহা অনেক সময়েই পাণ্ডশ্রম বলিয়া মনে হয়। বিনয়পত্রিকা নামে আর একটি গ্ৰন্থ সুরদাসের নামে চলিতেছে ; তাহাও সম্ভবতঃ তাহার রচনা नाश्। भष्न श्व श्ब्रयांप्लब्र 6कॉन डख फूलौनालव्र विनम्र পত্রিকার অনুকরণে সুরসাগরের প্রথম স্কন্ধের কতকগুলি প্রার্থনাত্মক পদ সংগ্ৰহ করিদা এই নাম দিয়াছিলেন। সুরসাগর সম্বন্ধে সুরদাস বিনয় করিয়া বলিয়াছেন ॐीभूथ फ़ांब्रिटनांक नियम बकांटक श्वाई। ব্ৰহ্মা নারদসো কহেঁ নারদ ব্যাস সুনাই ৷ বাস কহে শুকাদেবসো দ্বাদশ স্কন্ধ বনাই । সুরদাস সোই ক’হৈ পদভাষা কর গাই৷ কিন্তু সুরসাগরের কথা ভাগ ভাগবত হইতে গৃহীত হইলেও স্বকীয় প্ৰতিভায় সুরদাস ইহাতে নুতন একটি রূপ দিয়াছেন। তিনি সমগ্ৰ ভাগবত অবলম্বন করিয়া কাব্য রচনা করিয়াছেন বটে, কিন্তু দশম স্কন্ধ লইয়াই তাহার বেশী কারবার। এই কৃষ্ণকাহিনী লইয়া কত কবিই না ভাগবতের দশম স্কন্ধকে আদর্শ করিয়া নিজের ভাষায় কত কাব্য রচনা করিয়া গিয়াছেন। ওড়িয়া কবি বলরামদাস, তেলেগু কবি পোতান, সকলেই কৃষ্ণচরিত্র গাহিয়াছেন, কিন্তু একটি লক্ষ্য করিবার বিষয় তাহারা ভাগবতের একাদশ স্কন্ধ অবলম্বনে কৃষ্ণের চরিত্র অঙ্কিত করিয়াছেন। কিন্তু ৰে কৃষ্ণ বৃন্দাবনের কৃষ্ণ, যশোদাদুলাল, গোপীগণের প্রিয়তম, জুদাম-নুবলাসখা, সেই কৃষ্ণের ৰে মনুয়া হৰি দশমে ফুটিয়া উঠিয়াহে একাদশে