পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৮৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

deos ] তাহা তেমন করিয়া ফুটিয়া ওঠে নাই; একাদশে re ifथछेi, पाननिक। সুরদাস দশম স্কন্ধের সেই কৃষ্ণের ছবি আঁকিয়াছেন এবং তাহার আদর্শ ছিল ভাগবত ; কিন্তু তুলসীদাস যেমন বাল্মিকীকে অতিক্রম করিয়াছেন, তেমনি সুরদাস তাহার অপরূপ ও অসমসাহসিক প্ৰতিভার বলে ভাগবতের কবিকে অতিক্ৰম করিয়া চলিয়াছেন ; কোন বাধা তিনি স্বীকার BDBDBDBDD DSS BBDBD BDBB DDD BB BDDBBDDS যেখানে যেমন মনে হইয়াছে তেমনি সাজাইয়াছেন; তাহা মূলানুগত হইয়াছে কিনা সেদিকে তাহার দৃকপাত নাই । তাই তাহার কৃষ্ণ ঠিক ভাগবতের শ্ৰীকৃষ্ণ নহেন ; তিনি যেন কবির মানস শিশু, খেলার পুত্তলি । উদাহরণ দেওয়া যাক। বাল্যলীলায় শ্ৰীকৃষ্ণের যে ছবি সুরদাস অ্যাকিয়াছেন তাহাতে যশোদার অন্তরের বাৎসল্যরসের সহিত সুরদাসের অন্তরের যে ভক্তি বাৎসল্যের রূপ ধারণ করিয়াছিল। তাহার একটি মধুর চিত্র আমরা পাই। পদের পর পদ গাহিয়া কবি বলিতেছেন কেমন করিয়া শিশুকৃষ্ণ বালকত্বে পৌছাইল , তাহারই মধ্যে কোথাও দেখি শিশু দুষ্টামি করিতেছে, মাতা যশোদা তাহাকে ভৎসনা করিতেছেন, তাই সে অভিমান করিতেছে ; কোথাও বা শিশু আসিয়া পরের নামে নালিশ করিতেছে ; মাখন চুরি করিয়া ধরা পড়িয়া কৃষ্ণ মাকে করুণভাবে মিনতি করিতেছে ; কোথাও বা কিশোর কৃষ্ণ গোপীগণের সহিত শঠতা করিয়া তিরষ্কার লাভ করিতেছে। কাব্যের সর্বত্রই কবির ও তাহার দেবতার এমনি একটা মধুর সম্বন্ধের ছবি আমরা शारे। देशब्र नवक्रे ख्शवड श्प्ड श्रृंशैड इम्र नाई। লোকমুখে ভক্ত সাধকগণের রচিত পদাবলীতে শ্ৰীকৃষ্ণের যে ছবি জনসমাজের হৃদয়ে ভাসিয়া বেড়াইতেছিল সুরদাস তাহাই অবলম্বন করিয়া স্বেচ্ছামত তাহাকে ভাঙ্গিয়া চুরিয়া এই মধুর গাথাচিত্র রচনা করিয়াছেন। এইখানে তুলসীদাসের সহিত সুরদাসের এবং সেই প্রসঙ্গে রামধারার সহিত কৃষ্ণধারার প্রভেদের কথা মনে পড়ে। দুরদাস এবং তুলসীদাস দুইজনেই মহাকবি, দুইজনেই সাধক, তাহারা দুইজনেই তাহদের মানসদেবতার ছবি শ্ৰীঅনাথিনাথ ৰাজু ܪܰ ݂ܕ.` ܽ b*ð कांबाब्र श्व ऑक्झिांश्न ; क्रिशंका इन्द्रि भाषा. धाका পার্থক্য রহিয়া গিয়াছে যাহা অতি সাধারণ পাঠকেরও চোখে পড়ে। তুলসীদাসের রামায়ণ পড়িতে পড়িতে সর্বদাই মনে হয়। তিনি একজন সাধক, তাহার রাম পরব্রহ্মের প্ৰতীক ; তাহার রচনার মধ্যে সাধনার ভাবটি অত্যন্ত সুপরিস্ফুট ; রচনার যে লালিত্য তাহা পরম সাধকের স্বভাবগত সরলতাজাত। সুরদাসের সাধক জীবনের ইতিহাস তাহার কাব্যের মধ্যে প্রচ্ছন্নভাবে নাই। এ কথা বলিতেছি। না, কিন্তু তাহার রচনার অন্তরালে কবির ছবিটাই বেশী করিয়া ফুটিয়া উঠিয়াছে; তাহার সঙ্গীতের মধ্যে যে লালিত্যু ওস্বচ্ছন্দগতি মাধুৰ্য্য রহিয়াছে তাহার আড়ালে সাধনার কথা যতপানি প্ৰকাশিত হইয়া থাকুক না কেন তাহার মধ্যে কবি সুলভ অখণ্ড রসবোধের একটি জাগ্ৰত ‘ পরিচয় পাওয়া যায়। তুলসীদাসের কাব্য পড়িতে পড়িতে এই কথাটাই বড় করিয়া মনে হয় যে একজন সাধকের সহিত চলিয়াছি, पैशन वूट नर्प्रवाई ७ अश९छांफ़्राश्चा अडोखिम गांठकब्रशा সন্নদ্ধ রহিয়াছে, তাহার কথায় যখন হাসি কাঁদি তাহার মধ্যে কোন চপলতা থাকে না, সে হাসিকান্না উভয়ই অত্যন্ত সংযত। কিন্তু সুরদাসের বেলায় সে সংকোচের অবকাশ নাই ; তাহার সহিত চলিতে চলিতে মনে হয়। একজন একান্ত পরিচিত ঘরের লোকের সহিত তাহার জীবনের সুখদুঃখের BD D BD DBL S LD DDDBD SB প্ৰয়োজন নাই। তাই বলিয়াই অসংযতভাবে চলি না, কিন্তু মোটের উপর সমস্তক্ষণ সংযত থাকিতেই হইবে এই ভাবটা মনের মধ্যে সর্বদা জাগ্ৰত থাকিয়া আমাদিগকে কুষ্ঠিত করিয়া রাখে না ; আমাদের এই ঘরের লোকটি তাহার যে প্রিয়তমের কথা বলিয়া চলিতেছে সে একান্তভাবেই মৰ্ত্ত্যলোকের ; মাঝে মাকে এই কৃষ্ণের অবতারত্বের কথা খাসিয়া পড়িয়াছে সত্য কিন্তু সুরদাসের এই মানসদেবতা কবির নিকটে একান্তভাবেই মানব ; তিনি আমাcनर्झरे शङ ब्रङ्मांश्नव्र शांशष; शप्तानि, कंगनि, अङिषांन করেন, রাগ খোসামোদ করেন, তাই কৰি তাহাকে বকিতেছেন, আদর করিতেছেন, তাহার। আনন্দে হাসিতেছেন, Sț cu G5N Uyu Gyrfa