পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৯২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

see ] ककिमू९ Wab শ্ৰীনরেশচন্দ্ৰ সেনগুপ্ত করিতে চান ? এ প্রশ্নের তাৎপৰ্য্য ইহা নয় যে সত্য সত্য এমন একটা লাইন টানা সম্ভব-তাহো যে সম্ভব নয় সে কথা আমি পয়ে প্ৰকাশ করিয়াছি। এক সঙ্গে পড়িলে এ সম্বন্ধে কোনও ভুল হইতে পারে বলিয়া আমার মনে হয় না । শুধু এই কথাটুকু বলিবার জন্য আমার এ প্রবন্ধের অবতারণা করিবার কোন প্ৰয়োজন ছিল না । কিন্তু আমার প্রবন্ধের পর চারিদিকে যে সব আলোচনা হইয়াছে ও যে সব নুতন তথ্য প্ৰকাশ পাইয়াছে তাহাতে অনেকের মনে হুই একটা ভ্ৰান্ত ধারণা জন্মিয়াছে, সেগুলি দুর করিবার জন্য দুই একটা কথা বলিবার অনুমতি ভিক্ষা কৱি ৷ প্ৰথম কথা এই যে অনেকেরই বিশ্বাস রবীন্দ্রনাথ আমার লেখা লক্ষ্য করিয়া তার “সাহিত্য ধৰ্ম্ম৷” প্ৰবন্ধ লিখিয়াছেন এবং আমার গায়ে লাগিয়াছে বলিয়াই আমি তার প্রতিবাদ করিয়াছি । কোনও এক কাগজে কোনও ব্যক্তি তার একখানা পত্র ও কবির উত্তর প্রকাশ করিয়াছেন, তাহা হইতে এ অনুমান অসঙ্গত মনে হয় না যে রবীন্দ্ৰনাথ বঁাহাদিগকে লক্ষ্য করিয়াছিলেন, আমি তার মধ্যে একজন। তবে একথা নিশ্চয় করিয়া বলা যায় এ সম্বন্ধে আমার বক্তব্য এই যে আমি যখন “সাহিত্য ধৰ্ম্মের সীমানা” লিখিয়াছিলাম তখন পৰ্য্যন্ত আমার মনে এ ধারণা মোটেই ছিল না যে তার প্রবন্ধের লক্ষ্যের কোনও খানে আমি নিজে আছি । যদি তাহা ভাবিতাম তবে হয় তো? আমি ও প্ৰবন্ধ লিখিতাম না। পক্ষান্তরে আমি বে লক্ষ্য নই একথা ভাবিবার আমার যথেষ্ট হেতু ছিল। কেন না, আমার বে। বইখানা লইয়া স্বাস্থ্যরক্ষার দলে খুব বেশী হৈ চৈ হইয়াছে সেখানা—“শান্তি”। “শক্তি বই থানা প্ৰকাশিত হইবার পরই আমি রবীন্দ্ৰনাথকে উপহার দিয়াছিলাম, এবং পরে, আলিপুরে শ্ৰীযুক্ত প্ৰশান্ত মহলানবিশ মহাশয়ের বাষ্ঠীতে একদিন V te ar š rLLLLS BGBDBD ZL S S LS SLLLLS BBBD করিয়াছিলেন তাহাতে বুবিয়াছিলাম যে তিনি বই খানা ভাল করিয়াই পড়িয়াছেন। সে আলোচনায় তিনি সমগ্ৰ প্ৰবন্ধ “শান্তি"র প্রশংসা করিয়াছিলেন, দুই একটা ক্ৰটি দেখাইয়া ছিলেন, স্থল বিশেষে আর একটু বিশদ আলোচনার উপদেশ দিয়াছিলেন-কিন্তু তাহার রুচি বা নীতির কিম্বা সাহিত্য-ধর্মের পরিপন্বিতা সম্বন্ধে কোনও কথাই বলেন নাই। সুতরাং “সাহিত্য-ধৰ্ম্ম” প্ৰবন্ধ পড়িয়া আমার একথা মনেই আসে নাই যে আমার লেখা সম্বন্ধে ইহাতে তিনি কোনও বিরুদ্ধ মত প্ৰকাশ করিয়াছেন ; এবং আমার এখনও বিশ্বাস যে তিনি আমাকে লক্ষ্য করিয়া किई cगrथन नाई। সুতরাং আমি আত্মরক্ষার জন্য লিখিয়াছি। এই রকম যে একটা ধারণা চারি দিকে প্ৰকাশিত হইতেছে-“বঙ্গ বাণীতে” শরৎ বাবুও সে সন্দেহ প্ৰকাশ করিয়াছেন,-সে थांब्रांद्र cकांन७ ख्रिखि नाहे । आग्रांद्र ठिौश क्ष-ब्रौकानांप्र्श्व नत्र आंभांव्र ठिंक সম্পর্ক সম্বন্ধে। দ্বিজেন্দ্ৰ বাৰু ইঙ্গিত করিয়াছেন এবং অপর অনেকে বলিয়াছেন যে রবীন্দ্রনাথের প্রকাশিত কোনও রচনার সম্বন্ধে তার সঙ্গে আলোচনা করিয়া তাকেই আমার বক্তব্য জানাইয়া সন্তুষ্ট না থাকিয়া প্রকাষ্ঠ প্ৰতিবাদ করা আমার পক্ষে গুরুতর অপরাধ হইয়াছে, কেননা, iLi sD S DBD DuB BDB হইতে আমি যে প্রেরণা পাইয়াছি তার ঋণ আমার শোধ হইবার নয়। কিন্তু ধারা আমাকে ওই খোটা দেন, তাদের আমার সহিত কবির সম্পর্ক সম্বন্ধে বোধহয় কিছু ভ্ৰান্ত ধারণা আছে। কবির সহিত সাক্ষাৎ পরিচয় মামার QQaaf: || AsT fTs f(e. Sss Fltaf vas: fe হইয়াছে এবং একদিন মাত্র আমার সঙ্গে বিশেষ আলাপ Ce veev või evos R v või 3icer o Tosco do ofabo, vrata Pfä58 vio aba বেশী নয়। তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করিয়া আলাপ করিবার সৌভাগ্য বা সুযোগ আমার ঘাঁটিয়াই উঠে না । তিন বৎসরের মধ্যে বহু চেষ্টায় একদিন সুযোগ পাইয়া তার দর্শন লাভের আকাজকায় গিয়া দেখিতে পাল্যােনৰে অক্ষায়