পাতা:বিপিনের সংসার - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আনাইল । এ সব পাড়াগাযে “প্ৰচিত্তির” না করাইলে মড়া-দেহু কেহ ছুইবে না, বিপিন জানে। কামিনীর আপনার বলিতে কোচ ছিল না, দুব সম্পর্কের এক বোনপো আছে। রাণাঘাটে, তাহাকে খবর দিবার জন্য লোক পাঠাইল । তাহাকে দিযই শ্ৰাদ্ধ করাহঁতে তইবে । সব কাজ শেষ করাইয়া দাহ করিতে বেলা একটা বাজিল । কাছারি ফিরিযা দেখিল, পলাশপুর ঠাইতে জমিদারবাবুর পত্ৰ লইয়া লোক আসিষা বসিয়া আছে । নানা রকমেব কাজের তাগাদা চিঠির মধ্যে, বিশেষ কবিয টাকাব। তাগাদা-ত্রিশটি টাকা এই লোকের হাতে cबन अiअश् ??igना श् । লোকটাকে বিপিন বলিল, আজ কাছারিতে থাক । এখন টাকা অবেলায্য কোথায পাব ? কাল যাবে। দেখি, নিরঙ্গরি দাসকে ব’লে । লোকটা আর একখানি ক্ষুদ্র খামের চিঠি বাহির করিযা বিপিনের স্থাতে দিয বলি", মনে ছেল না নাষেববাবু, দিদিমণি এই চিঠিখানা আপনাকে দিতে বলেছিলেন। আমি যখন আসি, খিড়কি-দোরের পথে ७६८ f८ ८१८न्न् । মানীর চিঠি ! কখনও তো সে বিপিনকে চিঠি দেয নাই! কি লিখিযাছে মানী ? বিপিন নিজেকে সামলাইযা লইয়া যতদূর ‘সম্ভব উদাসীন মুখে বলিল, ও, বোধ হয বড় মাছ চাই। বাবাকে লুকিয়ে মাঝে মাঝে মাছ চেযে পাঠান্য বটে। আচ্ছা, তুমি ততক্ষণ বিশ্রাম ༢༽ বাদামতলায্য দাড়াইয়া মানীর চিঠি খুলিযা পডিল । ছোট চিঠি । লেখা আছে, - “বিপিনদা, প্ৰণাম নেবে। অনেকদিন গিয়েছ, আদায়পত্র কেমন হচ্ছে ? নাৱেবি। কাজের যেন গলদ না হয়, তাগাদপত্র ঠিকমত হচ্ছে তো ? নইলে কৈফিযৎ তলব করব, মনে থাকে যেন । আমিও জমিদারের মেয়ে। Y S st