লগ্ন [ ১৩৯ } লগ্ন ब्रबि १ धश्tब्रप्र भtश्वा अब्र श्रेंtण ब्रक्झिां★ी मकब इहेरङ সপ্তদশ বা উনবিংশ নক্ষত্র এবং রাত্রি দুই প্রহরের পর স্বৰ্য্যোদয়ের পূর্ব পর্যন্ত চতুৰ্ব্বিংশতি নক্ষত্ৰঘটত ষে রাশি তথার লগ্ন হইবে । চুঞ্জয়াগুধিপ ও রবিভোগ্য নক্ষত্র এই ধে ছুইটী নিয়ম কথিত হইল, এই দুইটী নিয়মানুসারে প্রায়ই লগ্ন নিরূপণ করিতে দেখা যায়। এবং এই অনুসারেই লগ্ন প্রায়ই স্থির হইয়া থাকে। o “যদি ক্ষে স্থিতো ভামুস্তবে সপ্তমেছপি বা । যাবন্ধিপ্রহরং জ্ঞেয়ং পশ্চাদম্বাদশভে পুনঃ ॥ সপ্তদশড়ে তু রাত্রে যাবদামো ভবেদদ্বয়ম্। চতুৰ্ব্বিংশতিভে পশ্চাজাতলগ্নমুদ্ৰাহৃতম্।।” (বৃহজ্জাতক ) জন্মলগ্নে খদি শীর্ষোদয় হয়, তাহা হইলে গর্ভস্থ শিশু মস্তক क्षब्र, शृüनिम्न श्ग *ान पांद्र ७षः ऊँङरग्नांनग्न श्रण श्ठ शब्र প্রস্থত হইয়া থাকে। আর জন্ম লগ্নে যদি শুভগ্রহের দৃষ্ট বা যোগ থাকে, তাহা হইলে মুখে এবং পাপগ্রহের দৃষ্টি বা যোগ থাকিলে কষ্ট্রে প্রসব জানিতে হইবে । ইহাতে মনিখনামে এক জ্যোতিৰ্ব্বি বলেন যে, লগ্নপতি বা লয়ের নবাংশপাত যদি বত্রী হয়, অথবা যদি কোন বক্রী গ্রহ লগে থাকে, তাহা হইলে বিপরীতভাবে অর্থাৎ হস্তপদাদি দ্বার গর্ভস্থ শিশু প্রস্থত হয় । বৃহজ্জাতকের টীকাকার ভট্রোৎপল বলেন যে, শীর্যোদয় লগ্নে গর্ভস্থ শিশু উস্কোদর, উৰ্দ্ধমুখ ও নিম্নপৃষ্ঠ হইয়া এবং পৃষ্ঠোয় লগ্নে অধোমুখ ও উদ্ধপৃষ্ঠ হইয়া প্রস্থত হয়। মেষ, বৃষ বা সিংহ ইহার অন্যমত লয়ে যদি জন্ম হয়, এবং যদি তাহতে শনি বা মঙ্গল থাকে, তাহা হইলে গর্ভস্থ শিশু নাড়ীবেষ্টিত হইয়া প্রস্থত হইয়াছে জানিতে হইবে। লগের উদিত নবাংশ যে রাশির স্বরূপ হইবে, সেই রাশিতে জাতকের যে অঙ্গ নিরূপিত হয়, সেই অঙ্গেই নাড়ীবেষ্টিত ছিল জানা যায়। জন্মলগ্ন রাশি ও লগ্নের নবাংশ স্বরূপ রাশি এই উভয়ের মধ্যে যে রাশি বলবান হয়, সেই রাশির সঞ্চরণ স্থানে প্রসবস্থান কল্পনা করিতে হইবে। লগ্ন বা নবাংশ রাশি চরসংজ্ঞক হইলে গৃহের বাহিরে, প্রবাসে, পথিমধ্যে বা পরকীয় স্থানে প্রসব স্থির করিতে হইবে। স্থিরসংজ্ঞক রাশি হইলে স্বগৃহে, স্বসম্পৰ্কীয় আত্মীয়গৃহে, প্রসব কল্পনা করিতে হইবে । দীপবৰ্ত্তি স্বারা লগ্নের অংশ নিরূপণ। --স্নেহময় চন্দ্র যদি রাশির আরম্ভে থাকেন, তাহা হইলে প্রদীপে তৈলপুর্ণ ছিল, সেইরূপ মধ্যভাগে থাকিলে প্রণীপে অৰ্দ্ধতৈল এবং শেষভাগে থাকিলে প্রদীপে স্বল্পতৈল ছিল জানা যায়। কেহ বলেন, চন্ত্রের পূর্ণাপূৰ্ণৰভেদে তৈলস্থিতি নিরূপণ করিতে হয়। কিন্তু যদি প্রদীপের বঞ্জি কেবল দগ্ধ হইতেছে এইরূপ হয়, তাছা হইলে বুঝিতে হইবে লগের আরম্ভে প্রথমভাগে জন্ম হইয়াছে। সেই বত্ত্বির অর্ধেক দগ্ধ হইলে লল্পের মধ্যভাগে এবং বৰ্ত্তি অধিকাংশ দগ্ধ হইলে শেষডাগে জন্ম হইয়াছে, স্থির করিতে হইবে । লগ্নই জাতকের শরীর, এইজন্ত বিশেষরূপে লগ্নপরীক্ষা আবগুক। জাতকের পিতৃরিটি,মাতৃরিষ্টি, স্বীয়রিষ্টি প্রভৃতি দ্বারাও লগ্ন নিরূপিত হইয়া থাকে। জাতকের লগ্নে কি কি বিষয় চিস্তা করিতে হয়, তাহার বিষয় এইরূপ নিণীত হইয়াছে। “শরীরবর্ণাকৃতিলক্ষণানি যশোগুণস্থানমুখামুখনি। প্রবাসতেজোবলম্বুর্বলাণি ফলানি লগ্নস্ত বদস্তি সন্তঃ ॥ তনো রূপঞ্চ জ্ঞানঞ্চ বর্ণঞ্চৈব বলাবলম্। শীলং বৈ প্রকৃতিঞ্চtথ তমুস্থানাল্লিরীক্ষয়েৎ ॥ আরোগ্যপূজাগুণমানবৃত্তমায়ুর্বয়োজাতিরশেংসখ্যংa ক্লেশাকৃত লক্ষণরূপবর্ণাস্তম্ভাগিনেয়ন্ত বস্তনে স্থাৎ ॥ আকৃতিঃ প্রকৃতিদোষ গুণাগুণবয়োরসাঃ । পুংস্ত্রীচেষ্টাস্বভাবশ গ্রামাদি স্থিতিকৰ্ম্ম চ ॥ লগ্ননাথবশদ্বাপি লগ্নসংস্থগ্রহাদপি । বক্তব্যং দৈববিগ্লুষ প্রাচীনমুনিসন্মতাৎ ॥” (পরাশর, শস্তুহোরা ইত্যাদি ) লগ্নে দেহের পরিমাণ; রূপ, বর্ণ, আকৃতি, শরীরচিহ্ন, যশ:, গুণ ও নিগুণ, মুখ ও দুঃখ, প্রবাস ও স্বদেশবাস, সবল ও দুৰ্ব্বল, জ্ঞান, চরিত্র, স্বভাব, আরোগ্য, প্রশংসা, মান, ইন্দ্রিয়নিগ্ৰহ, বয়োমান অর্থাৎ আয়ুর স্থল পরিমাণ, জাতি, ক্লেশ, ভাগিনেয়ৰপ, পুংস্ত্রীবিচার, চেষ্টা, কটু, লবণ ও তিক্তাদিৱস পিতামহী, মাতামহ, পুত্রের ভাগ্য, শক্রর মৃত্যু, বৈদ্য, শ্বালকপুত্র, শ্বাশুড়ীর মাতা, পিতামহের সম্পত্তি, স্বদেশভাগ্য ও বিদেশভাগ্য, মস্তক, স্থতিকাগার ও কীৰ্ত্তি এই সকল চিন্তা করিতে হয়। অর্থাৎ এই সকল বিষয়ের শুভাশুভ চিন্তা করিতে হইলে লগ্ন হইতেই দেখিতে হয় । জাতকালঙ্কারে উক্ত হইয়াছে যে, লগ্ন ও লগ্নপতি উভয়ই বলবান হইলে লগ্নভাবোখ ফলের বৃদ্ধি এবং দুৰ্ব্বল হইলে ফলের হানি হইয়া থাকে। এইরূপ অন্তান্ত ভাবস্থলেই ভাবরাশির ও ভাবপতির শুভাশুভ অনুসারে শুভাশুভ কল্পনা করিতে হইবে । “লালরাধিপে স্তাতাং বলাধিকতরে যদি। তৎফলানাং প্রবৃদ্ধি: স্তান্ধীনো হানিকর; স্বত: । এবং ভাবে সৰ্ব্বেষু ভাবভাবেশয়োর্বলাৎ ৷ ততো জমুষি বক্তব্য হানিবৃদ্ধিশ্চ কোবিদৈঃ" (জীতকালঙ্কার ) এক লগ্নের উপরই সমস্ত ভাবফলের নির্ভর করে, লম্বের গোলযোগ হইলে সমস্ত ফলেরই গোল হইয়া থাকে। এইজন্য লগ্নই সৰ্ব্বাপেক্ষ বিশেষ ভাবে চিস্তুমীর । লগ্ন স্থির ন৷
