लांछेि “माश्वमार्किङ काभ१ निम्नझ ठूकब्रादिठम्। শর্করামধুসংযুক্তং পারয়েল্লাজতপর্ণম্।।” (ভাৰপ্ৰ' অরচি' ) দাহ ও বমিতে রোগী অতিশয় কাতর হইলে শর্কর ও মধুযোগ করিয়া লাজতপণ প্রয়োগ করা বাইতে পারে। এই উত্তমরূপে চূর্ণ করিয়া ইহা প্রস্তুত করিতে হয়। লাজপেয়া (স্ত্রী) লাজেন কৃত পেয়া। খইয়ের মও। "লাজপেয় শ্রময়ী তু ক্ষামকণ্ঠস্ত দেহিন: | ক্ষুক্ত ফাগ্ননিৰ্দেবিলাকুক্ষিরোগবিনাশিনী।” (রাজব) লাজভক্ত (পুং) লাজত ভক্ত। খধিভক্ত, খইয়ের ভাত। গু৭– লঘূ, শীতল, অগ্নিদীপ্তিকর, মধুর, বলকর, নিদ্রা ও রুচিকর, কফ ও পিত্তনাশক এবং ব্রণশোধনকারী। “লাজভক্তে লমুঃ শীতশ্চাপ্লিীপ্তিকরে মধুঃ। বৃষ্যে নিদ্রারুচিকর কক্ষপিত্তবিনাশক । ব্ৰণশোধনকারী স্তাবৃষিভিঃ পরিকীৰ্ত্তিতঃ ” (বৈসুকনি• ) লাজমও (পুং ) লাজন্ত মও । খইয়ের মও। লাজবর্ণ (স্ত্রী) লাজস্ত বর্ণ ইব বর্ণে যন্তাঃ। অসাধ্য লুত বিশেষ ! ( সুশ্রুত কল্পস্থা • ৮ অ• ) লাজশাসক্ত (স্ত্রী) লাজত শক্ত। थश्रब्रव्र झांडू, शहे উত্তমরূপে চূর্ণ করিলে লাজশক্ত, হয়। লাজহোম (কী ) লাজদ্বারা কৃত হোমবিশেষ। লাজ (স্ত্রী) লাজ-ঘএটাপ, ১ অক্ষত। ২ তৃষ্টধান্ত, খই। পৰ্য্যায়-অক্ষত, অক্ষতা । গুণ-তৃষ্ণ, ছদি, অতীসার, প্রমেহ, মেদ ও কফনাশক, কাস ও পিত্তোপশমক, অগ্নিকারক, লঘু ও শীতল । ইহার মও গুণ-অগ্নিকারক, দাহ, তৃষ্ণা, জর ও অতীসারনাশক, অশেষ দোষনাশক ও আমপাচক । ইহার পেয়াগুণ-ক্ষমকণ্ঠের শ্রমনাশক, ক্ষুধা, তৃষ্ণ, মানি, দেীবল্য ও কুক্ষিরোগনাশক । ( রাজনি• ) (পুং ) ৩ ভূম। লাজুক (দেশজ ) লজ্জাশীল । লাঞ্ছন (কী ) গাছ লুট, ১ নাম। ২ চিহ্ন। (মেদিনী) “দিবাপি নিঃতমৰীচিভাষা বালাদন বিষ্কৃতলাঙ্কনেন।" ( কুমার ৭৩৫ ) ( পুং ) ৩ রাগীধান্ত । ( রাজনি" ) কোন কোন পুস্তকে লাঞ্ছনী এইরূপ পাঠান্তর দেখা যায়। লাঞ্জি, মধ্যপ্রদেশের বালাঘাট জেলার বুর্থ তহসীলের অন্তর্গত একটা নগর । অক্ষা ২১°৩০' উঃ এবং দ্রাধি” ৮০°৩৫' পূঃ । এই নগরের চারিদিক পুষ্করিণী দ্বারা পরিবেষ্টিত এবং উত্তরাংশ গভীর জঙ্গলে সমাচ্ছাদিত । ঐ বনান্তরাল মধ্যে একটা প্রাচীন শিবমন্দির ও কতকগুলি ধ্বন্ত অট্টালিকান্তপ দেখা যায়। তাহ প্রাচীন লাঞ্জি নগরের অবশেষ বলিয়াই মনে হয়। এখানে XVII [ २०¢ ] लांछे একটা তুর্গ অসংস্কৃত অবস্থায় পতিত রহিয়াছে । সম্ভবতঃ ১৭•• খৃষ্টাব্দের নিকটবর্তী কোন সময়ে গোড়-রাজগণ ঐ দুর্গ নিৰ্ম্মাণ করাইয়াছিলেন। ঐ দুর্গ পরিখার প্রান্তভাগে লাঞ্জকাই নামে ক'লীমূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠিত একটা দেবালয় আছে। উক্ত দেবীমূর্তির নামানুসারেই এই নগরের নামকরণ হইয়াছে। 緩 লাট (পুং ) দেশবিশেষ। বর্তমান গুজরাট প্রদেশের প্রাস্তভাগ। “দদৌ তস্মৈ সপুত্রায় প্রত্যা বীরবরায় চ। লাটদেশে ততো রাজ্যং সকর্ণাটযুতে নৃপ ॥”(কথাসরিৎসা’৭৮১১৯) নৰ্ম্মদানীর মোহানা ও মহী নদীর তীরস্থ গুজরাত এবং খাদেশ বিভাগ লইয়া এই প্রাচীন জনপদ গঠিত ছিল । প্রাচীন সংস্কৃত গ্রন্থে ইহা লাট নামে প্রসিদ্ধ। মুসলমান ভৌগোলিক মন্ত্রী ( A D. 940 Wol. 1, 481 ), অল বিরুণী (A D 1020 in Elliot. I, 66) এবং টলেমি AD. 150, wII. ii, 88), পেরিপ্লাস প্রভৃতি ইহাকে লাড়, লারিস বা লারিয়াক নামে উল্লেখ করিয়াছেন। তাহার এই জনপদের স্থাননির্ণয় সম্বন্ধে নানা স্থানের নাম নির্দেশ করিয়া থাকেন। অলবিরুণী, আবুল ফাদা ও ইবন সৈয়দ বলেন যে, ঠান ও সোমনাথ পত্তন লইয়া এই লাটদেশ গঠিত হয়। মুসলমান বণিক সুলেমান কাম্বে উপসাগর হইতে মলবার উপকূল পর্যন্ত সাগরাংশকে লাটসমূদ্র বলিয়া লিখিয়া গিয়াছেন। মমুদী সৈমূর, সুপার, ঠান ও অন্তান্ত নগর লইয়া লারিয়া (গাট) প্রদেশের সীমা নির্দেশ করিয়া যান। বর্তমান প্রত্নতত্ত্ববিদগণের সিদ্ধান্ত মুরাট, ভরোচ, কৈরা ও বড়োদার কতকাংশ লইয়া এই লাট দেশ গঠিত হইয়াছিল । এই স্থানের অধিবাসিগণ লাট (লাড়) জাতি নামে পরিচিত। ইহারা অনুহিলবাড়রাজের অধীন ছিল। কোন কারণে তাহাদের প্রতি অসন্তুষ্ট হইয়া রাজা কুমারপাল লাটদিগকে রাজ্য হইতে বহিষ্কৃত করিয়া দেন। তদবধি তাহারা ভারতের নান স্থানে যাইয়া বাস করিয়াছে। রাজপুতনার মরুদেশে, বেরারের মৈকের বিভাগে এখনও এই জাতির বাস আছে। তবে তাহারা আর সেরূপ সুবিস্তৃত ভাবে ও প্রাচীন নামে পরিচিত নহে। ইহারা সকলেই হিন্দু, আবার অনেকে জৈনধৰ্ম্মও গ্রহণ করিয়াছে। রাজপুতনার লাড়গণ ব্যবসা-বাণিজ্যে লিপ্ত আছে, বেরারের লাড়ের রেশমী বস্ত্র বয়ন করে। বিখ্যাত ভ্রমণকারী টভাৰ্ণিয়ার জলবার উপকূলে এবং খুনবার্গ সিংহল দ্বীপ গাড়ী নামে এক প্রকার পাকান ধাতব মুদ্রার প্রচলন দেবিয়ছিলেন। সম্ভবতঃ ঐ মুদ্র স্বপ্রাচীন লাট দেশে acলিত ছিল এবং পরে সেই নামের অপভ্রংশ লাষ্ট্র নামে খ্যাত হইয়াছিল। [ আৰ্য্যাবর্ত ও লাছী বন্দর দেখ। ] ●
