পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/২৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লালবাক্য [ ২৩৯ ] o লালবেগী देिशृंउ ।। ७ई *नप्थंमै ८क्रां७ ४०० किरौद्र अक्षिक खेळ नtश् ॥ ऐशंद्र अश्रुिiश्नं शंन *उँौग्न वनमांलांगमांफ़्छ । স্থানে স্থানে ত্রিপুরাবালী জুম প্রথার চাস করে। এখানে লোহ ও রৌপ্য খনি আছে। ইংরাজ গামেণ্ট ২১ হাজার টাকার ময়নামতী ও লালমাই শৈল ত্রিপুরারাজকে বিক্রয় করেন। এই শৈলপুষ্ঠোপরি জঙ্গলাবৃত স্থানে একটা প্রাচীন দুর্গ ও কতক গুলি প্রস্তর প্রতিমূৰ্ত্তি নিপতিত আছে। ভাস্করখোদিত প্রস্তর চিত্রের মধ্যে নাগ ও বরাহমূৰ্ত্তি দেখিয়া যুরোপীয়গণ অনুমান করেন যে, ঐ সকল ধ্বস্ত নিদর্শন পৰ্ব্বতবাসী অসভ্য অহিদু জাতিরই কীৰ্ত্তি, কিন্তু ত্রিপুর রাজধানী কুমিল্লার এতাদৃশ নিকটবৰ্ত্তী স্থানে স্থাপিত থাকায় স্পষ্টই অনুমান হয় যে, উহা ত্রিপুরারাজবংশের কোন প্রাচীন রাজারই কীৰ্ত্তি, মূৰ্ত্তি শেষ । নাগের এবং বরাহ অবতারের প্রতিপাদক। ভারতের সুদূর পূর্কের পাৰ্ব্বত্যবিভাগে যখন প্রথম হিন্দুধৰ্ম্ম বিস্তৃত হয়, তখন সম্ভবতঃ ঐ টুর্গ ও দেবালয়সমূহ স্থাপিত হইয়াছিল। ত্রিপুরায় বৈষ্ণবধৰ্ম্মের প্রতিষ্ঠাপ্রসঙ্গে শাক্তধৰ্ম্মের বিলোপ সাধিত হয়, বােধ হয় সেই সময়ে ত্রিপুরাবাসী শক্তি উপাসনার সেই পূজা স্থান পরিত্যাগ করে এবং ক্রমশঃ তাহাই জঙ্গলে আবৃত হইয়া যায়। সম্ভবতঃ এই শৈলশিখরে লালমাই নামক শক্তিমূৰ্ত্তি ও তাহার মন্দির প্রতিষ্ঠিত ছিল। কালে সেই মন্দির ও দেবমূৰ্ত্তি নষ্ট হইয়া গিয়াছে। কিন্তু আজিও দেবীর নামে ঐ পৰ্ব্বতপীঠ ঘোষিত হইতেছে। কেহ কেহ বলেন ত্রিপুররাজকুমারী লালমাইর নামানুসারে এই পৰ্ব্বতের নামকরণ হইয়া থাকিবে। অনুমান হয়, উক্ত রাজকন্যা স্বনামে পৰ্ব্বতোপরি দেবমন্দির ও দুর্গাদি স্থাপন করিয়া থাকিবেন । র্তাহারই সেই কীৰ্ত্তির নিদর্শন নানা প্রস্তর-প্রতিমুৰ্বি আজিও ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত রহিয়াছে। লালমাটা, (হিন্দী) মৃত্তিকাভেদ। চলিত কথায় গেরিমাট বলে। সংস্কৃত পৰ্যায়—গৈরিক মৃত্তিক। ভূস্তরের যেখানে 'খ্রিষ্টোন (greenstone) w8ts offs to ( traprock ) থাকে, তাহার উপরেই প্রধানতঃ লালমাট পাওয়া যায়। বৰ্দ্ধমান ও রাজগৃহের স্থানে স্থানে লাল মাট দেখা যায়, উহা গৈরিক মৃত্তিক হইতে স্বতন্ত্র। আমাদের দেশে প্রবাদ জাছে—“বৰ্দ্ধমানের রাঙ্গামাট ।” লালমুনিয়া, "Ng fra oforts" (Estralda amandera) লালমুর্গ (পারী ) গুল্মভেদ। লাললঙ্কামরিচ (দেশজ) লঙ্কা (Red pepper)। লাললতাকদম (দেশজ ) লতিকাভেদ (Urtica globaltors) লালবাক্য, বাঙ্গালার ত্রিয়তজেলায় প্রবাহিত একটা শাখানদী। আদেীরী গ্রামের নিকট বাঘমতী নদীতে আসিয়া মিলিত হইয়াছে। বর্ষার সময় মূত্ৰপা পর্যন্ত এই নদীবক্ষে নৌকা গমনাগমন করিতে পারে। লালয়িতব্য (ত্রি ) লল-ণিচ-তব্য। লালনের যোগ্য। লালবৎ (ত্রি) লালা। লালবাধ, বাঙ্গালার মল্লভূমির অন্তর্গত একটা প্রাচীন নগর। এখানে একটা প্রাচীন দুর্গ ও দেবমন্দিরাদির ধ্বংসাবশেষ বিদ্যমান ছিল। (দেশাবলী ) লালবাগ, মুর্শিদাবাদ জেলার একটা উপবিভাগ। ইহা মুর্শিদাবান্ধ সম্বরবিভাগ নামেও পরিচিত। অক্ষা" ২৪°৬ ২৬% হইতে ২৪'২৩ উঃ এবং দ্রাধি’ ৮৮৩৫৫% হইতে ৮৮৩২৪৫ পূঃ মধ্য। ভূপরিমাণ ২৫০ বর্গমাইল। মামুল্লাবাজার, শাহনগর, ভগবানগোলা, সাগরী,মহিমাপুর ও আসনপুন্তান ইহার অন্তৰ্ভুক্ত। লালবাগ, (হিনি ও পারসী) ভারতীয় মুসলমান-রাজগণের প্রসিদ্ধ প্রমোদোদ্ধান । পদ্মরাগ মণির স্তায় ইহা সৰ্ব্বদাই উল্লাসে প্রদীপ্ত থাকিত বলিয়া উহার নাম লালবাগ হইয়াছে। ক্রমে এই উদ্যানবাটিকার চারি ধারে লোকালয় স্থাপিত হইয়া তাহ এক একটী ক্ষুদ্র নগরে পরিণত হইয়াছিল। দাক্ষিণাত্যের আহ্মদনগরে ও বঙ্গলুরে ঐক্কপ সৌধমালাসঙ্কুল স্বপ্রসিদ্ধ উষ্ঠাননগরী বিদ্যমান আছে। লালবাগ, খাদেশ জেলার অন্তর্গত একটা নগর। সৌধমালা ও বাণিজ্য সমৃদ্ধিতে এই নগর পুর্ণ। লালবাজার, বাঙ্গালার দিনাজপুর জেলার অন্তর্গত একটা বন্দর। লালবাহাদুর, মহিমস্তোত্র ও শূদ্ৰকৃত্যপ্রণেতা। ইনি লাল পণ্ডিত নামেও পরিচিত । লালবিছুটি (শেজ ) রক্তবর্ণ বিছুটী । লালবিহারিন, পরিভাষদুশেখরটাকা প্রণেতা। লালবেগী, ঝাড়ুদার মেহতর সম্প্রদাভেদ। ইহার মুসলমান বলিয়া পরিচিত, কিন্তু কেহ ত্বকৃচ্ছেদ করে না। নিষিদ্ধ শূকরমাংস ভক্ষণে ইহাদের কোল কোন দ্বিধাই নাই। যুরোপীয় রাজপুরুষ অথবা বণিকৃদিগের গৃহে এবং সিপাহীবারিকে ইহার প্রধানতঃ ঝাড়,ারের কার্য্য করে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকে বলিয়া অপরাপর ভূত্যেরা ইহাদিগকে জমাদার বলিয়া ডাকে। ইহার যুরোপীয় মনিবের উচ্ছিষ্ট দ্রব্য এবং সকল প্রকার মদিরা পান করিয়া থাকে। মৃতদেহ স্পর্শ করিতে ইহার অশুচি বোধ করে। ইহাদের আচরিত ধৰ্ম্ম ও ক্রিয়াপদ্ধতি অনেকাংশে হিন্দু ও মুসলমান রীতির অনুযায়ী। মুসলমানগণের স্থায় ইহাদের মধ্যেও এক বৃদ্ধা রমণী ঘটকী হইয়া পাত্র ও পাস্ত্রীর বিবাহসম্বন্ধ স্থির করে; কিন্তু“কাধীন বা বিবাহের চুক্তিপত্র না লিখিয়া ইহার