ली ] ری بود লীলা দাৰ্জিলিঙ্গের সমীপবাসী লিখুগণ অতিরিক্ত মদ্ধ পান করে এক দেবোদেশে উৎস্থঃ পশুমাংস ভোজন করিয়া থাকে। ইহাদের বিশ্বাস, বলিরূপে নিহত পশুর প্রাণবায়ুই দেবতার গ্রহণীয় এবং তার মাংসপিণ্ড মন্থয্যেরই উপভোগ্য। ডাঃ কাম্বেল ইহাদের ভাষায় জিহ্বামূলীয় ও তালব্য বর্ণের আধিক্য লক্ষ্য করিয়া বলিয়াছেন, লেপছা জাতির ভাষা অপেক্ষা লিঘু ভাষাই অধিকতর শ্রুতিমধুর। ভারতীয় ও তিব্বতীয় ভাষার সহিত উক্ত ভাষার অনেক সাদৃপ্ত দেখা যায়। লেপ্ছদিগের নিকট ইহারা ছুঙ্গ নামে পরিচিত। ইহাদের শারীরিক গঠন অনেকাংশে মোঙ্গলীয় । লিশ, ১ তৌচ্ছা, অল্পীভাব। ২ গতি । দিবাদি’ আত্মনে” অক” অনিটু। গত্যর্থে তুর্দাদি পরন্মৈ" অক" অনিট । লট, লিখতে লিপতি। লিট, লিলেশ লিলিশে । লুট, লেঞ্জ । স্ট্র লেক্ষ্যতি-তে। লুঙ, অলিক্ষৎ-ত। সৰু লিলিক্ষতি-তে। যঙ, লেলিপ্ততে। বঙলুক্ লেলেষ্ট ; শিচ, লেশয়তি। লুঙ, অলীলিশ । লিব (পুং) লম্ব-কর্তার বন, নিপাতনাং সাধু, উপধায় ইং। নর্তক । লিসার, হিমালয়-পৰ্ব্বতপ্রাস্তবাসী জাতিবিশেষ। মিথুনকোটের অদূরস্থ গুর্মানি শৈলের নিকট লিসরি শৈলে ইহাদের বাস। ইহারা গুর্চানি জাতির একটী শাখা বলিয়া পরিগণিত হইলেও তাহদের অপেক্ষা বলহীন । ১৮৫০ ও ১৮৫২ খৃষ্টাব্দে দুইবার এবং ১৮৫৩-৫৪ খৃষ্টাব্দে উপযুপরি আটবার ইংরাজ সৈন্ত ইহাদিগকে আক্রমণ করিয়াও পরাজিত করিতে পারে নাই। লিহ, আস্থান, লেহন। অাদি উভয় সক অনিষ্ট। লক্ট্র লেঢ়ি, লীঢ়, লিহস্তি, লেক্ষি। লীঢ়ে। লোট্ট লেচু, লীঢ়ি, লেহানি, লীঢ়াং । লিঙ, লিস্থাৎ, লিঙ্গীত। লণ্ড, অলেটু, অলীঢ়। লিটুলিলেহ, লিলিহতুঃ। লুটু লেঢ়া। লুঙ, অলিক্ষৎ, আলিক্ষত, অলীঢ়, অলিক্ষীতাং অলিক্ষন্ত। সন্ লিলিক্ষতি-তে। যঙ-লেলিহতে, যা লুক্ লেলেঢ়ি । শিচ, লেহয়তি। লুঙ, অললিহৎ। অব+লিহ-অবলেহন। আ +লিহ-বেধ । প্লা, ১ শ্লেষণ, লীনভাব। ২ দ্রাবণ। ক্র্যাদি পরস্মৈ পক্ষে দিবাদি’ আত্মনে" অক অনিটু i দ্রাবণার্থে চুরাদি' পক্ষে ভূমি পরীক্ষ সক অনিষ্ট্র। লট, লিনাতি, লীয়তে। লিট, লিলায়, লিলোঁ, লিল্যতুঃ, লিল্যে । লুট, লেতা, লাতা । লুট ল্যেতি, লাস্ততি। লোতে, লান্ততে। লোণ্ড, লীয়াৎ, লেী, লালী৯। লুঙ, অলৈসীৎ, অলাসীৎ, অলৈষ্টাং অলাষ্টাং অলৈয় জলসিঞ্চু অলেষ্ট, অলীপ্ত, অলেখাতাং অলাগাতা । আলেষত, অলাগত। সৰু লিলীযতি। যঙ, লেলীয়তে। 燃 যঙ্গলুক্ লেলনীতি, লেলেতি। চুরাদি পক্ষে লাপয়তি, লায়য়তি । ভূদি পক্ষে লয়তি। লীক (স্ত্রী) হ্রস্বমূমিকমারী। চলিত ছোট ইলামারী। লাক্কা (স্ত্রী) লিক্ষ । ( শব্দরত্ন” ) লীক্ষা (স্ত্রী ) লিক্ষ । ( শঙ্করত্না" ) লীন (ত্রি ) লী-ক্ত ( ওদিতশ্চ । পা ৮ । ২ । ৪৫ ) ইতি নিষ্ঠাতস্ত ন । ১ লয়প্রাপ্ত। ২ শ্লিষ্ট । “দিবাকরান্দ্রক্ষতি যে গুহামু লীনং দিবাভৗতমিবান্ধকার । ক্ষুদ্রোপি নুনং শরণং প্রপয়ে মমত্বমুচ্চৈঃ শিরসামতীৰ ॥” (কুমারস" ১ । ২১ লাল (স্ত্রী) লয়নমিতি লী সম্পদাত্বিাৎ ক্ষিপ, লিয়ং লাতীতি লা-ক। ১ কেলি। ২ বিলাস । ৩ শৃঙ্গারতাব চেষ্টা । ( মেদিনী ) ৪ খেলা । ( বিশ্ব ) “লীলাবিদধত: স্বৈরনীশ্বরস্তাত্মমায়য় ॥” (ভাগবত ১। ২। ১৮) ৫ নায়িকাদিগের প্রিয়তমের সমাগম লাভ ন হইলে স্বচিত্তবিনোদনের জন্ত প্রিয়তমের বেশ, গতি, দৃষ্টি, হাস্ত ও ভণি তাদির অনুকরণের নাম লীলা । “অপ্রাপ্তবপ্লভসমাগমনায়িকায়াঃ সথ্যাঃ পুরোহর নিজচিন্তুবিনোদবুদ্ধা। তালাপবেশগতিহাস্তবিলোকনান্থৈঃ প্ৰাণেশ্বরানুকৃতিমাকথরান্ত লীলাম্ ৷” (অমরটীকায় ভরত ) ৬ ভগবানের ক্রীড়া বা কাৰ্য্যাবলীকে লীলা কহে । চলিত প্রবাদ আছে যে,— “ভগবানের বেল লীলাখেলা, পাপ লিখিছে মানবের বেলা ।” প্রকট ও অপ্রকটভেদে ভগবানের লীলা দ্বিবিধ । “প্রকটা প্রকটা চেতি লীলা সেয়ং দ্বিধোচাতে।” (পদ্মপুরাণ) ভগবান অবতীর্ণ হইয়া বাল্যক্রীড়া ব্যপদেশে যে সকল অলৌকিক ক্রিয়া প্রদর্শন করিয়া থাকেন, তাহাই প্রকট লীলা, এবং যে লীলা অব্যক্ত থাকে, তাহাকে অপ্রকট লীলা বলা যায়। শ্ৰীভাগবতামৃতে শ্ৰীকৃষ্ণের উভয়বিধ লীলার এইরূপ পরিচয় আছে— “সদানস্তৈঃ প্রকাশৈ: স্বৈলালাভিশ্চ স দীব্যতি। তত্ৰৈকেন প্রকাশেন কদাচিজগদস্তরে | সহৈব স্বপরীবারৈজন্মাদি কুরুতে হরিঃ । কৃষ্ণভাবানুসারেণ লীলাখ্যাশক্তিরেব সা ॥ তেষাং পরিকরাণাঞ্চ তং তং ভাবং বিভাবয়েৎ । প্রপঞ্চগোচরত্বেন সা লীলা প্রকট স্মৃত ॥ অন্যান্থপ্রকটা ভাস্তি তাদৃশ্বস্তদগোচরাঃ । তত্র প্রকট্রলীলায়ামেব স্তাতাং গমাগমেী ।
