পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৫২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বয়নবিদ্যা - - - - - - ജ്ജുമ്മത്തു আবগুক মত উক্ত এড়ো কাঠখানি উঠাইয়া বা নামাইয় লইতে হইবেক । তৎপরে তারাজুতের সহিত দড়ি দিয়া নাচনির পাট ও নাচনি কুলাইয় তাহার সহিত “খ” জোত এরূপে বঁধিবে যে, সানার মাঝাড় এবং “ৰ” এর কেওড়া (যাহার মধ্য দিয়া টানার স্থত থাকে ) যেন সমান্তরাল থাকে । বীপের নীচে যে শর আছে, তাহার সহিত সমান্তরাল করিয়া বেলা এবং বেলনার সহিত পাদল বাধিবে। এখন হিসাব করিয়া দড়ি গুলি এমন করিয়া বাধা আবশ্বক যে সহজে হাতল ধরিয়া টানা যায় এবং হাতল টানিলে সহজে মেড়া মাসে । প্রথমে ৫।৬ হাত লম্বা ১নং দড়ির মধ্যভাগ তারাজুতের উপরে কোন একটি উচ্চস্থানে বঁাধিবে, দুই দিকে সওয়া হাত পরিমিত দড়ি ছাড়িয়া তথায় ২৩ নং দড়ি লম্বাভাবে ঝুলাইরা দাও এবং ১নং দড়ির প্রান্ত দুইটি দক্ষিণে ও বামে ফ্রেমের এড়োকাঠের সঙ্গে টিল করিয়া বাধিবে । হাতলের মাথায় যে ১টি ছিদ্র আছে ৪নং সরু একগাছি দড়ি হাতলে থানিক জড়াইয়া (ইচ্ছামত উচ্চ নীচ বাথিবীর জন্ত ) ঐ দড়ির দুই প্রান্ত উক্ত হই ছিদ্রের মধ্য দিয়া একহাত আন্দাজ বাহির করিয়া লম্বাভাবে প্রলম্বিত ২৩ নং দড়ির (১নং দড়ির সন্ধিস্থলের অনুমান সওয়া হাত নীচে ) সহিত ধধিবে, তৎপর মেড় দুই বাক্সের শেষ প্রান্তে সরাইয়া দিয়া ২৩নং দড়ির মুড়া মেড়ার ছিদ্র মধ্যে ঘুরাইয়া বাধিবে, ৩ ও ৪নং দড়ির সন্ধিস্থল হইতে মেড়ার বন্ধনস্থান নুনাধিক দেড় হাত ইষ্টবে । ফ্রেম এবং তঁতের উচ্চতা ও দৈর্ঘ্যের উপর এই মাপ নির্ভর করে, মোটামুটি একটা ধারণা জন্মাইবার জন্ত ঐৰূপ মাপ দেওয়া হইল। ফলতঃ দুই পার্থের একসেট রজ্জ্ব সমদূরে যাইয়া অপর সেট রঙ্গুর সহিত মিলিবে । র্যাশের ফ্রেম করিতে হইলে তাহাও ঠিক কাঠের ফ্রেমের মত করিতে হইবেক, তবে তাহাতে নরাজ ঝুলাইবার জন্য পৃথক ছোট খুটি আবশ্বক এবং মাটিতে গৰ্ত্ত করিয়া বসিতে হইলে পাদল গৰ্ত্তের মধ্যে বসাইয়া লইতে হয়। মেজের চেয়ারে বসার স্তায় পা গর্ত মধ্যে ঝুলাইয়া বসিয়া কাজ করিতে হয়। জেলার নারিকেলের মালার ছিদ্রের মধ্যে দড়ি বাধিয়া তাহাই বেলনার সহিত বাধিয়া পাদলের কাজ করে । বস্ত্রবয়ন । কাপড় বুনিবার জন্ত তাতে বসিবার সময় ওসারি, মাকু, মেনকা, দুর, হাতন্ত্রাস, জল প্রভৃতি জিনিস আবর্তক। কাজের সময় সে গুলি একেবারে হাতের কাছে লইয়া বসিবে। তৎপরে প্রথমে পাল টিপির ঝাপ ঠিক মত উঠতেছে কি না, দকিখানি কোলের দিকে টানিয়া তাহ যথানিয়মে কুলান [ లిy ] বয়নবিদ্যা হইয়াছে কি না এই সকল পরীক্ষা করিযে, যদি কোন দোষ থাকে, তবে প্রথমে তাহ সংশোধন করিয়া কাজ আরম্ভ করিবে । জোশর কয়টিকে পরম্পর একটি সরু দড়ি দিয়া আট কাইয় তাহাতে সামান্ত একটা ভার ঝুলাইয়া দিবে। বৰ্ত্তমান প্রচলিত দেশী ফ্লাইসাটল তাতের সামান্ত একটু পরিবর্তন করিয়া লইলে এবং বয়নকৌশল জানিলে ধুতি, শাড়ী, রেপার, টুইল, তোয়ালে, রুমাল,ছিট, মশারি প্রভৃতি সকল রকম বুনানির কাজ চলিতে পারে। চেষ্টা করিলে পশম ও তসরের বস্ত্রাদিও প্রস্তুত করিতে পারা যায় । ঐীরামপুর ও কুঠিয়ায় তাতে হাত ও পায়ের সঞ্চালন আবশুক। কার্য্যে বিশেষ পটুতা থাকিলে বুনানি ভাল হয়। প্রথমে মুঠকাঠ ঝাপের দিকে বামহস্তে ঠেলিয় একটী পাদল টিপিয়া ঝাপ তুলিবে, ইহাকে ইংরাজীতে Shedding motion বলে ; তৎপরে ডানহাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি হাতলের মাথার উপর দিয়া মুঠার মধ্যে হাতলটি ধরিয়া, নিম্নদিকে একটু তেরছা করিয়া টানিলেই মেড়ায় টান পড়িবে এবং সঙ্গে সঙ্গে মাকু চলিবে, ইহাকে Picking motion বলে। তদনন্তর সে বীপ ছাড়িয়া পূৰ্ব্বকথিত প্রণালীতে অন্ত স্বীপ উঠাইয়৷ মুঠকাঠ কোলের দিকে টানিয়া •ograq Yost of fox, ostro Beating up motion on 1 এইরূপে তাল ঠিক রাখিয়া যত শীঘ্র এই ৩টি টান চালাইতে পরিবে, তত সত্বর কাপড় বুনানি হইবে। প্রতি মিনিটে যে যন্ত্র দ্বারা ১২০ বার মাকু চালান যায়,সেই যন্ত্রই সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট এবং সেই কারিকরকে সুনিপুণ কারিকর বলা যায়। - * দেশী তাতে সাধারণতঃ প্রতি মিনিটে ৮৪ বার মাকু চালাইতে পারা যায়। আবার অপেক্ষাকৃত মাঝারি রকম কারিকরের ৭০।৭৫ বারও চালাইতে পারে। কিন্তু কেবল টানিলেই যে কাজ শিক্ষা হষ্টল তাহা নহে, তাঙ্গার মাত্রাও ঠিক হওয়া চাই । পাদলে হঠাৎ বেণী জোর দিয়া চাপিলে টানার স্থত ছিড়িবে, পাদলে আবার জোর কম হইলে ভাগরূপ ঝাপ না উঠায় মাকু চলিবার সময় স্থত ছিড়িয়া যাইবে বা নলিফোড় হইবে, অথবা মাকু হতার মধ্য হইতে গলিয়া পড়িবে। ডান পাদল টিপিয়া ডান দিকের এবং বাম পাদল টিপিয়া বামদিকেৰ মাকু ছাড়িবে। এইরূপ করিতে করিতে পদসঞ্চালনের সঙ্গে হস্তসঞ্চালনও অভাৱ হইয়া ঠিক কলের মত হইয়া যাইবে । হাতল ধরিয়া মনিবার সময়ও খুব বেশী জোরে টানা উচিত নহে, তাহাতে মাকু বাক্সের গ্রান্তে যাইয়া আবার ফিরিয়া আইসে এবং পড়েনের श्ङ णि अम्लिा शब्र, उश्रद्य शंड ग्नि भै रङ प्रेनिङ्ग न क्रिण श्राद्ध ग्रूनि उ# इछ । ८गजछ मद्रम शंण्ड ५क्र” cअरब চুল দেওয়া দরকার যে, মাকুটা এক বাল্প হইতে ঠিক অপর