পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৬৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বলরাম রায় هواوي ] দেবত্র সম্পত্তি গোপীনাথপুর এবং চড়িয়া প্রভৃতি কয়েকখানি তালুক ছিল। নারায়ণ দেব ও ঢাকুর গ্রন্থের শুকদেব একই ব্যক্তি ছিলেন। ঢাকুরে লিখিত আছে— “চড়িয়া গ্রামেতে বাস শুকদেব নাম । 台豪 鶴 馨 শুকদেবপুত্র বাসুদেব তালুকদার। তাহার বংশের কথা শুনহ বিস্তার ॥ ধনবান কীৰ্ত্তিমন্ত বিষয় ব্যাপারে। তার পুত্র চাকুরী কৈলা নবাব সরকারে ॥ সেই বংশে উদ্ভৰিলা বলরাম রায় ।” বামুদেব কর্তৃক তাড়াশের ভদ্রাসন নিৰ্ম্মিত হয়। বাসুদেব পিতার নিকট উক্ত অনাদি ৰাণলিঙ্গের মহিমা শ্রবণ করিয়াছিলেন । নারায়ণদেব বিশেষ চেষ্টা করিয়াও উক্ত বাণলিঙ্গ চড়িয়া গ্রামে স্থানান্তরিত করিতে সমর্থ হয়েন নাই। বামুদেব রাজকাৰ্য্য বশতঃ ঢাকায় যান। উক্ত বাণলিঙ্গকে প্রণাম করিবার জঙ্গ তাড়াশে আসেন, এখানে একস্থলে একটা ভেককে সর্প ধরিতে দেখিয়া তথায় ভদ্রাসন নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন। (১) নাবায়ণদেব ঢাকার নবাব সরকারে কি কাৰ্য্য করিতেন, তদ্বিষয় পরিজ্ঞাত হওয়া যায় না। তাহার নিৰ্ম্মিত যে সকল অট্টালিকা ও পুষ্করিণীব পরিচয় পাওয়া যায়, দেবপ্রতিষ্ঠা এবং অতিথিসেবাদি নিত্যকৰ্ম্মের যে যশঃসৌরভ আছে, সেই সকল বিষয় বিবেচনা করিলে, তাহার সম্পত্ত্বি যে নিতান্ত সামান্ত ছিল না, তাহ প্রতীয়মান হয়। মারায়ণদেব উক্ত বাণলিঙ্গের মন্দির নিৰ্ম্মাণ কবেন । বাণলিঙ্গট এ প্রদেশে অনাদি লিঙ্গ বলিয়াই খ্যাত এবং তাহী কপিলেশ্বর নামে পরিচিত। ঐ মন্দিরের প্রবেশদ্বারের বহির্দিকের শিরোভাগে নিম্নলিখিত শ্লোক অদ্যাপিও বৰ্ত্তমান আছে : “শাকে বাজিশরাগুগেন্দুগণিতে শ্রীরামদেবাৎ পরঃ শ্ৰীনারায়ণদেব এব স্বকৃতিঃ স্বর্ক্সেকলোকোত্তরম্ । প্রাসাদং শ্রুতিবৃষ্টিতো নিরুপমং ভক্ত দদৌ শম্ভবে মাতুঃ স্বৰ্গপুরপ্রাণকরণ সোপানমেকং ভুবি। ইতি শুভমন্ত্ৰ শকাব্দী: ১৫৫৭ খ্ৰীগৌরাঙ্গে জয়তি ।” বাসুদেবের নামাস্তুর নারায়ণ দেব। ঐরামদেব তাহার পিতা ছিলেন । বাসুদেব রায়ের প্রথম পুত্র জয়কৃষ্ণ ও দ্বিতীয় পুত্র রামনাথ । 鄭 ( ) তাড়াশের জমিদার-বাটার যে স্থানে মাজের বাটী নামে কথিত হয়, সেইস্থানে ত্তেক কর্তৃক সর্প বৃক্ত হওয়ার, বাসুদেব কর্তৃক তখার মনসার বেদী নির্শ্বিত হইয়াছিল। ঐ বেদী অদ্যপিও বৰ্ত্তমান আছে। | বলরামরার हैंशंब्र झहे जांफ फ्रांकांब्र मयांद नब्रकारद्र दिवत्र कई कब्रिতেন। এই বিষয়ক বইতেই রায় চৌধুরী উপাধি হয়। बांश्मादब्र कांग्री मबांब अडि नकटे श्ब्रांशिगन । हेनिहे প্রথমে “চৌধুরাই তাড়াশ” নামক সম্পত্তি অর্জন করেন। পরগণে কাটার মহল্লা তৎকালে সাতৈলের রাজার জমিদারী ছিল। তদন্তৰ্গত দুইশতেরও অধিক মৌজা লইয়া এই চৌধুরাই তাড়াশ নামক সম্পত্তির স্মৃষ্টি হয়। চৌধুরাই তাড়াশের অধিকাংশ মৌজাই তাড়াশের চতুষ্পাশ্ববৰ্ত্তী । জয়কৃষ্ণ রায়েয় সাতটা পুত্র সস্তান জন্মে। তন্মধ্যে বলরাম, রামদেব ও রামরাম ভিন্ন অন্ত কাহারও বংশবৃদ্ধি হয় নাই । রামদেব ৪র্থ, বলরাম ৭ম এবং রামরাম ৭ম পুত্র । ইব্রাহিম খাঁ যে সময় নবাব, সেই সময়েই সম্রাট্রপৌত্র আজিম ওস্লান বাঙ্গালার মুবাদার হইয়া আগমন করেন। বলরাম রায় এই সুবাদারের দেওয়ানী কাৰ্য্য করিয়াছিলেন । এ সময়ে রঘুনন্দনের আধিপত্যের স্বত্রপাত। মুর্শিদাবাদে রাজধানী স্থাপিত হইলে কাননগো দপ্তরে তাহার একাধিপত্য ও অতিবৃদ্ধি আরম্ভ হইয়াছিল । পুঠিয়া রাজসংসারে কার্য্য কালে তিনি সাতৈলের জমিদারীর বিষয় বিশেষরূপে অবগত ছিলেন । তজ্জন্ত সাতৈল জমিদারীর প্রতিই তাহার প্রথম দৃষ্ট নিপতিত হয়। সাতৈলের তদানীন্তন জমিদার রাণী সৰ্ব্বাণী অতিবৃদ্ধ ও রাজকাৰ্য্যে অসমর্থ এবং তাহার জমিদারীর কার্য্যনিৰ্ব্বাহের জন্য উপযুক্ত কৰ্ম্মচারীর অসদ্ভাব থাকায়, তিনিই তৎপ্রতি বিশেষ লক্ষ্য রাখিতে আরম্ভ করেন। নবাব মুর্শিদ কুলিখার স্বকৃষ্ট রঘুনন্দনের প্রতি নিপতিত হইয়াছিল। তজ্জন্ত তাহার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করিতে কেহ সাহসী হন নাই । সাতৈল জমিদারীর মুশৃঙ্খলায় কাৰ্য্যপ্রণালীর জন্ত জনৈক অভিজ্ঞ কৰ্ম্মচারীর আবগুক হইয়াছিল। তাড়াশ গ্রাম সাতৈল হইতে প্রায় ১২ মাইল উত্তরে অবস্থিত। জয়কৃষ্ণ চৌধুরীর পুত্ৰগণ পৈতৃক সম্পত্তি ও নবাব সরকারের বিষয়কৰ্ম্মের জন্য প্রসিদ্ধ ছিলেন । রঘুনন্দন সাতৈল জমিদারী-পরিচালনে উপযুক্ত ভাবিয়া বলরামরায়ের কনিষ্ঠ ভ্রাতা রামরাম রায়কে স্থির করেন । বলরাম নবাব সরকারে ও রামরাম রায় বাটতে থাকিয়া পৈতৃক বিষয়ের তত্ত্বাবধারণ করিতেন। পৈতৃক বিষম্বকৰ্ম্মের তত্ত্বাবধান হেতু অনেকে তাহার জমিদারী পরিচালনের পরিচয় পাইয়াছিলেন । ब्लघूमन्शन (य नभग्न ब्रांभब्रांमएक शैञ्च उॉडीं ब्रांख ब्रांभर्यौवप्नद्र দেওয়ানী পদে নিয়োগার্থ নিৰ্ব্বাচন করেন, তৎকালে বলরাম রায়ের ঢাকায় অৰস্থান হেতু রামরাম জ্যেষ্ঠের মত গ্রহণ করিতে পারেন নাই। বিশেষতঃ তৎকালে সাতৈল প্রভৃতি জমিদারীর