পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

I e ] নায়ক পদে পদে পাবে জাল ক-পদ এড়াবে লেী ৷ নায়ক আমার মোন ক্ষম অন্ধকারে আলোলে। ইত্যাদি বুঝিবা নায়কের অষ্ট মত । . করেছি বিস্তর সেবা জাজি মোরে সাঙ্গাইবা উদাহরণেতে অনুভবে পায় যত ।” আমার মাথার কিরা যদি মোরে টালো লো ৷” পীঠমর্শ, বিট, চেট ও বিদূষক নায়কের প্রধান সহায় । খণ্ডিতনায়ক- পীঠমঙ্গ—“রমণী করিলে ক্রোধ যে করে সান্ধন । “আসিব বলিয়া গেলা অঙ্গ সঙ্গে হলো মেলা ধৰ্ম্মধী সচিব পীঠমর্দ সেই জনা ॥ শরীরেতে চিহ্ন আছে লুকাবে কি বলিয়া। রমণীরত্ব সহেন আচ, টুটয়ে অগ্নি পরশে কাচ, cभाँग्न मटश कशी कब्रा? বঞ্চিলা অল্লেয়ে লয়্য। করিতে মান দিবে না স্থান দিবে না স্থান। কতেক করিলা ভাব এ কাস্কেরে ছলিয়া ॥ কি করে ক্ষোভ সহে রামার, অবলা জাতি মৃদ্ধ আকার, ভিন্ন ভিন্ন দেখি বেশ আলু থালু দেখি কেশ জলয়ে বহি নহে সে মান মহে সে মান ॥ দেখিয়া তোমার ভাব দেহ যায় জলিয়া । রস তাপে হিয়ে বিনাশে পায়, তপনে আপ শুকায়া যায়, কে সাধিলে মনোরথ খণ্ডিয়া পিস্ত্রীতি পথ রসিয়ে মান রবে কোথায় রবে কোথায় । নিজ স্থানে যাও তুমি আমি যাই চলিয়া।” প্রমদা বন্ধন সংসারেরি, প্রমদা অাকর আহলাদেরি, কলহান্তরিত নায়ক— সদতে রাখহ সুৰ্যত্নে তায় স্বরত্ন প্রায় ॥" “অল্প অপরাধ পায়ে, কেন বা দিমু খেদায়ে, বিট—“কামশান্তে যেই জন পরম নিপুণ । এবে কার মুখ চায়ে কামহ্লালা নারিব । বিট বলি তার নাম ধরে নানা গুণ ॥ বিবেচনা নাহি করি, এখন বুঝিয়া মরি, চুম্ব আলিঙ্গন, কামেরি দীপন,. অনুমানে হেন বুঝি রহিতে ন পারিব ৷ মন্ত্র তন্ত্র আদি যত । . পুনঃ দূতী পাঠাইব, প্রীতি করি আনাইব, যাহে নারী বশ, যাহে বাড়ে রস, সবে এক দোষ তাহে পতি হয়া হারিব । এমত জানিবা কত ॥ হারি মানি দ্বন্দ্ব যাউক, তার অভিমান থাকুক, বেশভূষা বাস, সন্দেহ সন্তাষ, তাহা বিনা এ সঙ্কটে তরিবারে নারিব ॥” নৃত্যগীত নানা মত। প্রোযিতভাৰ্য্য নায়ক— ফিরি মানা ঠাই, আর কৰ্ম্ম নাই, “কোথায় রহিল রাম, বিরহে দহিয়া অাম, আমার এই সতত ।" নিরস্তুর কামজ্বালা কত অার সহিব । চেট—“সন্ধান চতুর সেই সময় ঘটক । পিক ডাকে কুহু কুহু, ভ্রমর গুঞ্জরে মুহু, কবিগণ তার নাম বলয়ে চেটক ॥ সাপে থেকে। বায়ু জ্বালা কত আর বহিব ৷ যখন বিরলে পাব, তখনি নিকটে যাব, চন্দন কমল দল, পোড়া যেন দাবানল, যদি ক্রোধে গালি দেয় তবু সয়্যা রহিব । সুধাকর বিষধর কত সয়্যা রহিব । নয়নের ভঙ্গী করি, ফল কিংবা ফুল ধরি, জালে দেখি অন্ধকার, পুরস্কার তিরস্কার, চারি চক্ষে এক হলে ইশারায় কহিব ৷ হেন বুঝি অবশেষে উদাসীন হইব ॥" স্বানেতে যখন যায়, ধরিতে বসন তায়, প্রোবিতপত্নীক নায়ক— কৌতুকে কুম্ভীর হরা জলে ডুবে রহিব। “যদি যাবে অামা ছাড়া, প্রাণ কেন লও কাঁড়া, দুঃখ বিনা নহে মুখ, দেখিতে সে চাদমুখ, আপন উদ্বেগ হেতু অগ্নি লয়া যাবে লে। গ্রীষ্ম হিম বৃষ্টিপাতে পরায়ুথ নছিৰ ॥” তোমা সঙ্গে যাবে তাপ, আমি এড়াইব পাপ, বিদূষক—“কিবা রোষে কিবা তোষে যার হরি হাস। খেতে শুতে অনুক্ষণ মনস্তাপ পাবে লো ॥ বিদুষক নাম তার হাস্তের বিলাস ॥ so প্রবোধ করিয়া তায়, ঠেকিবে দারুণ দায়, চন্দন কজল রাগ, বদনে যে দেখ দাগ, এমত হইবে বাক্ত সম্বিত হারায়ে লো । অপমান এই দেখ মুখে কালি চূণ লো । কয়া দিছু শেষ মৰ্ম্ম, বুঝিয়া করছ কৰ্ম্ম, দেখ দেখ শোভা কিবা, চাদে আলো যেন দিব, দোহাই দোহাই তোর কামে করে খুন লো ॥