পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নায়কবংশ . বলিনাক্ষর করতেন নিয়ে নামক বংশতালিকা फेझुठ इहेण ১ বিশ্বনাথনায়ক & .” ( ) &&న-6లరి ః శా?) ২ কুমার কৃষ্ণঃ ( ১৫৬৩-১৫৭৩ ) | ৩ কৃষ্ণপ্প ( পেরিয় বীরপ্প ) বিশ্বনাথ ( উভয়ে একত্র ১৫৭৩-১৫৯৫ ) | I- | ৪ লিঙ্গয্য বা কুমার কৃষ্ণঃ বিশ্বল্প ( বিশ্বনাথ ) ( একত্র উভয়ে ১৫৯৫-১৬০২ )

  • भूख, झषःश्न ( ఆ - అశి సె }

| ७ भूठ्,ीव्रश्न ৭ তিরুমলনায়ক কুমার মুত্ত, ( २७००-०७२७ ) ( २७२७- २४d२ ) ৮ মুক্ত অড়কাদ্রি (মুত্ত্ব, বীরপ্প ) ( ১৬৫৯-১৬৬০ ) | | | ৯ চোঙ্কনাথ ( চোক্কলিঙ্গ ) ১০ মুক্ত লিঙ্গ পত্নী-মক্ষম্মাল ( ১৬৬৪-১৬৮২ ) ১১ রঙ্গকৃষ্ণ মুন্তু বীরপ্প ( ১৬৮২-১৬৮৯ ) ১২ বিজয়রঙ্গ চোকনাথ ( २१०8-४१०२ ) মহিষী মীনাক্ষী ( ১৭৩১-১৭৩৬ ) এই নায়কবংশের আদি ইতিহাস কতকটা অপরিস্কার । ১৫৫৮ খৃষ্টাব্দে তিনজন নায়ক যথন মতুরাশাসন করিতেছিলেন, সেই সময়ে বা তাহার অনতিপরে, চন্দ্রশেখর নামে একজন পাণ্ড্যবংশীয় রাজকুমার মন্ত্ররার সিংহাসনে স্থাপিত হন। এই সময় তঞ্জোরের চোলরাজ বীরশেখর পাণ্ডারাজা আক্রমণ করেন। চন্দ্রশেখর বিজয়নগরে পলাইয়া গিয়া আশ্রয় লইলেন । সদাশিবরায়ের পদাভিষিক্ত রামরাজ চোলদিগকে দমন করিবার জন্ত কোটিয়-নগম-নায়ক নামক সেনাপতিকে প্রেরণ করেন। সেনাপতি মন্ত্রর অধিকার করিলেন, কিন্তু তিনি পাও্যরাজকে সিংহাসনে না বসাইয়া আপনিই রাজকাৰ্য্য পরিচালন করিতে লাগিলেন । বিজয়নগরাধিপ রামরাজ [ بالا ] নায়কবংশ তাহাতে বিরক্ত হইয়া নাগমনায়কের পুত্র বিশ্বনাথকে পিতার বিরুদ্ধে পাঠাইলেন। পিতা পুত্রের নিকট পরাস্ত হইল । বিশ্বনাথ চন্দ্রশেখর পাণ্ডাকে সাক্ষীগোপালের মত সিংহাসনে বলাইয়া একপ্রকায় আপনিই রাজ্যশাসন করিতে লাগিলেন। মন্ত্ররার স্বপ্রসিদ্ধ সহস্রস্তস্তমণ্ডপপ্রতিষ্ঠাতা আর্যানায়ক বা অাৰ্য্যনাথ বিদ্রোহ-নিবারণকালে বিশ্বনাথকে যথেষ্ট সাহায্য করিয়াছিলেন, এখন তিনিই বিশ্বনাথের প্রধান মন্ত্রী ও প্রধান সেনাপতি হইলেন। বিশ্বনাথ তাহাকে "দলবায়” উপাধি প্রদান করেন। এই সময় মদুররাজ্য সুশাসিত, চারিদিকে সুদৃঢ় দুর্গাদিদ্বারা সুরক্ষিত, নান; মন্দির মুসংস্কৃত ও মুশোভিত খাল বিল উৎখাত, নানা গ্রাম স্থাপিত ও ত্রিশিরাপল্লী পর্যন্ত কৃষিকাৰ্য্য বিস্তৃত হয়। বিশ্বনাথ তঞ্জোররাজকে বলিয়া ত্রিশিরাপল্লীর বদলে বল্লম্-নগর গ্রহণ করেন। ইহার কিছুকাল পরে, আর্য্যনাথ তিম্নেবল্লী প্রদেশে বন্দোবস্ত করিতে যান। তথায় পঞ্চপাণ্ডব নামে পরাক্রাস্ত পঞ্চ সামন্ত আর্য্যমাথের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করেন । বিশ্বনাথ সেনাপতির সাহায্যার্থ সসৈন্তে দক্ষিণদেশে গমন করেন। কিংবদন্তি আছে, সেই পঞ্চপাণ্ডবের বীর্যপ্রভাবে তাহার সৈন্তগণ বিচলিত হইলে, বিশ্বনাথ সেই সামন্তগণকে আহবান করিয়া বলেন, ‘বৃথা শত শত লোকের রক্তপাত করিয়া ফল কি ? এস, তোমরা ৫ জন ও আমরা একজনে যুদ্ধ করি। যে পরাজিত হইবে, তাহাকেই এই দেশ পরিত্যাগ করিয়া যাইতে হইবে । পঞ্চপাণ্ডব কহিলেন, ‘তাহা কেন ? আমাদের মধ্যে একজনকে বাছিয়া লইয়া যুদ্ধ কর । তাহার হার হইলে আমাদের সকলের হার গণ্য করিব।” বিশ্বনাথ তাহদের মধ্যে একজনকে বিনাশ করিল, তখন অপর চারিজন নির্বিবাদে দেশ ছাড়িয়া চলিয়া গেল। এইরূপে অবাধে বিশ্বনাথনায়ক সেই বিস্তীর্ণ ভূভাগের একছত্র অধিপতি হইলেন। তিনি রাজ্যের সুশাসনের জন্ত ৭২ জন সামস্তকে ৭২ট পল্লীশাসন করিতে দেন। ১৫৬৩ খৃষ্টাব্দে র্তাহার মৃত্যু হয় । তাহার পুল্ল কুমার-কৃষ্ণপ্ল আধিপত্য লাভ করেন । এই সময় আর্য্যনাথ মুসলমানদিগকে দমন করিবার জন্ত উত্তরাঞ্চলে যাত্রা করেন। সেই সুযোগে পোলিগর দম্বিছিনায়ক বিদ্রোহী হন। কিন্তু শীঘ্রই বিদ্রোহ নিবারিত ও বিদ্রোহিনায়ক নিহত হয়। তৎকালে আর্যানাথই রাজ্যের সর্বময় কর্তা ছিলেন। তাহার যত্বে বিস্তর সাধারণ হিতকর কার্য্য সম্পাদিত ও অনেক হিন্দুদেবমন্দির নিৰ্ম্মিত হয়। প্রবাদ এইরূপ, কুমার কৃষ্ণপ্প সিংহল আক্রমণ করেন। দ্বিতীয় বার যুদ্ধে সিংহলরাজ নিহত ও সিংহল রাজ্য অধিকৃত