পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/২০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নিবৃত্ত ] سواهد [ নিবৃত্তসন্তাপনীয় "কোশলে নাম इड দাঁতে লগল मशंन्। নিরক্তসন্তাপন oनमूड সস্থাপনং যন্ত । সন্তাপবিহীন । নিবিট সরবুতীরে প্রকৃতধনধান্তবানু।” (রামা’ ১৫e ) নিখিঃি (স্ত্রী) নিৰিশক্তি, খ্রীসংসর্গ, কামালঙ্ক। স্ত্রীলোক श्रृं★र्भ 6 जांशिक्रन ! নিবীত (ক্লী ) নিবীয়তে ম্মেতি নি-বো আচ্ছাদনে-জ, ততে সম্প্রসারণ। ১ আচ্ছাদনবস্ত্র, উড় নী। পর্যায়—প্রাবৃত্ত। ২ কণ্ঠলম্বিত যজ্ঞসুত্র। “উপৰীতং ভবেল্পিতাং নিৰীতং কণ্ঠসজন।।” (কুৰ্ম্মপু ) গলদেশে যজ্ঞস্বত্র বা প্রাবুন্তবস্ত্র (উড়ানি ) লম্বমান করিয়া नििर्छ नििशैल दशौं शोग्न । ”অধো বাস প্রতিমুচ্যোন্ধীৰং সংবেষ্ট নিবীতে" ( כיצן 414י יוט) "וזסןף) নিধীতধ কণ্ঠে সজ্জন (কৰ্ক ) ৩ নিবৃত। নিবৃতঞ্চ নিবীতে স্থাৎ নিবেশোনাপ্রবেশনে ॥’ ( শান্ধি) নিরীতিন (ত্রি) নিৰীতমন্ত্যন্ত ইনি। নিৰীক্তযুক্ত, কষ্টলম্বিত যজ্ঞসূত্রৰিশিষ্ট । “কৃষ্ঠোপবীর্তী দেবেস্তো নির্বাতী চ ভবেত্ততঃ। মনুষ্যাংগুপয়েম্ভুক্ত ঋষিপুত্রানুষীংস্তখ৷ ” ( আহিকতৰ ) “উদ্ধতে দক্ষিণে পাণবুপৰীত্যুচ্যতে দ্বিজ । সধ্যে তু প্রাটনাৰীৰ্তী নিবীৰ্তী কণ্ঠসজ্জনে ॥” ( মনু ২৬৩) যাহার গলদেশে যজ্ঞসূত্র, মালায় স্থায় দোলায়মান থাকে, তাহাঁকে নিবীৰ্তী কহে। ঐরাপ কণ্ঠস্থত যজ্ঞকুত্রের মধ্য দিয়া দক্ষিণ বাহ উদ্ধত থাকিলে তাহাকে উপবীতী এবং বামহস্তে উদ্ধৃত থাকিলে, তাহাকে প্রাচীনাৰীতী বলে। शैिोशी (बि) शैदहीन, श्रृङ्ख्यावरुशैन, (क्षअङन) নিরৎ (স্ত্রী) বাতামোক্ত ছন্দোভেদ। গায়ী প্রভৃতি ৮ প্রকার ছন্দঃ হইতে প্রতিপাদে একটী করিয়া অক্ষর कम । मिरुङ (ग्नि) मिडिग्रड भाक्रांशङ cप्रठि नि-बू-ङ । • निरीड, উড়ানি । ( অমরটীকায় স্বামী ) ২ পরিবেষ্টিত । ( হেমচ”) ( স্ত্রী) নি-বৃত ভাবে জ্ঞ। ১ নিবৃত্তি। ই যত্নভেদ, চিত্ত্ববিষয় হইতে উপয়ম । ৩ অস্তাৰ । ( ত্ৰি ) কর্তার-ত্ত । ৪ নিবৃত্তিযুক্ত, নিবৃত্তিবিশিষ্ট। ধিরত। “নিবৃত্ততর্বৈরুপগীয়মানান্তব্যেবধাচ্ছে ত্রিমমোডিয়াযাৎ ।” ( ভাগ’ ১৯১৪ ) e নিবৃত্ত্বিপূর্বক কৰ্ম্ম । “প্রবৃত্তঞ্চ নিবৃত্তং চ ৰিবিধং কৰ্ম্ম বৈদিকম্। সঞ্চাদেী হুজঙ সৃষ্টং ব্ৰক্ষণ বেদজপিণী।” q ( হেমাঙ্গি” অন্তখণ্ড ) নিবৃত্তসন্তাপনীয় (ক্লী) নিবৃত্তং সন্তাপন যন্ত তস্মৈ হিঙ্কং, ছ। রসায়নভেদ । "যথা নিবৃত্তসত্তাপ মোদন্তে দিবি দেবতাঃ । তথেীষধীরিমা প্রাপা মোদন্তে ভুবি মানবাঃ ॥” ( মুঞ্জত চিকি” ৩০ জঃ ) ইহার বিষয়ে মুশ্রীতে এইরূপ লিখিত আছে,-দেবগণ যেরূপ সন্তাপশূন্ত হইয়া স্বর্গে বিচরণ করেন, মানবগণও সেই রূপ নিম্নলিখিত ঔষধ সেবন করিলে, দেবগণের স্তায় সন্তাপশূন্ত হইয়া, পৃথিবীতে বিচরণ করিতে সমর্থ হয়, এই জন্তু ইহাকে নিবৃত্ত-সন্তাপনীয় কহে। এই রসায়ন ৭ জন লোকের সেবন করা ঘটে না, যথা— অনাত্মবান্‌ ( অজিতেন্ত্রিয় ), অলস, দরিদ্র, প্রমাদী, ক্রীড়াসক্ত, পাপকারী ও ভেষজাপমানী। এই সকল বাক্তির অজ্ঞানত, অনারস্ত, অস্থিরচিত্ততা, দরিদ্রতা, অনায়ুত্ততা, অধাৰ্ম্মিকতা ও ঔষধের অপ্রাপ্তি এই সকল কারণ জন্য এই নিবৃত্ত-সন্তাপনীয় রসায়ন সেবন দুর্ঘট হইয়া থাকে। ঔষধের বিবরণ-শ্বেত-কাপোতী, কৃষ্ণ-কাপোতী, গোনসী, বারাহী, কন্স, ছত্র, অতিছত্রা, করেণু, অজ, চক্রক, আদিত্যপর্ণিনী, ব্ৰহ্ম-সুবর্চল, শ্রাবণী, মহাশ্রাবণী, গোলোমী, অজলোমী ও মহা বেগবতী এই অষ্টাদশ সোমলতা সদৃশ বীৰ্য্যযুক্ত ওষধি বলিয়া খ্যাত । সোম হইতে ইহা কোন প্রকার নিকৃষ্ট নহে। ইহার মধ্যে যে সকল ওযধি ক্ষরহীন মূলবিশিষ্ট, তাহাদিগের প্রদেশিনীপ্রমাণ তিনট কাণ্ড সেবন করিতে হয়। খেতকাপোতাঁর পত্র সমেত মূল সেবন বিধেয়। ক্ষীরবর্তী ওযধি সকলের ক্ষীর কুড়ব পরিমাণে এককালে সেবন করিতে হয় । গোনসী, অজাগরী ও কৃষ্ণকাপোতী, ইহাদিগকে খণ্ড খণ্ড করিয়া এক মুষ্টি পরিমাণ লইর, দুগ্ধে সিদ্ধ করিয়া পরে দুগ্ধ সাবিত করণানন্তর এককালে পান করিতে হইবে । চক্রকার দ্বগু একবার পেয় এবং ব্ৰহ্ম-সুবর্চলা সপ্তরাত্র সেবনীয় । এই নিবৃত্তসগুাপনীয় রসায়ন সেবন করিলে শরীর যুবায় ভায়, বল সিংহতুল্য, মনোহর এবং শ্রভিনিগান্ধী ( শ্রুতিধর ) হয়। পরমায়ুও দুই হাজার বৎসর হইয়া থাকে। দ্বিব্যশরীর ধারণ করিয়া জলদসঞ্চরণপথাতীত নম্ভস্থলে অমোম্ব-মৃঙ্কল্প হুইৰ ৰিচরণ করে । ( সুশ্ৰষ্ঠ ) . নিম্নলিখিত লক্ষণ দ্বারা ঐ সকল ঔষধ স্থির করিতে হইবে । নিম্পত্র, কনকভূল্য আভাযুক্ত, দুই অজুল পরিমিত মূলবিশিষ্ট, সৰ্পেৰ স্থায় আকার ও অন্তভাগ লোহিতবর্ণ, এইরূপ লক্ষণাক্রাস্তু হইলে খেত-কাপোতী বলিয়া জানিতে হইবে । পিত্ৰ, মূলজাত,