बौण s গা ; আঁধার যখন বৃষ্টি পড়ে, তখন পুনর্জীবিত হইয় উঠে। তবে ঘদি নিতান্ত জীবগুক হয়, তাহা হইলে কোথাও উপরি উক্ত নিয়মে জল দেওয়া হয়। উত্তর-বেহার প্রভৃতি স্থানে জলোउगन राजशांद्रां७ छण ॐांन श्रेंद्र थांप्क् । নিয়-বাঙ্গলার নীল যদিও এক কাৰ্ত্তিক মাসে সমস্ত বুনা हश, उशांत्रि ऐश विछिद्र गमरव्र कांग्रै हरेंद्र शांप्क । अरु ब्रकम নীল জাষাঢ় শ্রাবণ এবং সময় সময় ভাত্র মাসেও কৰ্ত্তন করা হয়। এই শারদীয় নীল আট মাস জমিতে থাকে। বাসস্তিক নীল জন্মান লইয়া,অনেক সময় লোকের মনে গোলযোগ উপস্থিত হয়। কারণ কৃষকগণ যখন আগু ধান্ত রোপণ করিবার निभिख श्रठिभग्न दाख थांटक, उषनहे इंश फांऐ1 श्ब्र । এক দিকে জীবিকানিৰ্ব্বাহের উপায়—ধান্ত জন্মাইবার ইচ্ছ, অপর দিকে অর্থপিপাসা ; কৃষকের কি করিবে বুঝিয়া উঠিতে পারে না। কিন্তু কোনক্রমে প্রলোভন অতিক্রম করিতে পারিলেও, সময় সময় বলপূৰ্ব্বক তাহাঙ্গের হাতে নীল বুনান হইত। ইহা লইয়া কৃষকগণের সহিত ও নীলকুঠিওয়ালাদের সহিত মধ্যে মধ্যে বিবাদ বিলম্বান হইত। কিন্তু নীল যুনানের এই টুকু মুবিধা ছিল যে, অজন্ম হইলে ইহাতে বিশেষ ক্ষতি হইত না, কারণ ইহার খরচ খুব অর। নীল কাটিবার সময়, প্রথমে নীচু স্থানের নীল কাটিতে হয়, কারণ বস্ত আসিয়া সমস্ত নষ্ট হইতে পারে ; বিশেষতঃ বঙ্গদেশে এই আশঙ্কা বেশী কাটিবার পর অ’ট বান্ধ হয়। পরে গোরুর গাড়ীতে কিংবা নৌকায় করিয়া কুঠতে পইয়া যাওয়া হয় । তথার ভিঞ্জাইবার পাত্র মধ্যে রাখিলে পর, কৃষক নিজ দায়িত্ব হইতে মুক্তি পাইল । বাঙ্গtলা ব্যতীত ভারতবর্ষের অম্ভাছ স্থলেও যথেষ্ট পরিমাণে নীল জন্মে, সেই সমস্ত স্থলে, যে প্রণালীতে নীলের চাষ হইয়া থাকে, তাহ উপরি উক্ত প্রণালী অপেক্ষ বিশেষ কিছু বিভিন্ন মহে । তবে স্থানবিশেলে, বিভিন্ন সমরে বীজবপন ও কৰ্ত্তনাদি হইয়া থাকে। সুচতুর কৃষকগণ অনেক সময়ে নীলের সঙ্গে অদ্য শস্তও জন্মাইয়া থাকে। নিম্ন বাঙ্গালার কাৰ্ত্তিক মাসে নীলের সঙ্গে সরিষা প্রভৃতি বপন করা হয়। বোম্বাই প্রদেশে নীলের সহিত ভুল, কানি দানা প্রভৃতির চাষ দেওয়া হয়। প্রত্যেক বিধায় ৪৫ সের নীলবীজ বপন করিতে হয়। মেদিনীপুরে প্রত্যেক বিঘা হইতে প্রায় ৪ তাড়া নীল জন্মে। এইরূপ ২৫ •ট তাড়াতে একমল রং প্রস্তুত হয়। সকল তাড়ায় সমান পরিমাণ রং উৎপন্ন হয় না। যশোরে যে তাড়া প্রস্তুত झग्न, ऊांशन्न ७क शछां८द्र, ७ शहै८ठ १ मग *ीर्षीड ब्र१ रुहेब्र থাকে। সেরিফ সাহেব বলিয়াছেন যে, হাজার তাঙ্কায় ৬ &ew 1 ---A+++++++++++++++-р», नैंोण एमब्र ब्रिमांण ब्र९७वंख्ठ श्रेष्ठ नां८ब्र । gब्रण ७क छांकांग्न ७णन ৩•• পাউণ্ড । ইহান্তে বুঝা যায় যে, প্রত্যেক একায় জমিতে se৩২ পাউও পরিমাণ নীলগাছ জন্মিয় থাকে। মাদন সাহেব লিখিয়াছেন যে, রাজমহলে প্রত্যেক একীরে ৩৯৪• তাড়া নীল জন্মিয় থাকে এবং তথাকার প্রত্যেক একারে ১২ পাউণ্ড রং হইয়া থাকে। ডাক্তার ম্যাক্ষ্যা বিশেষ সতর্কতার সহিত গণনা করিয়া দেখিয়াছেন যে, প্রত্যেক একারে বেহারে ২• এবং বাঙ্গালায় ১০।১২ পাউণ্ড পৰ্য্যন্তু নীল হইয়া থাকে। কলিন্ সাহেবের রিপোর্টে জানা যায়, বাঙ্গালায় প্রত্যেক विघांद्र यांग्न ५०२ छैकांग्न नैौण श्हेग्न थांप्य ? देश হইতে ৩ টাকা খাজনা দিতে হয়, চাষের খরচ জন্য ৪২ ব৷ ৫ টাকাব্যয় এবং কুঠার কৰ্ম্মচারিদিগকে কিঞ্চিৎ যুদ্ধ দিতে হয় ; অবশিষ্ট ৫ বা ৭ টাকা রাইরতের লাভ থাকে, কিন্তু बिषाफूथिएउ क्षाकृ बन्न रुब्रिप्ण, ७एउाक बिषाद्र ४९ । ००९ টাকা লাভ হয় ; কিন্তু ধান্ত সকল বৎসর সমান পরিমাণে জন্মে না ; অথচ যদি নীল না বুনাইর কেবল ধান বুনান যায়, তবে ধাপ্তের দাম কমিয়া যাইবে এবং লাভও সেই সঙ্গে সঙ্গে কমিয়া জালিবে । নীলের অন্য প্রতিদ্বন্দী পাট। পূৰ্ব্বে যে সমস্ত জমিতে নীল হইত, তাহার অধিকাংশ স্থানেই এখন পাট জন্মিতেছে। বিদেশে রপ্তানি জিনিষের মধ্যে এই ছুইটী সৰ্ব্বপ্রধান। নীল-চাষের একটু সুবিধা আছে যে, অগ্রিম টাকাটী পাওয়া যায়। এ প্রলোভনট বড় সহজ নহে। যদি কুঠিতে নীল মা লইত কিংবা কৃষকের বপন না করিত, তবে কোন পক্ষেই লাভের সম্ভাবনা থাকিত না । নীল ন৷ জন্মিলে কুঠী ৰন্ধ থাকে, এই নিমিত্ত দেশীয় জমিদারগণ ও বণিক সাহেবগণ বাধ্য হইয় অগ্রিাম টাকা দিতেন। এরূপ অগ্রিম দেওয়া কোন দোষের নছে, তবে কিনা প্রত্যেক ব্যাপারে (concern ) নির্দিষ্ট দর ধার্য ছিল, (অর্থাৎ ইচ্ছাপূর্বক প্রজার বেশী মূল্য চাহিতে পারিবে না)। এইরূপ একচেটিয়া বন্দোবস্ত ন্যায়সঙ্গত নহে। বঙ্গের নানা স্থানে বহুসংখ্যক ধূলিসাৎ কুঠা দেখিতে পাওয়া যায়, ইহাতে স্পষ্ট প্রতীক্তি হয় যে, পূৰ্ব্বে অত্যাচারপূর্বক প্রজাদিগের হাতে নীল জন্মান হইত, কারণ তাহা হইলে এ সমস্ত কুঠী এরূপ ভগ্ন দশায় পরিণত হইত না । এ সম্বন্ধে অন্যান্য ঘটনাबगैौ *-कां९ ८वeब्रा बाहेरव । আসাম ও ব্রহ্মদেশে সীল জন্মিস্থা থাকে। ব্ৰহ্মদেশে কুঠীর निकठेह जमिब्र ठिमांश्रीब्र ५कांश्र* eयछांदर्भ वांक्षा इहेंद्रा নীল বপন করিত। অতএব শুধু বাঙ্গালাম নহে,অপরাপর होइनe eधजां★ौफ़न झझक नएर।
