পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/৩৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নেপাল aश्.१हेडजउः कब्रिाउश्ट्णिन। sy' अक्र श्हेप्ड डिनि गश्ৱাল্বাধিরাজ উপাধিতে ভূষিত হইয়াছেন। কিন্তু আমাদের বিশ্বাস, তিনি স্বেচ্ছায় কথন রাজোপাধি গ্রহণে অগ্রসর হন নাই । তিনি শৌর্যো, ধীর্যে, পরাক্রমে ও বিদ্যাবুদ্ধিতে প্রাধান্ত লাভ করিলেও কখন তিনি সন্মানিত লিচ্ছবিরাজগণেকে অবহেলা করিয়া রাজোপাধি গ্রহণ করেন নাই। তাহার নিজ খোদিত লিপিতে “রাজোপাধি” নাই। মহাসামন্ত উপধিতেই সন্তুষ্ট ছিলেন। ১ম শিবদেবের শিলালিপি হইতে জানা যায়, লিচ্ছবিরাজ মহাসামন্ত-অংশুবৰ্ম্মার পরাক্রমে আপনার রাজ্যলক্ষ্মী রক্ষা করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন । সম্ভবতঃ যে সময়ে তিনি আপনার প্রাসাদ পরিত্যাগ করিয়া দূরদেশে যুদ্ধषिअिप्ठ् :"हिङ इहेब्राष्ट्रिप्शन, cनई मभप्ध्र प्लेख् 8४° अप्श জিষ্ণুগুপ্তের লিপি খোদিত হইয়া থাকিবে। পূৰ্ব্বতন ও অধুনাতন ভারতীয় সামন্তগণ স্বস্ব অধিকার মধ্যে ‘ब्रांण, महाब्राण' हेठानि गभूफ़ ॐाशिtठ फूहिठ cनषि। गश्সামন্ত অংশুধৰ্ম্মাও যে সেইরূপ তাছার অধিকার মধ্যে জিষ্ণুগুপ্ত প্রভৃতি অধীনস্থ ব্যক্তি কর্তৃক ‘রাজাধিরাজ’ আখ্যায় অভিহিত হইবেন তাছ। অসম্ভব নহে এবং ঐ রূপ রাজোপাধি দেখিয়৷ তিনি যে লিচ্ছবিরাজগণের অধীনতা-মুক্ত হইয়া একজন স্বাধীন রাজা বলিয়া গণ্য হইয়াছিলেন, তাহ প্রকৃত বলিয়া বোধ হয় না। এখনও যেমন নেপালরাজের অধীনে রাজা উপাধিধারী বহুসামস্ত আছেন, লিচ্ছবিরাজগণের সময়েও এইরূপ ছিল। তবে অংশুবৰ্ম্ম৷ সৰ্ব্বপ্রধান সামন্তপদে অধিষ্ঠিত থাকিয়, লিচ্ছবিরাজগণের নিকট রাজেচিত মহাসম্মান লাভ করিয়াছিলেন, তাহ অসম্ভব নহে। র্তাহার অভু্যদয়কালে ধ্রুবদেব লিচ্ছবিরাজধানী মানগৃহে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন এবং গুপ্তসম্রাটু সমুদ্র গুপ্ত সমস্ত ভারতবর্ষে আপনার আধিপত্য বিস্তার করিয়াছিলেন। যেমন মালবরাজ মহাসেনগুপ্তের ভগিনী মহাসেনগুপ্তার সহিত স্থাধীশ্বরাধীপ আদিত্যবন্ধনের বিবাহ হয়, সেইরূপ বোধ হয় সমুদ্রগুপ্তের পুত্র ২য় চন্দ্রগুপ্ত বিক্রমাঙ্কের সহিত ধ্রুবদেবেন্ধ ভগিনী এবদেবীর পরিণয় কাৰ্য্য সুসম্পন্ন হুইয়াছিল । ধ্রুবদেব ৪৬ (গুপ্ত ) সংবতে অর্থাৎ ৩৬৭-৮ খৃষ্টাঙ্গে রাজাসনে সমাসীন ছিলেন । কিন্তু কতদিন রাজত্ব করিয়াছিলেন, তাছা ঠিক জানা যায় না। তাছার সময়ে উৎকীর্ণ জিষ্ণুগুপ্তের [ ৩৮৪ ] C শিলালিপি দেখিয়া কেহ কেহ মনে করেন যে উক্ত সংবতের পূর্বেই মহাসামন্ত অংশুবৰ্ম্মার মৃত্যু হইয়াছিল, কিন্তু তখনও র্তাহার মৃত্যু হয় নাই । ৩১৬ ( শক ) সংবতে অর্থাৎ ৩৯৪ খৃষ্টাকে তিনি বিদ্যমান ছিলেন, তাহা বেগুল সাহেবের প্রকাশিত লিচ্ছবিরাজ শিবদেবের শিলালিপি হইতে জানা যায়। মহাসামন্ত অংশুবৰ্ম্ম ধ্রুবদেব ও শিবদের উভয়ের রাজত্বকালেই বিদ্যমান ছিলেন। র্তাহার যত্নে নেপালের সমধিক শ্ৰীবৃদ্ধি হইয়াছিল। এই সময়ে নেপালে লিচ্ছবিরাজগণ বৌদ্ধ ও ব্রাহ্মণ্যধৰ্ম্মাবলম্বী সকলকেই সমান চক্ষে দেখিতেন। অংশুবৰ্ম্মার সময়ে উৎকীর্ণ লিপি হইতে জানা যায়, এক দিকে তিনি যেমন হিন্দুধর্মের প্রতি ভক্তিপ্রদর্শন করিয়াছেন, অপর দিকে সেই রূপ বৌদ্ধদিগকেও আদর করিতেন । নেপালে যে বহুদিন গুপ্তসংবৎ প্রচলিত ছিল, এরূপ বোধ হয় না। কারণ শিবদেবের সময় হইতে আবার পুৰ্ব্বপ্রচলিত ( শক )-সংবতের প্রচার দেখা যায় । ধ্রুবদেব ও শিবদেবের পর কালীনুসারে আমরা মানদেবের নাম প্রাপ্ত হই । ইহার সহিত ধ্রুবদেব ও শিবদেবের কি সম্পর্ক ছিল, তাহ জানিতে পারি নাই, তবে তাহারা সকলেই যে লিচ্ছবিবংশীয় ছিলেন, বিভিন্ন শিলালিপি হইতে এইটুকু মাত্র জানিতে পারি। বোধ হয়, খিবদেবের পর ধৰ্ম্মদেব, তৎপরে তৎপুত্র মানদেব রাজা হন । মানদেব ৩৮৬ হইতে ৪১৩ শক ( ৪৬৪ হইতে ৪৮১ খৃষ্টান্স ) অবিরোধে রাজত্ব করিয়াছিলেন। ইনি অতিশয় মাতৃভক্ত ও মহাবীর বলিয়া গণ্য ছিলেন । তাছার সময়ে মহাসামস্ত ংশুবর্ণবংশীয় ঠাকুরীরাজগণ সম্ভবতঃ লিচ্ছবিরাজের অধীনতা অস্বীকার করিয়া স্বাধীনতা অবলম্বনে চেষ্টা করিয়াছিলেন। মামদেবের শিলাপটুে লিখিত আছে’, “তিনি পুৰ্ব্বপথে যাত্র করেন। তথায় পূৰ্ব্বদেশাশিত সামন্তগণকে বশীভূত করিয়া রাজা (মীনদেব ) নির্ভীক সিংহের ষ্টায় পশ্চিম দেশাভিমুখে অগ্রসর হইলেন। তথায় সামস্তুের মন্দ ব্যবহার শুনিয়া তিনি ( , ) Epigraphica Indica, Vol. I. p. 6873. (९) २क ध्ठ४४ बिङ्गभांश्छिा s००-६५७ धृष्टांश्च ब्रांडच कtब्रन । cषीष शा, ब्रांबjांचिtषाकब्र वह भूर्क ॐांशंध्र नश्ठि अषरनरीब्र विषाश् शरैब्रांहिज । (১) “প্রায়াৎ পুৰ্ব্বপখেন তত্ৰ চ শঠা যে পূৰ্ব্বদেশাশ্রয়ী: সামস্থাঃ প্রশিপাতৰন্ধুরশিরঃপ্রজঃমেলিগ্ৰজঃ। তালজ্ঞাবশবর্বিনে নরপতি: সংস্থাপ্য তস্মাং পুন: নির্তীঃ সিংহ ইৰাকূলোৎকটসট: পশ্চাত্তবঞ্জশ্বিবান । সামগুপ্ত চ তত্ৰ দুঃচরিতং শ্ৰুত্ব শিরঃ কম্পয়ন ৰাহুং হস্তিক্ষরোপমং স শনকৈ পৃষ্ঠাত্ৰীদার্কিতম্। छांडूरठां रुभि भछि दिङ्गबदलांtनदाठाप्नौ cभ गर्भ१ कि पारेकार्षइछिर्षिकाफूत्रविोङः माtकणउः कपाउ ।” ( वांनष्णtषब्र७v७ (चक)-नरवरङब्र णिनि)