পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নারায়ণতৈল [ 8o | নারায়ণদাস ১ পল। বাৰিবানে পাক কৰিলে এই স্থত হয়। ७हे झूठ পান করিলে জয়পিত্ত, দাহ ও বমি নিবারণ হয় । 線 g ( ভৈষজ্যরত্না" আয়পিত্তাধি” ) নারায়ণ লারি, ( ছলারি নারায়ণ) ছলারি বৃসিংহের পুত্র। ইলি স্মৃতিসার ও স্মৃতিসংগ্রহ রচনা করেন । , নারায়ণতীর্থ, বাস্থদেবতীর্থ ও রামগোবিলাতীর্থের শিষ্য এবং ব্রহ্মাননা সরস্বতীর গুরু । ইনি তন্ত্রচন্দ্র নামে সাংখ্য- ! কৌমুদীর টীক, স্থায়কুসুমাঞ্জলি-কারিকার ব্যাখ্য, ভক্তিচঞ্জিক। নামে শাণ্ডিল্যস্থত্রের ব্যাথ্যা, ভক্ত্যাধিকরণমালা ও তাহার টকা, যোগচন্দ্রিক, যোগসুত্রবৃত্তি, বেদস্তুতির । টীকা, বেদান্তবিভাবনাটক, সাংখ্যচন্দ্র নামে সাংখ্যকারিকার টাকা, সিদ্ধাস্ততত্ববিদুর ব্যাথা, তন্ত্রচিন্তামণিদীধিতির টীকা ও মারচন্দ্রিক নামে ভাষাপরিচ্ছেদের টীকা রচনা করেন। ২ শিবরামতীর্থের শিষ্য । ইনি ভাটপ্রকাশিক নামে মীমাংসা- ; গ্রন্থ রচনা করেন । ৩ বালবোধিনী নামে শঙ্করাচার্য্যরচিত আত্মবোধের একজন টীকাকার । ৪ দক্ষিণ-মূৰ্ধি-স্তোত্রের ব্যাথ্যাকার । নারায়ণতীর্থস্বামিন, গঙ্গালহরী ও তাহার টীকাকার। নারায়ণতৈল ( ঐ ) তৈলেীযধভেদ। এই তৈল স্বল্প, বৃহৎ ও মধ্যম ভেদে ত্রিবিধ। যথা—নারায়শতৈল, মধ্যমনারায়শতৈল এবং মহানারায়ণতৈল । নারায়ণতৈল। প্রস্তুত প্রণালী-তিলতৈল ১৬ সের। কাথাখ বিহুমূলের ছাল, গণিয়ারি মূলের ছাল, শোণামূলের । ছাল, পারুলমূলের ছাল, পালিধামূলের ছাল, গন্ধভাদালিয়, অশ্বগন্ধ, বৃহতী, কণ্টকারী, বেড়েল), গোরক্ষচাকুলে, গোকুর, পুনর্ণব, ইহাদের প্রত্যেকের ১• পল, জল ২৫৬ ' সের, শেষ ৬৪ সের। কস্কাথ শুল্য, দেবদার, জটামাংসা, শৈলজ, বচ, রক্তচন্দন, তগরপাল্লুক, কুড়, এলাইচ, শালপাণি, চাকুলে, মুগানি, মাযানি, রাম, অশ্বগন্ধ, সৈন্ধব, পুনর্ণবামূল, ইহাদের প্রত্যেকের দুই পল, শতমূলীর রস ১৬ সের, ছুখ ৬৪ সের। যথানিয়মে পাক করিলে ইহা প্রস্তুত হর । এই তৈল পান, অভঙ্গ ও বর্তিক্রিয়ায় প্রশস্ত । এই তৈল ব্যবহারে পঙ্গুত, অধোবাত, শিরোরোগ, মদ্যাস্তম্ভ, হমুস্তম্ভ, দস্তুরোগ, গলগ্রহ, একাদশোথ, সকম্পনগতি, ইন্দ্ৰিয়দৌৰ্ব্বল্য, শুক্রহ্লাস, বধিরভ, অস্ত্রবৃদ্ধি প্রভৃতি রোগ এবং স্ত্রীলোকের গর্তগ্রন্থশব্যাঘাত লিবারিত হয়। মধ্যম নারায়ণতৈল। প্রস্বত প্রণালী-কাথের জন্য ৰিধ, অশ্বগন্ধ, বৃহতী, গোকুর, শোপ', বেড়েল, পালিধ, কণ্টকারী, পুনর্ণব, গোরক্ষচাকুলে, গণিয়ারি, ও গন্ধভাদালিয়া ইহাদের মূল, পারুলমূল প্রত্যেক /২॥• সের। পাকার্থ জল ৫১২ সের। শেষ ১২৮ সের। গোরুর বা ছাগদুগ্ধ ৩২ সের। তিলতৈল ৩২ সের। কন্ধাৰ্থ রান্স, অশ্বগন্ধ, মউৰ্বী, দেবদারু, কুড়, শালপাণি, চাকুলে, মুগানি, মাথানি, অগুরু, নাগেশ্বর, সৈন্ধবলবণ, জটামাংসী, হরিদ্র, দারুহুরিদ্র, শৈলজ, রক্তচন্দন, কুড়, এলাইচ, মঞ্জিষ্ঠ, যষ্টিমধু, তগরপাল্লুক, মুথ, তেজপত্র, ভুঙ্গরাজ, জীবক, ঋষভক, র্যাকলা, ক্ষীরকাকল', ঋদ্ধি, বৃদ্ধি, মেদ, মহামেদ, বালা, বচ, পলাশমুল, গেঁঠেল, শ্বেতপুনর্ণব, চোরকাচকী ইহাদের প্রত্যেকের ২ পল। গন্ধাৰ্থ কপূর, কুঙ্কুম ও মৃগনাভিমিলিত ৩ পল । যথানিয়মে পাক করিলে ইহ প্রস্তুত হইবে। এই তৈল ব্যবহারে পঙ্গুত, অধোবাত, শিরোরোগ, মন্যাস্তম্ভ, হমুস্তম্ভ, দস্তরোগ, গলগ্ৰহ, একাঙ্গশোথ, সকম্পনগতি, ইন্দ্রিয়দৌৰ্ব্বল্য, শুক্রহ্লাস, বধিরত প্রভৃতি রোগ বিনষ্ট হয়, এবং ইহাতে স্ত্রীলোকদিগের গর্ভথ্রহণব্যাঘাত নিবারিত হয়। এই তৈল বাতব্যাধি-অধিকারে অতি প্রশস্ত ঔষধ । মহানারায়ণতৈল । প্রস্তুত প্রণালী—তিলতৈল ৪ সের। কাথের জষ্ঠ শতমূলী, শালপাণি, চাকুলে, শঠ, বচ, এরগুমূল, কণ্টকারীমূল, নাটাকরঞ্জমূল, গোরক্ষচাকুলের মূল, র্যাটামুল প্রত্যেক ১০ পল। পাকার্থ জল ৬০ সের। শেষ ১৬ সের। ! গবঞ্চি, ছাগদুগ্ধ প্রত্যেক ৮ সের। শতমূলীর রস ৪ সের। কন্ধাৰ্থ পুনর্ণব, বচ, দেবদারু, শুলফ, রক্তচন্দন, অগুরু, শৈলজ, তগরপাল্লুক, কুড়, এলাইচ, জটামাংসা, শালপাণি, বেড়েল, অশ্বগন্ধ, সৈন্ধব, রায় প্রত্যেক B তোলা। এই তৈল মদনে সকল প্রকার বায়ুরোগের শান্তি হয়, এবং স্বচ্ছল, পাশ্বশূল, গগুমাল, বাতরক্ত, কামল, পাণ্ডুরোগ, অশ্মরী প্রভৃতি রোগ বিনষ্ট হয়। ভগবান বিষ্ণু স্বয়ং এই তৈলের কথা যলিয়াছেন, এইজন্ত ইহার নাম নারায়ণতৈল হইয়াছে। ( ভৈষজ্যরত্না" বাতব্যাধি” ) নারায়ণদত্ত, ১ সপ্পুক্তিকর্ণামৃতস্থত একজন সংস্কৃত কবি। ইনি চক্রপাণিদত্তের পিতা । , ২ জলাশয়োৎসর্গপদ্ধতিরচয়িত । নারায়ণদাস, ভারতযুদ্ধবিবাদ নামক সংস্কৃত গ্রন্থকার। নারায়ণদাস কবিরাজ, ১ গীতগোবিদের সর্বাঙ্গসুন্দরী নামে এক টীকাকার। রমানাথ মনোরমায় এই টীকা উদ্ধত করিয়াছেন । ই একজন প্রসিদ্ধ বৈদ্যক গ্রন্থকার। ইহার বৈদ্যক পরিভাষা, রাজবল্লভ নামে দ্রব্যগুণ ও নানৌষধপরিচ্ছেদ নামক গ্রন্থগুলি বৈদ্যকসমাজে বিশেষ মাদৃত ।