পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/৫০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ন্যায় (ইতিহাস ) ------ ১। ৩৩১ ও ১৪১৮ পুত্রে জৈমিনির মত এবং "তাপ্রতি}ানাং" (২।১১১) ইত্যাক্ষিত্রে স্থায়শাস্ত্রের মত খণ্ডিত | इहेग्रा८छ । উপরোক্ত প্রমাণানুসারে দেখা যাইতেছে, সাংখ্যস্থল, জৈমিনিহুম ও বেদাস্তুহুত্রে অপর দর্শনের মতখণ্ডন ও সেই সেই দর্শনকারের নাম রহিয়াছে এবং পাতঞ্জলস্থত্রেও পরমাণুপ্রসঙ্গ থাকায় কেছ কেছু বৈশেষিকের পরবর্তী বলিয়া মনে করিয়া থাকেন ; কিন্তু বৈশেষিক ও স্কায়স্থত্রে আমরা অপর কোন म*fभकttग्नग्न नाम दां भङांमठ *ाहे नl ।। ७क़* श्रण छांग्र বৈশেষিকস্বত্রই প্রচলিত অপরাপর দর্শনস্বত্র হইতে প্রাচীন বলিয়া মনে করিতে পারি। মহোমহোপাধ্যায় ভর্কালঙ্কার মহাশয় যে মত প্রকাশ করিয়াছেন, তাহাই যুক্তিযুক্ত বলিয়া অমিয়া গ্ৰহণ করিলাম । গুীয়স্থত্রের (১।১le ) ভাব্যে বাৎস্তায়ন যেরূপ মত প্রকাশ করিয়াছেন, তাহাতে বোধ হয় যে, উহার পূর্ব হইতেই হুত্রের প্রকৃত পাঠ ও প্রকৃত অর্থ লইয়া একটু গোলযোগ হইয়াছিল। আবার এক স্থানে বাৎস্তায়ন বলিয়াছেন, গৌতম যাহ। বহলাবোধে উল্লেখ করেন নাই, তাহ বৈশেবিক দর্শন হইতে গ্রহণ করিতে হইবে। ইহাতে ८रुष श्झ, दुश्कि ९ झाँझ ५हे इश्ली गद्देश यकी मर्थन গণ্য হইত এবং নৈয়ায়িকগণ সকল কথা গৌতমস্থত্রে না থাকায় বৈশেষিক সাহায্যে সকল বিষয় মীমাংসা করিতেন। বাস্তবিক স্থায় ও কণাস্ত্র আলোচনা করিলে দুইটী এক মাতার গর্ভজাত, এক লঙ্গে বর্কিত এবং একত্র প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল এরূপ বোধ হয় । দুইএর মধ্যে যেন বৈশেষিককে জ্যেষ্ঠ ও অক্ষপাদকে কনিষ্ট বলির মনে হয়। বৈশেষিকের অনেক কথা স্কায়স্থত্রে, আবার স্তায়শাস্ত্রের অনেক কথা বৈশেষিকহুত্রে বিবৃত আছে। কণাদস্থত্রে দ্রব্য, গুণ, কৰ্ম্ম, সামান্ত, বিশেষ ও সমবায় এই ঘটুপদার্থ এবং গৌতমস্থত্রে প্রমাণ, প্রমেয়, সংশয়, প্রয়োজন, দৃষ্টান্ত, সিদ্ধান্ত, অবয়ব, তর্ক, নির্ণর, বাদ, জয়, বিতণ্ড, হেত্বাভাস, ছল, জাতি ও নিগ্ৰহস্থান এই ষোড়শ পদাখের বিষয় বর্ণিত হইয়াছে। এখন কখী হইতেছে, গৌতম ও কণাদ উভয়েই যখন বিশেষরূপে তর্কশাস্ত্রের আলোচনা করিয়াছেন, তখন একের নাম মুtয় ও অপরের নাম বৈশেষিক হইবার কারণ কি ? কণাদ তর্কশাস্ত্রের আলোচনা করিলেও একটা সুপ্রণালীরূপে ও স্বগৃঙ্খলভাবে এই শাস্ত্রের আলোচনা করেন নাই, डिनि ‘विष्टभष' नाएम प्रकौ दिt*ष *नांर्ष चैौकांद्र कtब्रन ৰলিয়৷ উtছার দর্শন বৈশেষিক নামে খ্যাত। (বৈশেষিক দেখ।] [ eఏ } ন্যায় (ইতিহাস} আর গৌতমস্থত্রে অপর সকল দর্শনাপেক্ষ স্বগৃঙ্খলভাবে ভায়ের विकृउ णांटगां5नां श्रांtइ बशिग्नः प्लेशङ्ग छांभ्रमर्थन नांग इहेब्रारश् । এসম্বন্ধে রঘুনাখ লৌকিক স্থায়-সংগ্ৰছে লিখিয়াছেন— “অসাধারণ্যেন ব্যপদেশ ভবন্তি ইতি দ্যায়ঃ । যথা গেীতমোক্তশাস্ত্রে প্রমাণানি ঘোড়শপদার্থপ্রতিপাদনেইপি তদেকদেশস্ত্বায়ুপদীর্থস্ত অম্ভশাস্ত্রাপেক্ষয় প্রাধান্যেন প্রতিপাদনাৎ, ন্যায়শাস্ত্রমিতি তন্ত সংজ্ঞা ।” ন্যায়স্থত্রের ভাষ্যকার বাৎস্তায়ন লিখিয়াছেন— “প্রদীপ সৰ্ব্ববিদ্যানামুপায়ঃ সৰ্ব্বকৰ্ম্মণাম্। আশ্রয়ঃ সৰ্ব্বধৰ্ম্মণাং বিদ্মোদেশে প্রকীর্তিতাঃ।” ( ১১১ ) তর্কবিদ্যা সকল বিদ্যার প্রদীপ স্বরূপ, যাবতীয় কৰ্ম্মের উপায় ও নিখিল ধৰ্ম্মেয় আশ্রয় । মানব মিথ্যাজ্ঞানধশেই নানা কৰ্ম্মাম্বুষ্ঠান করির জন্মলাভ ও বহু দুঃখভোগ করে। সুতরাং মিথ্যাজ্ঞান থাকিলে লোকের দুঃখোচ্ছেদ হইতে পারে না । দুঃখোচ্ছেদ করিতে হইলে প্রথম মিথ্যাজ্ঞানের উচ্ছেদ অবিখ্যক । সৰ্ব্বত্র তত্ত্বজ্ঞানই মিথ্যাঙ্কানের নিৰৰ্ত্তক। আত্মতত্ত্বজ্ঞান হইলেই মিথ্যাজ্ঞান তিরোহিত হয়। তখন মিথ্যাজ্ঞানজন্য দুঃখ আপনা হইতেই নিবৃত্ত্ব হইয়া থাকে। আত্মতত্ত্বজ্ঞানই মুক্তির পয়ম উপায় । এই আত্মতত্ত্ব সম্বন্ধে সম্প্রদায়ভেদে নানাপ্রকার মতভেদ দেখিতে পাওয়া যায়। এইজন্য ইহাতে লোকের নানারূপ সন্দেহ আসিয়া উপস্থিত হয়। তাহাতে আত্মতত্বের নির্ণয়দান হওয়া কুঙ্কর। অতএব সন্দেছ দুর


করিয়া নির্ণয় করিতে হইলে বিচার আবগুক । মুমুক্ষু क्क्रिप्° उांझाँग्न दिल्लॉग्न दग्निरयम, महर्षि cशोऊभ नाग्निসুত্রে এই বিচারপ্রণালী নিরূপণ করিয়াছেন এবং বিচার করিতে হইলে তাছার প্রয়োজনীয় প্রমাণাদি পদার্থ না জানিলে বিচারপ্রণালী লোকে জানিতে পারে না বলিয়া প্রমাণাদি পদার্থেরও নিরূপণ করিয়াছেন । ন্যায়দর্শনের মূল উদ্দেশু মুক্তি । মিথ্যাজ্ঞান কিরূপে দুঃখের মূল কারণ এবং তত্ত্বজ্ঞান হুটুলে কি প্রণালীতেই মুক্তি হয়, স্তাদর্শনে তাহা আলোচিত হুইয়াছে। ন্যায়স্থত্রে নির্দিষ্ট ষোড়শপদার্থের তত্ত্বজ্ঞান মুক্তির মূলকরণ বটে, কিন্তু সাক্ষাৎকারণ নহে, পরম্পরাকারণ। ७हे निभिड उरुखांन इहेण७ भग्ननtभहे ८णांटकग्न भूखि झ्य না । গোতমের মতে স্তায়স্থত্রকথিত ক্রমানুসারে মুক্তি হইয় থাকে। মুক্তির বিষয়ে চতুবিধ তৰঙ্গান ক্রমশঃ হেতু इट्रेप्रां शंरक । गृ५-७ङ्गवद१, उड़ांशूभांन, ऊङ्क्षामांझानि ও অবশেষে তত্ত্বজ্ঞান অভ্যাস করিতে করিতে তত্ত্বসাক্ষাৎকারলাজু । [ শৈব পাশুপত দেখ। ]