পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নারী বহু পরিমাণে সংগ্রহপূর্বক তত্ত্বপরি শান্বিত থাকে। এই কাকড়ার দিনের বেলায় যাবতীয় কাৰ্য্য সম্পন্ন করে, কিন্তু এরূপ প্রবাদ অাছে যে তাহারা প্রতিরাত্রি সমুদ্রে যায়। ইহা অতি স্বধাগু এবং ইহাদের সম্মুখের বড় বড় পায়ের ভিতরে শাসযুক্ত তৈল থাকে। ঐ তৈল অতি উপাদেয় । নারিকেললবণ (খ্রী) লবণেীষধ ভেদ। প্রস্তুতপ্রণালী—জল ও স্বকৃ সহিত নারিকেলের মধ্যে সৈন্ধবলবণ পূরিয়া দগ্ধ কৱিৰে । পরে তন্মধ্যস্থিত সৈন্ধব বাহির করিয়া লইবে । ৪ মাষা পরিমাণে সেব্য। অনুপান উষ্ণ জল। এই ঔষধ সেবনে সকল প্রকার পরিণামশুল বিনষ্ট হয়। (ভৈষজ্যরপ্পা শূলাধি” ) নারিকেলামৃত (কী ) ঔষধভেদ। গ্রস্তুতপ্রণালী—ম্পক নারিকেলশস্ত শিলাতে পেষণ করিয়া বস্ত্রে নিপীড়ন করিয়া ৪ সের পরিমাণে লইয়া ৪ সের স্কৃতে ভাজিতে হুইবে । তৎপরে পাকার্থ নারিকেলঙ্কল ৩২ সের, গব্য দুগ্ধ ৩২ সের, আমলকীর রস ৪ সের, চিনি ১২ সের, শুঠচুৰ্ণ ২ সের, এই সকল একত্র পাক করিবে। আসন্ন পাকে প্রক্ষেপার্থ ত্রিকটু, গুড়ত্বক, তেজপত্র, এলাইচ, নাগেশ্বর প্রত্যেক ১ পল, আমলকী, জীর, কৃষ্ণঙ্গীর, ধনিয়া, গেঠেলী, বংশলোচন ও মুতা প্রত্যেক ৬ তোলা, শীতল হইলে মধু ॥• অৰ্দ্ধসের মিশ্রিত করিয়া লইতে হইবে। মাত্র ১ তোলা হইতে ২ তোলা পৰ্য্যন্ত । অমুপান দুগ্ধ ও মুগযুদ্ধ প্রভৃতি। এই ঔষধ সেবন করিলে অম্লপিত্ত ও সকল প্রকার শূল নাশ হয়। ইহা অগ্নিসন্দীপনকর, রসায়ন, সকল প্রকার মূত্রদোষ, রক্তপিত্ত, পীনস প্রভৃতি রোগনাশক। ( ভৈষজ্যরত্না" শূলাধিকার ) নারী, বর্তমান তিব্বতের উত্তরপশ্চিমাংশবর্তী একটা জনপদ। গড়বাল ও কুমায়ুনের মধ্য দিয়া যে ৫ট গিরিপথ ভোট অভিমুখে গিয়াছে, তাহারই প্রান্তসীমায় এই জনপদ অবস্থিত। ভোটদেশবাসী চীনের রাজপ্রতিনিধিগণ মোগল বা তুরুষ্কসৈন্ত লইয়া এই প্রদেশ শাসন করিয়া থাকেন। এখানকার তাতারের অশ্বমাংস ভক্ষণ করিয়া থাকে। এই প্রদেশ অতিশয় উচ্চ ও অসুৰ্ব্বর। সিন্ধু-নদপ্রবাহিত অংশ ব্যতীত এথানে জাতি অল্প লোকেরই বাস দেখা যায় । তিব্বতীয়ের এই স্থানকে নারীখোরসুম এবং হিমালয়বাসীরা হিমদেশ বলে। প্রবাদ এইরূপ পূৰ্ব্বকালে এখানে নারী বা স্ত্রীলোকই রাজত্ব করিত। নাস্ত্রী (স্ত্রী) মুর্নরস্ত বা ধৰ্ম্ম্য, নৃ-অঞ, (খতোহঞ, । ৪৪৪৯ ইতি বাৰ্ত্তিকোত্ত্য অঞ,) ততো ঙা (শাঙ্গ রবাদ্যঞো ভীৰু। পা ৪।১।৭৩) স্ত্রী, ধৰ্ম্মচারযুক্ত, পৰ্য্যায়—যোধিৎ, স্ত্রী, অবলা, ঘোষা, সীমন্তিনী, বন্ধু, প্রতীপদশিনী, বাম, বনিত, মহিল, প্রিয়, রাম, জনি, জনী, যোধিতা, ঙ্গোধিং, জোষা, জোম্বিত, I to 1 নারী ধনিক, মহেলিক, মছেল, শর্করী, ঘোষীৎ, সিলুয়তিলক, श्ऊ । (जांशद्र, भंकब्रङ्गांदगैौ मंडूङि) अगलांब्र महङ, मार्द्रौ११ প্রথমতঃ চারিজাতিতে বিভক্ত, বখা-পলিনী, ত্ৰিণী, পখিলী ও হস্তিনী । * “श्रृंग्निनैौ फिग्निभैौ tफ़र भश्विनैौ इष्ठिमैौ ७५ ।। চতস্রো জাতয়ে নাৰ্য্যা রতে জ্ঞেয় বিশেষতঃ ॥" ( রসমঞ্জরী ) ইহার বিষয় রসমঞ্জরীতে এইরূপ লিখিত আছে— "অতঃপর চারিঞ্জাতি বলিব কামিনী । পদ্মিনী চিন্ত্ৰিণী আর শঙ্খিনী হস্তিনী ॥” পক্ষিনী—“নয়ন কমল কুঞ্চিত কুণ্ডল, ঘনকুচস্থল মৃত্যুহাসিনী। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র নাসা, मृश् ग़म ऊांश, নৃত্যগীতে অাশা সত্যবাদিনী । দেবদ্বিজে ভক্তি, পতি অমুরক্তি, অল্প রতি শক্তি নিদ্রাভোগিনী ॥ মধন আলয়, লোম নাহি ছয়, পদ্মগন্ধ কয় সেই পদ্মিনী । চিত্ৰিণী—প্রমাণ শরীর, সৰ্ব্ব কৰ্ম্মে স্থির, নাভি সুগভীর মৃত্যুহাসিনী । সুকঠিন স্তন, চিকুর চিকণ, শয়ন-ভোজন-মধ্যচারিণী ॥ তিন রেখাযুত কণ্ঠবিভূষিত, হাস্ত অবিরত মন্দগামিনী ৷ মদন অলিয়, অল্প লোম হয়, ক্ষারগন্ধ কয় সেই চিত্ৰিণী। শঙ্কিণী—দীঘল শ্রবণ, দীঘল নয়ন, দীঘল চরণ দীঘল পাণি । মদন আলয়, অল্প লোম হয়, মীনগন্ধ কয় শঙ্খিনী জানি ॥ হস্তিনী—স্থল কলেবর স্থল পয়োধর, স্থল পদকর ঘোরনাদিনী । আহার বিস্তর, নিত্রী ঘোরতর, রমণে প্রখর পরগামিনী ॥ ধৰ্ম্মে নাহি ডর, झद्ध नेिङ्गखुङ्ग, কৰ্ম্মেতে তৎপর মিথ্যাবাদিনী । মদন জালয়, বহু লোম হয়, মদগন্ধ কয়, সেই হস্তিনী ॥” ( ভারতচন্দ্রকৃত রসমঞ্জরী ) পঘিনী শশকনামক পুরুষে, চিত্ৰিণী যুগে, শথিলী বুতে