পাতা:বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

**, ঈশ্বরচন্দ্রগুপ্ত , ॐशङ्ग माविष्ठ1 णिषिबाब्र गष श्ग्र । ठथन &ांमश् श्रश्रृंब्रां★ग्न বালকের পাপী পড়িত। ঈশ্বরচন্দ্র তাহাদের মুখে ঐ পালী কবিতার অর্থ শুনিয়া নিজেই আবার বাঙ্গালায় কবিতা খাধিতেন। বালককালে তাহার জ্যেষ্ঠতাতপুত্ৰ মহেশচক্সের जाण गर्फनाहे कशिठांब्र गङ्गाहे इहेऊ । दाखविक ब८झ्*ष्ठ একজন স্বকবি ছিলেন । ঈশ্বরচন্দ্র একদিন ঠাট্টা করিয়া র্তাহাকে বলেন, "দাদা ! লেজ লুকালে কেন ?" মহেশচন্দ্র তৎক্ষণাৎ উত্তর দিলেন “ওরে দুই ভায়ের দুই থাকূলে লেজ, থাকৃত না সংসার । একে তোমার লেজে গেছে মজে, সোনার লঙ্কা ছারখার ॥* তদবধি ঈশ্বরচন্দ্ৰ মহেশকে বড় ভক্তি করিতে লাগিলেন। মহেশ এক সময় প্রতিজ্ঞা করেন, ঈশ্বরচন্দ্র বাচিয়া থাকিতে তিনি কলম ধরিবেন না ; বস্তুতঃ মহেশ এই বাক্য পালন করিয়াছিলেন । সকলেই তাহাকে ‘মহেশাপাগলা বলিত । ঈশ্বরচন্দ্রের দশ বর্ষ বয়ক্রম কালে তাহার মাতার মৃত্যু হয় । অল্প বয়সে মাতৃহীন হইলেন ; এই কষ্ট ন যাইতে যাইতে, তাহার পিতা হরিনারায়ণ দ্বিতীয়বার বিবাহ করেন । এই বিবাহে তিনি বড়ই চটিয়া যান । শুনা যায়, তাহার পিতা বিবাহ করিয়াই কৰ্ম্মস্থানে চলিয়া আসেন, নববধূ গৃহে আসিলে হরিনারায়ণের মাতা বরণ করিয়া বধূকে ঘরে তুলিতে যান। ঈশ্বরচন্দ্রের তখন মহা রাগ, আর একজনকে ম৷ বলিতে হুইবে, এ বড়ই কষ্টকর। তিনি বিমাতাকে লক্ষ ক্ষয়িঞ্জ একটা রুল ছড়িলেন, ঘটনাক্রমে তাহাকে না লাগিয়া অভত্র গিয়া পড়িল। র্তাহার জ্যেঠা মহাশয় আসিয়া বিলক্ষণ তুই এক ঘা জুত। কসাইলেন। পরে তাছার মাতামহ আসিয়া ঠাও। করিয়া বলেন, “ঈশ্বর, তোদের মা নাই, মা হইল, বেশ হইল। তোদের যত্ন আয়ত্তি করিবে ।” তা বলিলে কি হয়, এ কটা কথা তাহার অস্তরে অস্তরে প্রবেশ করিল। একে তিনি বরাবয় নকলের উপর চটা, তাছাতে আজ নিজের মাকে ভুলিয়া নকলকে ম৷ বলিতে হইবে, এ কি রকম কি রকম ঠেকিল । তিনি আর বেশী দিন কাচড়াপাড়ায় থাকিলেন না, কলিকাতায় মাতুলালয়ে আসিলেন। এখানে থাকিয় ইংরাজী বিদ্যাভাসের জন্ত চেষ্টা করেন। কিন্তু লেখাপড়ায় তাহার डांहून आफैं। न थांकांद्र बफ़ किङ्ग इरेण ना । उिनि जश्र कवि । •rांठांबन्हांग्र ठिनि ८कदण कबिछांद्र कध6ी कब्रिटङन । कदिङांहे ८यन छैांशंद्र जैौवन, कविष्कारे ऍांशग्न «थषांम णणा । [ తిe: ] ●や cषयम छैशब्र रुविख्लख्द्रि अब्रिध्इ श्राख्द्र बाङ्ग, छाशब्र cनहेब्रश अंठि*खि बफ़ sम९कांब्र ७न थांब्र ! रुथन ॐांशच्च ১৭১৮ বর্ষ বয়স, দেড় মাস মধ্যে তিনি মুগ্ধবোৰ ব্যাকরণের মিশ্র পর্য্যন্ত অর্থের সহিত মুখস্থ করিয়াছিলেন। কলিকাতার ঠাকুর গোষ্ঠীর সঙ্গে ঈশ্বরচজের মাতামহবংশের কিছু আত্মীয়তা ছিল। সেই স্বত্রে তিনি ঠাকুরবাড়ীতে সদা সৰ্ব্বদাই যাতায়াত করিতেন। ক্রমে পাথুরিয়াঘাট-নিবাসী গোপীমোহন ঠাকুরের পৌত্র যোগেজমোহনের সঙ্গে তাহার বন্ধুত্ৰ জন্মে। উভয়ে সমবয়স্ক। ঈশ্বরচজের সহবাগে যোগেঞ্জ মোহনেরও রচনাশক্তি জন্মিয়ছিল । - ১৫ বর্ষ বয়ঃক্রম কালে গুপ্তীপাড়ার গৌরহরি মল্লিকের কম্ভা দুর্গামণি দেবীর সহিত তাহার বিবাহ হয়। দুর্গামণিকে দেখিতে বড় ভাল নয়, হাবা বোবার মত । ঈশ্বরচন্দ্রের মনে ধরিল না, বিবাহের পর হইতে স্ত্রীর সহিত আর কথা কহিলেন না, উভয়েই চিরদিন মনাগুণে জলিতে লাগিলেন । ১২৩৭ সালের ১৬ই মাঘে, যোগেশ্রমোহন ঠাকুরের সাহায্যে ঈশ্বরচন্দ্র “সংবাদপ্রভাকর” নামক একখানি সাপ্তাহিক পত্র প্রকাশ করিলেন। মধ্যে ১২৩৯ সালে যোগেন্দ্রমোহনের মৃত্যু হওয়ায় সংবাদ প্রভাকর উঠিয়া যায় । ঐ বর্ষে ঈশ্বরচন্দ্রের কবিত্ব ও রচনাশক্তি দর্শনে আন্দুলের জমীদার বাবু জগন্নাথ প্রসাদ মল্লিক “সংবাদ-রত্নাবলী” প্রকাশ করেন, ঈশ্বরচন্দ্র ঐ পত্রিকায় বিশেষ সাহায্য করিতেম। কিছুদিন পরে তিনি শ্ৰীক্ষেত্রাদি দর্শনমানসে কটকে যাত্রা করেন । এইখানে তাহার খুড়া শু্যামামোহন রায়ের বাটীতে থাকির একজন দণ্ডীর কাছে তন্ত্রাদি শিক্ষা করেন । ১২৪২ সালে বৈশাখ মাসে তিনি কলিকাতার ফিরিয়া আসেন। এই বর্ষে ২৭এ শ্রাবণ বুধবার হইতে তিনি কানাইলাল ঠাকুরের সাহায্যে পুনরায় প্রভাকর প্রকাশ করিতে আরম্ভ করেন । ১২৪৫ সালের ১লা আষাঢ় হইতে প্রভাকর প্রাত্যহিকরূপে প্রকাশিত হইতে থাকে । দেশীয় প্রাত্যহিক সংবাদপত্রের মধ্যে প্রভাকরই প্রথম । এই সময় পণ্ডিতমণ্ডলী এবং সহর ও মফঃস্বলের সন্ত্রাপ্ত জমীদারগণ নানাপ্রকারে ঈশ্বরচন্ত্রের সাহায্য করিতে লাগিলেন । , ०२८७ नां८लग्न १हे श्रांशांक्ल ऊिनि ***ांश७*ीएक्लन” नांरय पञांग्न একখানি পত্র প্রকাশ করেন । এই সময় ভাস্কর-সম্পাদক গৌরীশঙ্কর তর্কবাগীশ (গুড়গুড়ে ভট্টাচাৰ্য্য ) ‘রসরাজ' সামে একখানি পত্র প্রকাশ করির ঈশ্বরচন্দ্রের সহিত কবিত। যুদ্ধে প্রবৃত্ত হন। ঈশ্বরচন্দ্রও পাষগুপীক্ষনপত্রে ভাস্করসম্পাদকের কবিতার প্রতিবাদ জাভ কদিন । এইরূপে