উপন্নয়ন _க भइदिँ माछाप्नब्र भप्ठ “খতে বলপ্তে বিপ্রাণাং গ্রীষ্মে রাজ্ঞtং শরদ্যথো। বিশাং মুখ্যঞ্চ সৰ্ব্বেষাং দ্বিজানাঞ্চোপনায়নস্ ॥দ্বিজাতির মধ্যে ব্ৰাহ্মণদিগের বসত্তে, ক্ষত্রিয়ের গ্রীষ্মে এবং বৈপ্তের শরৎ ঋতুই প্রশস্ত উপনয়নকাল। ভূরেশ্বরের মতে-মাঘ মাসে উপনয়ন করিলে গুণবান ও ধনশালী ; ফাৰুনে বুদ্ধিমান ও মেধাবী ; চৈত্রে বেদবিৎ ; বৈশাখে সৌভাগ্যশালী ও বিচক্ষণ ; জ্যৈষ্ঠে শ্রেষ্ঠ ও বিজ্ঞ ; আষাঢ়ে বিপক্ষবিজয়ী, খ্যাতনাম ও মহাপণ্ডিত হয়। এই নিয়ম ব্রাহ্মণ ও ক্ষত্রিয়ের পক্ষে, বৈপ্তের পক্ষে শরৎকালই প্রশস্ত । লল্লাচার্য্যের মতে “জন্মলগ্ন নক্ষত্র ও জন্মমাস ও রাশি উপনয়নে প্রশস্ত ।” কিন্তু গৰ্গমুনি একটু বিশেব করিয়া লিথিয়াছেন— “বিবাহে মেখলা বন্ধে জন্মমাসং বিবর্জয়েং । বিশেষাৰ্জ্জন্মপক্ষপ্ত বশিষ্ঠাদ্যৈরুদাহৃতম্ ॥” বিবাহে ও পৈতীয় জন্মমাস ত্যাগ করিবে, বিশেষতঃ বশিষ্ঠাদি মতে জন্ম পক্ষ অবশু ত্যাগ করিবে । এখানে গল্পবাক্যের সহিত গর্গের ° বিরোধ দেখিয়৷ স্মাৰ্ত্তের স্থির করিয়াছেনী, গর্গের বচন ক্ষত্রিয় ও বৈশু্যের পক্ষে, কিন্তু ব্ৰাহ্মণের পক্ষে নয় । বৃদ্ধ গর্গের মতে, অনধ্যায় দিবস, সপ্তমী, ত্রয়োদশী, এবং মাঘ মাসের কৃষ্ণ ও শুক্ল দ্বিতীয় এই সকল তিথি বাদ দিয়া উপনয়ন হওয়াই বিধেয় । ঋগ্বেদীর বুৎস্পতিবারে, যজুৰ্ব্বেদীর শুক্রবারে, সামবেদীর মঙ্গলবারে এবং অথর্ববেদীর সোমবারে উপনয়ন বিধেয় । গৃহসুত্রাদি ও মমুর মতে – ব্ৰাহ্মণ ব্রহ্মচারী (মাণবক ) কৃষ্ণসার চৰ্ম্ম ক্ষত্রিয়ত্রহ্মচারী রর নামক মৃগচৰ্ম্ম এবং বৈশুব্রহ্মচারী ছাগচৰ্ম্মের উত্তরীয় গ্রহণ করিবেন। ব্রাহ্মণের অধোবসন শণ, ক্ষত্রিয়ের ক্ষৌম এবং বৈপ্তের মেষ লোমের হইবে । ব্রাহ্মণের মেখলা মুহম্পর্শ তিন গাছি মুজ্ঞাতৃণে প্রস্তুত করিতে হয় ; ক্ষত্রিয়ের ধনুকের ছিলার ন্যায়, মূৰ্ব্ব গাছে এবং বৈশ্বের শণতন্তু নিৰ্ম্মিত ত্রিগুণিত মেখলা কয়িতে হয়। মুঞ্জাদি না পাইলে যথাক্রমে | কুশ, অশ্বাস্তক ও বহুজ তৃণে মেখলা করা কর্তব্য। যে ভিনটি বেষ্টন দ্বার। কটিসুত্র ধারণ করিতে হয়, তাহ! কুলাচার অয়লারে, এক, তিন অথবা পঞ্চগ্রন্থি দ্বারা বদ্ধ করিবে । ব্ৰাহ্মণের উপবীত কাপাস সুত্রে, ক্ষত্রিয়ের শগস্থত্রে এবং ৰৈপ্তের মেষস্থত্রে প্রস্তুত ੋਣ হয়। পৈত। তিন গাছি 竣 * . * o a -o-o بیبیسیح -- [ 8et. J উপনয়ন স্থতার উৰ্দ্ধাধোভাবে থাকে। ব্রাহ্মণ ব্ৰহ্মচারী বিৰ অথবা *णां८*ग्न न७, चद्धिग्न बक्रांज्ञैौ व दां भक्टिब्रह म७, ७द९ ४पष्ट बक्रष्ान्त्री नीलू अथवा बल्लफूमूहबग्न न७ थाङ्गण कब्रिप्त । ব্রাহ্মণের দওপরিমাণ কেশ পর্য্যপ্ত, ক্ষত্রিয়ের ললাট পৰ্য্যন্ত এবং বৈপ্তের নালাগ্ৰ পৰ্য্যস্ত হইবে। উপনয়নের স্বও সরল, পরিষ্কার, ছিত্রহীন, অদক্ষ, ত্বকৃযুক্ত, দেখিতে মুত্র ও মনোমত হওয়া উচিত। এই মনোমত দও ধারণপূর্বক স্বৰ্য্যের উপসনা করিবে, তৎপরে তিনবার অগ্নি প্রদক্ষিণ করিয়৷ যথাবিধি ভিক্ষা করিবে। প্রথমে ব্রহ্মচারী (মাণৰক) মাতা বা ভগিনী অথবা মাতার সহোদর ভগিনী, অথবা দয়াশীল। স্ত্রীলোকের নিকট অগ্ৰে ভিক্ষা প্রার্থনা করিবেন। উপনীত ব্রাহ্মণ ব্ৰহ্মচারী ভবতি ভিক্ষাং দেহি’ ; ক্ষত্ৰিয় ‘ভিক্ষাং ভবতি দেহি’ এবং বৈশ্য ‘ভিক্ষণং দেহি ভকতি’ এই কথা বলিয়। ভিক্ষা করিবেন। ভিক্ষা সংগৃহীত হইলে ব্রহ্মচারী অকপট মনে গুরুকে নিবেদন করিয়া হাত পা ধুইয়া পূৰ্ব্বমুখে শুচি হুইয়। অfহার করিবেন । মই বলিয়াছেন— “আয়ুৰ্য্যং প্রায়ুখে ভুঙক্তে যশস্যং দক্ষিণামুখঃ। শ্ৰিয়ং প্রত্যন্মুখো ভুঙক্তে ঋতং ভুঙক্তে হ্যদখুখঃ ॥ আয়ুষ্কামী পুৰ্ব্বমুখে, যশস্বামী দক্ষিণমুখে, ধনার্থী পশ্চিম মুখে এবং সত্যকামী উত্তরমুখে ভোজন করিবেন। ২ আয়ুৰ্ব্বেদ শিক্ষার্থীর সংস্কার বিশেব । আয়ুৰ্ব্বেদ শিখিবার পূৰ্ব্বে এই উপনয়ন করিতে হয়। মহৰ্ষি স্বশ্ৰত এইরূপ ব্যবস্থা করিয়াছেন— ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশু এই তিন জাতিয় মধ্যে যে শুদ্ধ বংশজাত, ষোড়শ বর্ষবয়স্ক, বীরভাবাপন্ন, শুদ্ধাচার, বিনীত, বলবান, শক্তিসম্পন্ন, মেধাবী, ধৃতিমান ও যশঃ-অভিলাষী এবং যাহার জিহবা ও ওষ্ঠ পাতলা, দন্তের অগ্রভাগ সুহ্ম, চক্ষু ও মুখ ভাল, যে সৰ্ব্বদাই প্রসন্ন, কখন পরের অনিষ্ট করে না এবং ক্লেশসহিষ্ণু, এইরূপ গুণবিশিষ্ট হইলে গুরু তাহাকে আয়ুৰ্ব্বেদ উপদেশ দিবার জন্ত শিষ্যভাবে উপনয়ন করিবেন । শুভক্ষণে প্রশস্তদিকে, পবিত্র ও সমতল ভূমিতে চারিকোণযুক্ত ও চারি হস্তপরিমিত একটী বেদী নিৰ্ম্মাণ করিবে । বেদী গোময়ের দ্বারা লেপন করিয়া তাহার উপয় কুশ বিস্তার করিবেন । পরে উপনয়নকর্তা পুষ্প, খই, অল্প ও রত্ন দ্বার। দেবতাগণকে পূজা এবং বিপ্র ও ভিষকৃদিগকে অভিষেক করিবেন। তৎপরে কুশনিৰ্ম্মিত ব্ৰাহ্মণকে আপনার দক্ষিণ ভাগে এবং অগ্নিকে সম্মুখে স্থাপন করিবেন। সন্নভন্ন খদির, *णt*, cनदनाङ्ग ७ दिच ५हे कांछि eयंकांग्न कांté, जथंद दा,
