--- সমাপ্ত হইয় যায়। প্রথম দিন খাল দিয়! জাহাজ চালা केयाद्र जबरग्न { २७ नटबचब्र »v७०), बिखब्र हेक्ष्ब्राछ, { মিশরের খেদিব, ফরাসিস সম্রাঞ্জী, অষ্ট্ৰীয়ার সম্রাট, প্রুশিয়ার সম্রাই প্রভৃত্তি অনেকে তথার উপস্থিত ছিলেন। সুয়েজ খাল ১৪৪ মাইল দীর্ঘ, তাহার মধ্যে ২৫ মাইল হ্রদের ভিতর দিল্প। গিয়াছে। এই খাল প্রথমে ভূমধ্য সাগরের কুলে সৈদ বন্দর হইতে মেঞ্জালে হ্রদের ভিতর দিয়া জাবু কাল্ল হ্রদে আসিয়াছে। অাৰু বাঙ্গার পর ভেম্স হ্রদ, তাহার পর অচ্ছেদ হ্রদ (Fresh water Lake ) । অচ্ছোদ হ্রদ হইতে ইহ লোহিত সমুদ্রে অগসিয়া মিশিয়াছে । এই খালের উপর দিক ২৬২ ফিট প্রশস্ত, নিয়তল ১৪৪ ফিট প্রশস্ত ; ইহা প্রায় ২৩ ফিট গভীর । সমস্ত কাৰ্য্য শেষ করিতে প্রায় ১১৬,২৭০,০e • টাঙ্ক ব্যঙ্গ পড়িয়াছিল। বোম্বাই হইতে উত্তমাশা অন্তরীপ ৰেড়িয়া ইংলtণ্ড যাইবার পথ প্রায় ৫৬১৯ ক্রোশ দূর । কিন্তু স্বয়েজ খাল দিরা গেলে ৩১৬৬ ক্রোশের অধিক হয় না। থাল দিয়া.যে সকল জাহাজ যাতায়াত করে তাহাদের প্রত্যেক টলে ১০ শিলিং করিয়া গুল্ক আদায় করা হয় । প্রত্যেক মানুষের করও ১০ শিলিং। ১৮৭৩ সালে ৯,১১৭,৩২০ টাকা আদায় হইয়াছিল। | ১৮৮৩ সালে ২৪,২১৮,৩৫০ টাকা আদায় হয় । সমস্ত আদায়ের মধ্যে অৰ্দ্ধেকেরও অধিক লাভ হইয়াছিল । অতি প্রাচীনকালে গ্ৰীক এৰং রোগকের আফিকার উত্তরাংশের বিষয় জ্ঞাত ছিলেন । খৃষ্ট পঞ্চদশ শতাদিতে হেনরী মামক জনৈক নাবিক নন অন্তরীপে আসিয়াছিলেন । তাহার পর বার্থলোমিউ দায়েজ এবং ভাস্কোদিগাম। উত্তমাশা অন্তরীপ দেখিয়া যা। ষোড়শ শতাব্বিতে লিও অাফিকেনস বাৰ্ব্বারি এবং শাহার হইতে অাবসিনিয়াতে গিরছিলন । রামুলফ নামক জনৈক জাৰ্ম্মান উত্তর আফ্রিকায় পৰ্য্যটন করেম। ১৫৭০ সালে পর্ত গিজেরা মনোমোতাপায় আসিয়াছিলেন। তৎকালে ইছ; মোজাম্বিকের কুলে একটা প্রপিন্ধ স্থান झिल । भशन" श्रष्ठाकिएड छणन ५१९ फ़ेभजम नाश झहे জন ইংরাজ আফ্রিকায় বাণিজ্য করিতে আসেন। ১৮৯২৫ সালে-লিচেনক্টিন উত্তমাশা আস্তরীপের উত্তর অঞ্চলে ভ্রমণ করিয়া বেচুয়ান জাতির বিবরণ প্রকাশ করেন। মঙ্গোপার্কের ভ্রমণবৃত্তান্ত বিশেষ প্রসিদ্ধ। তাছার পুস্তকে তিৰক্ত এবং বসার বিবরণ লিখিত আছে। অতঃপর বকহাট, আউলনি, ক্লাপাৰ্ত্তন, দেনছাম, লাঙ্গার প্রভৃতি ৯e ]; জাঞ্জিদি অনেক প্রসিদ্ধ ব্যক্তি অঙ্কিকার মামা স্থানে ভ্রমণ করিয়াছেন ; কিন্তু ইহার মধ্যস্থলের ঠিক অৰস্থা আজও প্রকাশিত কক্ষ নাই। অতি প্রাচীনকালে ভারতবর্ষের বণিকেরা মিশর, ইথিওপিয়া, আৰুসিনিয়ং, ফিলিসিয়া, রোম প্রকৃতি স্থানে বাণিজ্য করিতে অসিতেম । বাণিজ্য করিতে আসিয়া তাঙ্কার নাগপূজা, বৃষের পূজা প্রভৃতি হিন্দু দেবদেবীর সেবা এবং অীচারব্যগ্ৰহণয় প্রচার করিয়া যান। আবসিনিয়ার একটা স্বান আজও মাগ বৰিয়। প্রসিদ্ধ আছে এবং এক স্থানে সম্প্রতি একটা বৃষের’ প্রতিমূৰ্ত্তি পাওয়া গিয়াছে। মিশর প্রভৃতি স্থানের লোকের হিন্দুবণিকৃদের দেখিয় তাহদের বিস্তর অনুকরণ করিয়াছিলেন । আফ্রিদি। পঞ্জাবের অন্তর্গত উত্তর-সিন্ধুর পেশোয়ার এবং জেলালাবাদের মধ্যে থাইষার গিরি সঙ্কটের কাছে এই অসভ্যজাতি ৰাস করে । ইহায়া তিন শ্রেণীতে বিভক্ত ; আফ্রিদি, শিলোয়ারি এবং ওরাক-জাই । তন্মধ্যে আফ্রিদি সম্প্রদায়ের সংখ্যাই অধিক । শিনোয়ারির। কতকটা ব্যবসায় বাণিজ্য করে। ওরাক-জাইরাও অসভ্য । তাহর নিকটবৰ্ত্তী স্থানে লুঠ করিয়৷ বেড়ায় ; তবে আফ্রিদিদের মত ইহঁদের সমাজবন্ধন নিত্যস্ত বিশৃঙ্খল নছে । ইহার অনেকট নিয়মের বশীভূত হইয়া চলে । খাইবার পথের পুৰ্ব্বদিকে পেশোয়ারের কাছে আফ্রিদিদেয় বাস । এই জাতি সম্পূর্ণ রূপে স্বাধীন। ইহাদের মধ্যে একজন করিয়া সর্দার অাছেন, কিন্তু প্রজার। র্তাহার বাধ্য নহে । রাজকাৰ্য্য সম্বন্ধে সকল প্রজাই আপন আপল মত প্রকাশ করে । তড়িয় তাহাদের নিজের মধ্যে পরস্পর বিবাদ ঘটিলে সর্দার তাহ। নিবারণ করিয়া রাখিতে পারেম মা । ভারতের উত্তর-পশ্চিম সীমাপ্রদেশে অনেক দূর পৰ্য্যন্ত ইহাদের অধিকার বিস্তীর্ণ হইয়া আছে । কাবুল নদ এবং খাইবার পথের মধ্যবৰ্ত্তী পৰ্ব্বত পর্য্যস্ত পেশোয়ার উপত্যকায় তাহাদের তাধিকারের পশ্চিম সীমা । পরে দক্ষিণ-পশ্চিম দিক বেড়িয়া পেশোয়ারের দক্ষিণ সীমার পাশ দিয়া কুতুকতুমি পৰ্য্যন্ত বিস্তীর্ণ। ইহাদের অধিকারের দক্ষিণে কোহাত। পেশোয়ার এবং কোহভের মধ্যবৰ্ত্তী আফ্রিদিদেৱ পৰ্ব্বতে ছুইটী পথ আছে ; প্তাহার একটী পথের মাম কোচাত গলি এবং আর একটার মাম জেওয়াকি পথ। ইংরাজ অধিকাৱের
