নম্ব - I ca l 愈 নম্বুরি নমুচিন্বিষ, (পুং) নমুচি ৰেট বিক্ষিপ, ইন্দ্ৰ, নমুচিস্থান। • “বিগৃহ চক্রে নমুচিদ্বিষা বলী” ( মাঘ ) নমুচিসূদন (পুং) নােচ দৈত্যঙ্গে হাতি হুদ-লু। ইজ। नभूव (श्रू: ) नग दाङ्गशोऽ ऽत्र । নমুচি অম্বর। "ভূয়ারিস্ত্রো নমুরাৎ ভূতানিস্ত্রাসি মৃত্যুভ্যঃ” ( चार्थ*ि २२|8॥8७) নমুদ (পারসী) , দৃষ্টত। ২ প্রদর্শিত। ৩ স্পষ্ট। ৪ সাধারণ। ৫ বিখ্যাত। নমুনা (পারসী ) ४ झुडेख् । २ ज९अिश् । ७ बज्रग्न अष्ट्रङ्ग' অংশ বা অাদর্শ, ইহ দেখিলে জিনিস ভাল বা মন্দ হইবে, তাহ জানা যায় । -- নমেরু (পুং) নমাতে ইতি নম বাহুলকাৎ এর ১ বৃক্ষবিশেষ, মুর-পুরাগ, চলিত ছবিয়ানা ফুল । ( রাজনি” ) ২ রুদ্র । “বিশভ্রমুর্নমেরূণাং ছায়াস্বধ্যাস্ত সৈনিকাঃ।" ( রঘু ৪৭৪) নমোগুরু (পুং ) নমঃ নমস্করণীয়ঃ গুৰুঃ । ব্ৰাহ্মণ সকল বর্ণের গুরু, এই জন্ত সকলেরই নমস্য, অতএব নমস্কার-বিষয়ে গুরু বলিয়া ব্রাহ্মণকেই বুঝায়। নমোবাক (পুং) বচ-ভাবে ঘঞ, নমসোবা বা নমস্কারায় উচ্যতে যা বাক্ কৰ্ম্মণি ঘঞ, । ১ নমোবচন, নমস্কার বাক্য। “ইদং কবিভো পূৰ্ব্বেভো নমোবাকং প্রশান্মহে।” (উত্তরচরিত ১ম শ্লোক ) ( ত্রি ) ২ নমস্কারার্থ কখনীয় বাক্য । - “নমোবাকে প্রস্থিতে অধ্বরে।” ( ঋক্ ৮৩৫২৩) ‘নমস্কারায় প্রোচ্যতে স নমোবাকঃ তন্মিল্লধ্বরে (সায়ণ) নমোবৃদ্ধ (পুং) বুধ ভাবে কিপ নমসোয়স বৃৎ বন্ধনং যম্মাৎ। যজ্ঞ, যজ্ঞানুষ্ঠান করিলে প্রচুর পরিমাণে শস্যাদি উৎপন্ন হয়, যজ্ঞকে অন্নবৰ্দ্ধকও কহে । কেননা শাস্ত্রে দেখিতে পাওয়া যায়— “অগ্নেী প্রাপ্তাহতিঃ সম্যগাদিত্যমুপতিষ্ঠতে। আদিত্যাজ্জায়তে বৃষ্টি বৃষ্টেরল্লং ততঃ প্রজাঃ।” (গীত) অগ্নিতে আহুতি দিলে তাঁহা স্বৰ্য্যলোকে গমন করে, অাদিত্য হইতে বৃষ্টি হয়, বৃষ্টি হইতে অল্প এবং অন্ন হইতে প্রজা হয়। একমাত্র যজ্ঞই এই সকলের মূল। - “আনো যজ্ঞং নমোবৃধং” ( ঋক্ ৩৪৩।৩) ‘নমোবৃধং নমসে অন্নস্য বৰ্দ্ধকং যজ্ঞং ( সারণ) নম্ব, গতি। ভূদি, পরন্মৈ, সক, সেই। লট, নাতি। লিট, ননষ। লুট, নন্বিত। লুঞ্জ অনস্বীৎ । এই ধাতু গোপদেশ নহে, এই জন্ত শত্ব হইবার কারণ অর্থাৎ হেতু থাকিলেও শত্ব হইবে না। যখ প্রনস্থতি, এই স্থলে ণত্ব হইয় প্রশস্থতি হইতে श्रांब्रिड, क्रुि ठांश शहैन मां । নথিয়ুর, মাত্রাজ প্রেসিডেন্সির অন্তর্গত কোৰাতোর জেলার একটা নগর। অক্ষা” ১১* ২১°৩০’ উঃ, দ্রাবি ৭৭° ২২ পূং। নস্বিরাজ, দাক্ষিণাত্যের গোদাবরীপ্রদেশের একজন রাজা। দ্রাহ্মণরাম নামক স্থানে ভীমেশ্বরের যে এক মন্দির আছে, ঐ মন্দিরে ইহার প্রদত্ত ( ১৯৫৩ শকে উৎকীর্ণ) এক দানপত্র পাওয়া গিয়াছে। নন্ধিআরুণার, একজন সাধু পুরুষ। ইহার অপর নাম সুন্দরমূৰ্ত্তি। ইহার রচিত স্তোত্র পাওয়া যায়। ইনি চোলবংশীয় রাজরাজ দেবের পূৰ্ব্বে বিদ্যমান ছিলেন। - নম্বুরি, মলবার উপকূলের (প্রাচীন কেরল দেশের) উচ্চ শ্রেণীর ব্রাহ্মণ । ( মহাত্মা শঙ্করাচাৰ্য্য নজুরি ব্রাহ্মণ ছিলেন । ) ইহাদের এই নামের হেডু মধু অর্থাৎ বেদ এবং তিরী অর্থাৎ তাহা অবগত আছেন, ইহার বেদ অবগত আছেন, বেদবি, এইজন্য এই ব্রাহ্মণের নাম ‘নযুক্তিরী, অপভ্রংশে নমুরি। কেরলদেশই এই শ্রেণীর ব্রাহ্মণগণের আবাসভূমি। এই শ্রেণীর ব্রাহ্মণগণ যে স্থলে বাস করেন অর্থাৎ বসতবাটীকে ‘মন’ অথবা ইল্লোম কহে। বাটতে যে পরিমাণ স্থান থাকে, তাহার মধ্যস্থলে গৃহাদি নিৰ্ম্মিত হয়, প্রাঙ্গণদেশ বৃহৎ হইয়া থাকে, এই প্রাঙ্গণদেশের একাংশ নাগদিগের নিমিত্ত অর্পিত হয়। অপর দিকে শবদাহের জন্য গৃহ শ্মশানরূপে নির্দিষ্ট হয়। ইহাদের স্ত্রীলোকদিগকে ‘অন্তর্জনা' অথবা ‘অকতমার কহে। রমণীরা পরিধেয় মোটাকাপড়, হস্তে পিত্তলবলয়, গলায় সুবর্ণ কণ্ঠভূষণ ও কর্ণে ইয়ারিং ব্যবহার করিয়া থাকে। কখন নাক বিধায় না, কপালে কুঙ্কুমধারণ করে না। কেবল ললাটে চন্দনের তিলক ও চক্ষুতে কজ্জল ব্যবহার করিয়া থাকে। এই সকল অন্তর্জনার প্রত্যেকের এক একটা দাসী থাকে, তাহাদিগকে বৃঘলী বা পিন্নত্ৰী কহে । যখন ইহারা বাহিরে আসে, তখন বৃষলীরা ইহাদের আগে আগে আসে এবং অস্তুগুর্জনাগণ অপর একখগুবস্ত্রে গাত্রাবরণ এবং তালপত্রের ছত্র ব্যবহার করিয়া থাকে, এই ছত্র ব্যবহার করায় কাহারও মুখাবলোকন ঘটে না। নমুক্তিরী ব্রাহ্মণ ৬৪ প্রকার নিয়ম পালন করিয়া থাকেন। যথা—১ । মার্জনীকাষ্ঠ দ্বারা দস্তুমার্জন করিবে না। ২। স্নানের সময় পরিধেয় বহির্যন্ত্র অর্থাৎ উড়ানি খুলিয়া রাখিয়া স্নান করিতে পরিবে না। ৩। বহির্বাস অর্থাৎ উড়ানি দ্বারা গাত্রমার্জন করিবে না। ৪। হুর্য্যোদয়ের পূৰ্ব্বে দান করিবে না। - ৫ । স্নানের আগে রন্ধন করিতে নাই। ७ । शूर्लब्रांबिद्र फेर्डजण बादशंग्न कब्रिाङ नॉरे ।
