পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৪১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ềss*saỉ s: 83& J. কৱিৰে না । তাহার প্রাধান্যের জাশ একেধারেই কুয়াইয়া আসিল, রঘুনাথ আর সত্ত্ব করিতে পারিলেন না, চুই হাতে চক্ষু ঢাকিয়া কাদিতে লাগিলেন । যখন নিমাই যুৰিতে পারিলেন যে, তাহার গ্রন্থই রঘুনাথের রোদনের কারণ, তখন “ভাই । রঘুনাথ তুমি কাদিওন, তোমার চিন্তা নাই, তোমার গ্রন্থই আদরণীয় হইবে।” এই বলিয়। নিজকৃত গ্ৰন্থখও টানিয়া গঙ্গীয় ফেলিয়া দিলেন । নিমাইয়ের স্তান্ত্র-পড়া সেইখানেই শেষ হইল। তিনি স্বয়ং একটা চতুষ্পাঠী করিলেন । তাহার নিজের বাড়ীতে স্থান ছিল না, তাই মুকুন্দসঞ্জয়ের বড় চণ্ডীমণ্ডপে টেtল করেন । এই সময়ে নিমাইয়েব বয়স ষোল বৎসর । তাহার অসাধারণ শাস্ত্র দক্ষতার কথা কাহারও অগোচর ছিল মা, দিন দিনই চতুষ্পাঠীর শ্ৰীবৃদ্ধি হইতে লাগিল । নিমাই একজন দিগ্‌গজ পণ্ডিত হইয়া পড়িলেন। এখন তার শচীর ঘরে অর্থকষ্ট নাই , বড় বড় বিষয়ীগণ নিমাইকে যথেষ্ট সন্মান করিত এবং সাহায্যের জন্ত আর্থিক সাহায্য করিতেও ক্রটি কল্পিত না । কিন্তু নিমাই অমিতব্যর ছিলেন বলিয়া কিছুই সঞ্চয় হইত না । অতিথির প্রতি নিমাইয়ের বিশেষ যত্ন ছিল । ইহার কিছু দিন পরে গৌরাঙ্গচন্দ্র বল্লভাচার্য্যের কন্তু লক্ষ্মীদেবীর পাণিগ্রহণ করেন । বৈষ্ণব কবিগণের মতে এ বিবাহে শচীর মত ছিল না, কিন্তু নিমাই ইচ্ছাপূৰ্ব্বক বিবাহ করেন। অয়দিন মধ্যেই নিমাইয়ের যশে চতুর্দিক পূর্ণ হইল, দলে দলে ছাত্র আসিয়া ভঁাহার টোলে প্রবেশ করিতে লাগিল । নিমাই প্রায় সকল সময়েই অধ্যয়ন ও অধ্যাপনায় নিবিষ্ট থাকিতেন, মুহূৰ্ত্ত মাত্রও অবকাশ পাইতেন না । নিমাই পণ্ডিত এ সময়েও অতি চঞ্চল স্বভাব, কিন্তু দীর্ঘকায়, সুগঠিত অঙ্গ, স্বাক্ষাবধি শরীরে কখনও কোনও রোগ হয় নাই বলিয়া বেশ বলিষ্ঠ ছিলেন । প্রত্যহ চুইবেল গঙ্গায় সাতার কাটিয়া এপার* ওপার হইতেন এবং প্রতিদিন শিষ্যগণ লইয়া নগরভ্রমণে বাহির হইতেন, যেখানে যাহাকে দেখিতে পাইতেন, অমনি শাস্ত্রালাপ করিতেন । মুকুন্দদত্ত নামক একজন চট্টগ্রামবাসী বৈদ্ধকুমার নব দ্বীপে অধ্যয়ন করিতেন । ইনি পরম বৈষ্ণব ও সুগায়ক ছিলেন, অদ্বৈতের বাটীতে তিনি কীৰ্ত্তন ও গান করিতেন । ইহাকে পাইলে নিমাই সহজে ছড়িতে চাহিতেন না । একদিন গৌরচন্দ্র আপনার শিষ্যগণ লইয়া প্লাজপথে যাইতেছিলেন, মুকুন্দ দূর হইতে তাহ দেখিতে পাইঙ্গা অল্পপথে চলিয়া গেল, এই সময়ে নিমাই পণ্ডিত জ্ঞামের পক্ষপাতী ছিলেন, पेंशन्न झश्ष्म विन्नूभयस उक्लिडाब ८नथ दाहेछ मा, छख মুকুৰ কাছার নিকটে বড় বেসিতেন না। অনেকেই অনেক ब्रकम भैौजांश्जां कब्रिहणम, किड़ मिमांदे छेनङ्ॉन कब्रिष्टः पनिBBB B SBBBS DDDD DDDD DDDDD DYBD DDDD ধারে ঘেসে না, গাছ জামিও একদিন এইরূপ ভক্ত হুইৰ যে সকল বৈষ্ণৰই জামায় পদতলে লুক্তি হইবে ।’ আর একদিন মুকুদের দেখা পাইয়৷ গৌরাঙ্ক তাহার হাত ধরিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন যে "তুমি আমাকে দেখিয়া পালাও কেন, আজ বিচার মা করিলে ছাড়িব না । মুকুন্দ নিমাইকে সাধারণ পণ্ডিত জানিয়া ঠকাইবার মানসে অলঙ্কারের কঠিন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেন । নিমাই পণ্ডিত সহাস্ত বদনে তৎক্ষণাৎ তাহার অতি সুন্দর মীমাংসা করিয়া দিলেন । মুকুন্দ শুনিয়া অবাক হইলেন এবং ইনি যে একজন অসাধারণ ব্যক্তি তাহা ও বুঝিয়া লইলেন । প্রকৃত পক্ষে নিমাই ব্যাকরণের পণ্ডিত বলিয়া প্রসিদ্ধ ছিলেন, কিন্তু কি দর্শন, কি অলঙ্কার, যে কোন শাস্ত্রের বিচার উপস্থিত হইত, তাহতেই তাহার প্রতিভার বিলক্ষণ পরিচয় পাওয়া যাইত ও বিচারে তিনি জয়লাভ করিতেন। একদিন পণ্ডিত গদাধরের সহিত মুক্তি সম্বন্ধে বিচার হয় । গৌরচন্দ্র তাহার সিদ্ধান্তে শত শত দোষ দিয়া মুক্তিপদের অন্তরূপ ব্যাখ্যা করিয়াছিলেন । ক্রমেই তাহার যশ ও প্রতিপত্ত্বি বাড়িতে লাগিল । , - প্রত্যহ অপরাহ্লে নগরভ্রমণ করা বিশ্বস্তুরের অভ্যাস ছিল । পাড় প্রতিবেশী সকলের সহিতই তাহার বেশ সদ্ভাব ছিল, সকলেই তাহাকে - প্রাণের মত ভালবাসিক্ত । এই সময়ে ৰিস্কার গরিমা ভিন্ন নিমাইয়ের হৃদয় ঈর্ষ্য, অভিমান প্রভৃতি আর কোন দোষই কলঙ্কিত ছিল না । একদিন পথে ক্রীষ্টশ্বরপুরীর সহিত নিমাইয়ের দেখা হয় । আপনার ভাবী অভীষ্ট দেবকে দেখিয়া নিমাই পণ্ডিত্তের গৰ্মিত মস্তক আপনা হইতেই যেম অবমত হইল, এই ছইতেই তাহার হৃদয়ের অস্তস্তলে ভক্তিরসের অঙ্কুর জন্মিল । পুরীর সহিক্ত নিমাইয়ের পরিচয় হইল, তিনি গুরীকে নিজের গৃহে আনিলেন । ঈশ্বরপুরী অদ্বৈত্তের আবাসে অবস্থিতি করিতেন । প্রতিদিন সন্ধ্যাক্স সময় অধ্যাপন সমাপন कब्लिग्न विश्वछ्न्नु उँोझोहक देिखुंभ कब्रिrझन ७ फैोङ्ाङ्ग जङ्ङि অল্পবিস্তুর ধৰ্ম্মপ্রস্তাবও ইভ । একদিন ঈশ্বল্পপুী স্বরচিত द्वैक्लक्ष्णैौजांशृङ नॉभक कांदा ८क्षाहेब्रः भिभाई *सिङट्रू তাহার দোষগুণ অনুসন্ধান করিতে অম্বরোধ করেন। নিমাই অস্বীকার করিয়া বলিলেন— “প্ৰভু বলে ভক্ত বাক্যে কৃষ্ণের বর্ণন । , ইহাতে যে দেখে দোষ পাপী সেই জন ॥