*:::=oo চৈতন্যচন্দ্র [ ৪৫২ ] ੋਲ਼ਾਂ चह्ब्रड झड़ेब्रांझिाशन 4द१ भएषा झरे धकबांद्र श्रांणमटनग्न কর্তব্য কি, এই বিষয়ে উপদেশ চাহিয়াছিলেন । ঐচৈতম্ভ | তদুত্তরে একটমাত্র সংস্কৃত শ্লোক লিখিয়াছিলেন । কবি তাটা এই— ... “ “পরব্য সমিনী নারী ব্যগ্রাপি গৃহকৰ্ম্মণি । ऊरभदांत्रांमब्रखारुनंबणभद्रनांञ्चनम् ॥” অর্থাৎ পরপুরুষাসক্ত কুলকামিনী গৃহকৰ্ম্মে ব্যস্ত থাকিয়াও | মনে মনে যেমন সৰ্ব্বদাই তাহার সম্ভোগমুখ জাম্বাদন করে, সেইরূপ বিষয়কৰ্ম্মে লিপ্ত থাকিয়াও ভগবানের রসে মন মগ্ন রাখিবে । ইহারাও সেই উপদেশ অনুসারে চলির আলিতেছিলেন । যথা সময়ে চৈতন্ধের নিকট উপস্থিত হইত্ব উহার চরণতলে পড়িয়া কাদিতে লাগিলেন । চৈতন্তু বলিলেন, “তোমাদিগকে বড় ভালবাসী, সেই কারণেই এখানে আলিআছি, এখন ঘরে যাও, শ্ৰীকৃষ্ণ অবশুই তোমাদিগকে উদ্ধার করিবেম।” পরে উপস্থিত ভক্তগণকে বলিলেন, “সকলে কৃপা করিয়া ইহাদিগকে উদ্ধার কর । আজ হইতে ইহাদের নাম ছইল রূপ ও সনাতন ।" ভক্তগণ হরিধবলি করিতে লাগিলেন, রূপ সনাতনের হৃদয়ে নূতন শক্তির সঞ্চার হইল, তাছার নবজীবন পাইয়া আনন্দে হরিবোল দিয়া নাচিতে লাগিলেন। বিদায় হইয়া যাইবার সময় সনাতন ক্রীচৈতন্ডকে সে স্থান হইতে শীঘ্ৰ যাইতে বলেন ও ভঙ্গাক্রমে বুঝাইয়া দেন যে, এত লোক লইয়। বৃন্দাবনে যাওয়া উচিত নহে, একাকী অথবা চুই একজন সঙ্গী লইয়া গেলেই ভাল হয় । গৌরাঙ্গ সনাতনের উপদেশের সারবত্ত গ্রহণ করিয়া পরদিন প্রত্যুষেই যাত্রা করিয়া কানাইয়ের নাটশালা গ্রামে চলিয়া আসিলেন । সেই দিন তথায় থাকিয়া প্রাতে গঙ্গাঙ্গান করিয়া শান্তিপুরে ফিরিয়া আসিলেন । এবার বৃন্দাবন যাওয়া হইল না। শান্তিপুরে শচীমাতাকে জানাইয়া দশ দিন পৰ্য্যন্ত মহোৎসবে অতিবাহিত করিলেন। এই সময়ে অদ্বৈত্তের গুরু মাধবেন্দ্র পুরী তথায় উপস্থিত হন । রামভক্ত মুরারিগুপ্ত রামাষ্ট্রক রচনা করায় চৈতন্ত তাহার কপালে রামদাস মাম লিথিয়া দেন। রঘুনাথ দাসও এই সময়ে চৈতন্তেয় কৃপালাভ করিলেন । - শ্ৰীচৈতন্ম মাতা ও ভক্তগণের নিকট বিদায় লইয়া ও সে বৎসরে ভক্তবৃন্দকে নীলাচলে যাইতে নিষেধ করিয়া কেবল
- शबिरे नसंaषtभ tध्ङएछन जानिनौज-वडि (बश्कल ) twउछफ्रेब्रिक ब्रझना कtब्रज ।। ८णtझमणtञ उtशरे थषणचन कहिब्रां छलजिङ बtचौदt *tएछ ६छ्छञ्चप्रश्न ब tः कt५. कार्ङ्गव । ... ?
o BBB DHBB g BBBB BBBB BB DDD BBBS BB DDS DDDD S BB BBBBBB BD BDDDBBB बूथ कां★वड अt# ७निम्न ८धदम विश्वन श्रेब्र छैशिट्रू छाशবতাচাৰ্য্য উপাধি প্রদান করেন। [ ভাগৱতাচাৰ্য দেখ। ] পূৰ্ব্বকায় পথে নীলাচলে গমন করিলেন। প্রতাপরুদ্র জামিতে পাইয়। পথে পরিচর্য্যায় জন্য পূর্বের তার লোক মাখিয়াছিলেন। গৌর ষখালময়ে পুরুষোত্তমে উপস্থিত হইয়া छखन्नtश्वब्र निकtछे क्र° जनाउ८मग्न मिणब ७ जूलांदहन नां ঘাই প্রত্যাবর্তনের কারণ বর্ণনা করিলেন। চৈতম্ভ নীলাচঙ্গে আসিয়াই বৃন্দাবনে যাইবার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। কিন্তু ভক্তগণের অঙ্গুরোধে বর্ষায় কমাস তথায় SBBDD DDBB BBBB BBB BDB DDBBB C BBBD প্রক্ষিণ ভৃত্য এই দুই জনকে সঙ্গে লইয়া কাহাকেও না বলিয়৷ রজনীযোগে নীলাচল হইতেই যাত্র করিলেন । লোকসমাগমের স্তয়ে প্রসিদ্ধ রাজপথ পরিত্যাগ করিয়া কটক নগরকে ভাহিনে রাখিয়া নিবিড় অরণ্যে প্রবেশ করিলেগ । বৈঞ্চবগ্রন্থে এই পথ বারিখও বলিয়া বর্ণিত হইয়াছে । বনের শোভা দর্শনে ও কলনাদী বিহঙ্গগণের গান শ্রবণে গৌরের इन्कॉरुम-छाद फेथशिग्री सेलॆिण । ठिनि अन्नदद्रउ नाष्ठिरङ, গাইত্তে ও মহাভাবে আবিষ্ট হইয়া পথ অতিবাহিত করিতে লাগিলেন । গৌরচন্দ্র অনেক দিন উচ্চকণ্ঠে হরিসংকীৰ্ত্তন করেন নাই। এখন নির্জন বন পাইয়া মনের সুখে কীৰ্ত্তন করিতে লাগিলেন । বন-পথে জলে দলে ব্যাস্ত্র, হস্তী, গণ্ডার, ভয়ক প্রভৃতি বিচরণ করিতেছে। গৌরচন্দ্র নির্ভয়চিত্তে তাহার মধ্য দিয়া নাচিয়া গাইয়া যাইতে লাগিলেন । গৌরচজের প্রেমবিহ্বলতা দেখিয়া হিংস্ৰজন্তুরাও পথ ছাড়িয়া যাইত । বৈষ্ণব গ্রন্থকর্তাদের মতে একদিন একটা বাঘ ও মায় এক দিন এক দল হাতী চৈতন্তের কথা অনুসারে "কৃষ্ণ কৃষ্ণ” বলিয়া চিৎকার করিয়াছিল ! - - গৌর নিবিড় বনভূমি উত্তীর্ণ হইয়া সাওতাল ও ভালদিগের জনপদে উপনীত হন এবং হরিনাম বিতরণ করিয়া সকল স্থান পবিত্র করেন । বনপথে সবদিন জাহারীয় সামগ্ৰী মিলিত না । সুযোগমতে বলভদ্র দুই চারি দিনের তণ্ডুল সংগ্ৰহ করিয়া লইতেন। বনমধ্যে শাক ও ফলমূল ভুলিয়া পাক হইত, গৌরচন্দ্র তাহাই পরম মুখে ভোজন করিতেন । পূৰ্ব্বে দাক্ষিণাত্য-ভ্রমণকালে যেমন হরিনাম বিলাই৷ তদেশবালীদিগকে মুগ্ধ করিয়াছিলেন, এক্ষণে ঝারিখণ্ডের অসভ্য লোকদিগকেও তেমনি বৈষ্ণব করিক্তে লাগিলেন । কিছু , क्रिन नंष्ट्र शांौिश्र१ भश्Tांझ शृभद्रग्र क्रौं★ौथtाभ बाहेब्रt ऐं**ौठ
