পাতা:বিশ্বমানবের লক্ষ্মীলাভ.djvu/৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুলশীলের রহস্য ড্রসোফিল (Drosophila) নামে কলা-খেকো এক রকম মাছি হয়, বিজ্ঞানীরা তাই পুষতে লেগে গেলেন। রাম । রাম ! ও কেমন ধারা ? শেষটা মাছি থাবে না কি । আরে, ব্যস্ত হও কেন, অমন তড়বড় করে সিদ্ধান্তে বাপিয়ে পড়া ভালো নয়। খাবার জন্যে পাঠ পোষে বলে আর কোনো কারণে কিছু পুষতে নেই বুঝি। মাছি পোষার কত সুবিধে একবার ভেবে দেখো। প্রথমত রাখতে বেশি জায়গা লাগে না, লোহার জালের একটা বাক্সে হাজারে ধরে ; দ্বিতীয়ত থাইখরচ নেই বললেও হয়, এক পয়সার থোরাকে অনেক দিন চলে ; সবের উপর ওরা দশদিন বয়সে ডিম পাড়তে শুরু করে, একমাস না যেতে মাছি হয় দিদিমা । তাহলে প্রমাণ হল কী, না— মাছি সহজে বাড়ে মাছি সস্তায় বাড়ে মাছি ঝটপট বাড়ে— আহা, ওকথা এত আড়ম্বর করে নাই বা বোঝালে, মাছি বাড়িয়ে কী হবে সেইটে খুলে বলে দেখি । তবে বলি শোনো। মাস্টার মশায়কে যেজন্তে মাইনে দেওয়া মাছিবংশকে সেইজন্তে গ্রাসাচ্ছাদন যোগানো,—উদ্দেশু, বিদ্যেলাভ। মাছির মহা ভাগ্যি, মাছুষকে ওরা প্রজনন-তত্ত্ব শেখাবার চেয়ার পেয়ে গেছে। প্রজনন-তত্ত্ব কথাটা যেমন কটো-মটো, বিষয়টাও তেমনি-ভাগ্যিসূ ওর মধ্যে ঢোকার কোনো আবখ্যক নেই। USSR-এর যজ্ঞ-চালানো Ե 9