পাতা:বৃহৎ বঙ্গ - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নব ব্রাহ্মণ্য, বৌদ্ধ ও জৈন ধৰ্ম্ম । ○○ বাঙ্গালী জাতি পুনঃ পুনঃ সতর্কবাণী উচ্চারণপূর্বক সনাতন ধৰ্ম্মের প্রতি অঙ্গুলী নির্দেশ করিয়াছে।। চৈতন্যদেব প্ৰাচীন সমাজের প্রধান এবং প্রথম বিদ্রোহী। এই বিদ্রোহ আধুনিক সমধ্যে রামমোহন রাধ ঘোষণা করিয়াছেন এবং সম্প্রতি গান্ধী-প্ৰবৰ্ত্তিত নীতিতে প্ৰাচীন ব্ৰাহ্মণ্য ধৰ্ম্মের ভিত বোধ হয় একেবারে খসিয়া পড়িতেছে । বাঙ্গালী কোন কালেই স্বাধীনতার ডাক অগ্ৰাহ করে নাই। চিন্তাব সঙ্কীর্ণতা, কোন ধৰ্ম্মমতের অস্বাভাবিক অনুজ্ঞা তাহারা বেশী দিন সহ করে নাই । জরাসন্ধ, নবক, মুর প্রভৃতির সময় হইতে বৃহৎ বঙ্গ চির দিন স্বাধীনতার যুদ্ধ করিঃ আসিয়াছে। ঐতিহাসিক যুগে এই যুদ্ধলীলা বিশেষ छigर ज९चप्टेिङ श्ट्रेशा:ष्ठ । এই অধ্যায়ের শেষে একটি কথা আমাদের বক্তব্য। মহাভারতেই আমরা নবব্ৰাহ্মণ্যের সুচনার লক্ষণ সকল দিকে দেখিতেছি,--রন্ধনশালাকে দর্শন-স্পর্শনের অতীত অতি পবিত্র মন্দিরে পরিণত করা, জাতিভেদের অচ্ছেন্ত প্ৰাচীর উত্তোলন করা, স্ত্রীলোককে কৌটায় পুরিয়া রাখা, সৰ্ব্বোপরি ব্রাহ্মণদিগকে অন্য সৰ্ব্বজাতি অনধিগম্য উৰ্দ্ধ-লোকে স্থান দিয়া তাহাদিগকে দু্যলোক-ভূলোকের একাধিপত্য প্ৰদান করা-এ সমস্তই সুত্রাকারে মহাভারতে দেখিতে পাই । Jy dhë কিন্তু জ্ঞাসুষ্ঠানে পশুহননবৃত্ত্বি ত দ্যার সঙ্গে খাপ খায় না । ষে মহাভারতে পশুহত্যার বিরুদ্ধে , এরূপ স্পষ্ট ও দ্বিধাশূন্য ভাসায় অনুজ্ঞা দেওয়া হইয়াছে-তাহা এ সম্বন্ধে BBKKBSDDD0SDDBDB DD BBDBDDB BD DDDBkBBD BDS S BBB S BBB S S DBB SY BDBD BB BD DBYSDD Kggg SSD S DBDgJJS S S BBK DB BDBBBD DBSS SBDDDBBDBYY মূলনীতি জীবহত্যার বিরোধী এ বিশ্বসে সন্দেহ নাই। কিন্তু যে রাজ্যে পশুবলি দিনরাত অনুষ্ঠিত হই ত, নরবলি ও সুখ৷ { <!”দ পড়িত না, এমন কি একশত নরেন্দ্ৰ বলি দিয়া সেখানে জরাসন্ধ শিবের '??५|१:· *११४ गा ब्रिा६ि८ग-१, পরমদ সাবান আদর্শ নৃপতি veCraftve যেখানে পশুহ ত্যা নিসেধ কৰি থাও প্রথমত: নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট সংখ্যক কয়েকটি পশুবধের অনুজ্ঞা দিয়া মাংসাশগণেব জন্য স্বীয় অনিচ্ছাসত্ত্বেও কিঞ্চিৎ ব্যবস্থা রাখিতে সম্মত হইয়াছিলেন—সেই প। সে ; গঙ্গ”তুন পতাকার একেবারে জীবহত্যা নিষেধের হুকুমজারি করিতে কিছু দ্বিধাবোধ কবি, ৫৭, ৩:৩৫, ৩ আশ্চর্ঘ্যের বিষয় কি আছে ? মাংসাশীদিগের জন্য মহাভারত কয়েকটি রক্ষাকব ; অনুকল্পনা করিয়াছিলেন। “বৃথা-মাংস” কথাটা আমরা মহাভারতেই পাইতেছি। দেবতা দিগকে নিবেদন করিয়া মাংস প্ৰসাদস্বরূপ খাইলে দোষ নাই। এই যে রক্ষাকবচ ঋষিরা দিগা গেলেন, সেই রাঞ্ছে মানুষের স্বাভাবিক দুর্বলতা দেবস্থানগুলিকে পশুরক্তে রঞ্জিত করিয়া তুলিল। এই রক্ষাকবচের ফলে এখনও কালীঘাটাদি তীৰ্থস্থান অষ্টমীরদিনে একটা বিরাট হত্যাশালায় পরিণত হইয়া থাকে। ত্রিপুরার রাজাদের ইতিহাসে দেখিতে পাই, রাজারা শত্রুর্গণকে ত্রিপুরেশ্বরীব মন্দিরে অবাধে বলি দিতেছেন। এইভাবে দায়ুদ খাঁর নিকট-আত্মীয় মমারক খাঁ চতুৰ্দশ দেবতার নিকট ত্রিপুরার পুরোহিত চন্তাই ধিত্বন্দ কর্তৃক বলিস্বরূপ, হুজ হইয়াছিলেন এবং সেদিনও মণিপুরের থাঙ্গল জেনারেলের