ভূমিকা مولا " ইতিহাস, প্রভাসচন্দ্র সেন প্ৰণীত “বগুড়ার ইতিহাস, হরগোপাল দাসকুণ্ডু প্ৰণীত ‘সেরপুরের ইতিহাস ও মহাস্থানের ইতিহাস, অধ্যাপক জে. এন. দাসগুপ্ত প্ৰণীত “১৬শ ও ১৭শ শতাব্দীর বাঙ্গলা” ( ইংরেজী ), রাজকুমার মহিমানিরঞ্জন প্রণীত ‘বীরভূম-বিবরণ, মন্মথনাথ ঘোষ eMBBDB DDD DDD SLLYY BB DDDuDBuBDS BBD BB MBBD SBDDBB BDDDt তৎকালিক বঙ্গীয় সমাজ,” চন্দ্ৰকান্ত দত্ত সরস্বতী প্ৰণীত ‘বাঙ্গলায় বীর,’ অমূল্যধন রায় ভট্ট প্ৰণীত ‘দ্বাদশ গোপাল,” স্বরূপচন্দ্র রায় প্রণীত “সুবর্ণগ্রামের ( সোনার গায়ের ) ইতিহাস,” নবীনচন্দ্র ভদ্র প্রণীত ‘ভাওয়ালের ইতিহাস,” রাজেন্দ্রলাল ভট্টাচাৰ্য্য প্ৰণীত ‘বাঙ্গালীর বলা? উপেন্দ্রচন্দ্র কর প্রণীত 'বিশ্বজননী ভারতমাতা, হরপ্রসাদ শাস্ত্রী প্রণীত ‘বঙ্গদেশে লুপ্ত বৌদ্ধধৰ্ম্মের চিহ্ন (ইংরেজী ), হলায়ুধ মিশ্র কৃত ‘সেক শুভোদয়” সন্ধ্যাকর নদী প্রণীত রামচরিত, রোহিণীকুমার সেন প্রণীত “বাকলাব ইতিহাস,” খোসালচন্দ্র রায় প্রণীত “বাখরগঞ্জের ইতিহাস, গোপাল ভট্ট ও আনন্দ ভট্ট প্রণীত “বল্লালচরিত, পীরমহম্মদ কৃত “সমসের গাজীর গান,” অক্ষয়কুমাৰ মৈত্ৰেয় প্রণীত ‘সিরাজুদ্দৌলা, দুর্গাচরণ সান্যালের ‘বঙ্গের সামাজিক ইতিহাস, “ইসা শা,’ ‘ফিরোজ সাহ, ‘সুজা বাদসাহ’ প্ৰস্তুষ্ঠি বহু পল্লীগীতি, উমেশচন্দ্র গুপ্তের ‘জাতিতত্ত্ব-বারিধি, भाऊंौ*5 cबा.भद्र 'sाक्भ। स्त्रांड्,ि' ডাক্তার রাধাগোবিন্দ বসাক প্ৰণীত ‘উত্তর-পূর্ব ভারতের ইতিহাস, ডাক্তাব রমেশচন্দ্র মজুমদার প্রণীত “প্ৰাচীন বাঙ্গলার ইতিহাস’ (ইংরেজী ), কালীপ্রসার বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘নবাবী আমল,” ডাক্তার নলিনীকান্ত ভট্টশালী ও রমাপ্ৰসাদ চন্দের বঙ্গের ইতিহাস সম্বন্ধে নানা সারগর্ভ ও মৌলিক প্ৰবন্ধ, ডাক্তার হেমচন্দ্র রায় প্রণীত ‘উত্তর-ভারতের রাজাদের বংশাবলী” ( ইংরেজী ) এবং ডাক্তার হেমচন্দ্র রায় চৌধুরী প্ৰণীত “পাচীন ভারতের রাষ্ট্ৰীয় ইতিহাস’ ( ইংবেজী ), মণীন্দ্রমোহন বসু প্ৰণীত সহজিয়া-সংক্রান্ত পুস্তক’ ( ইংরেজী ) প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। কিন্তু যিনি বাঙ্গলা ও উড়িষ্যার ইতিহাস সম্পর্কে এই যুগে অনেক কিছু কন্ধিয়াছেন, তাহার কথা আমি এপর্য্যন্ত উল্লেখ করি নাই । রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় মহেঞ্জোদারোর আবিষ্কারের জন্য চিরদিন স্মরণীয় হইয়া থাকিবেন । তাহার বাঙ্গলার ইতিহাস। এদেশের ঐতিহাসিকগণের অপরিহাৰ্য্য সঙ্গী হইবার দাবী রাখে ; তাহাতে বিজ্ঞানসঙ্গত এত মালমসলা সংগৃহীত হইয়াছে যে বইখানি পড়িলেই বুঝা যায়, অপৰ্য্যাপ্ত ঐতিহাসিক উপকরণ র্তাহার লেখনী-মুখে ভিড় করিয়া দাড়াইয়াছিল-শৃঙ্খলার অভাবে সেগুলি সুসংবদ্ধ হইয়া প্ৰকাশ পাইৰায় অবকাশ পায় নাই। পুস্তক দুই খণ্ড পড়িলেই অনুমিত হইবে, গ্ৰন্থকার যাহা লিখিয়াছেন, তাহা হইতে অনেক বেশী জানিতেন এবং তিনি যাহা জানিতেন, তাহাও সুবিম্ভন্ত করিয়া লিখিবার তিনি সময়সুবিধা পান নাই। তাহার অল্পস্থায়ী জীবন মহেঞ্জোদারো, হরপ্পা, বাজলা ও কলিঙ্গ প্ৰভৃতি কতিপয় নির্দিষ্ট স্থানের ইতিহাস সম্বন্ধে একটা ৰিদ্যুৎ-চমকের দীপ্তি দিয়া অভহিত হইতাচ্ছেতাহা আমাদিগকে একটা অপৰ্যাপ্ত ঐতিহাসিক ভাণ্ডারের ইন্দিত দিয়া গিয়াচ্ছে, কিন্তু * , ffafr |
