বৃহৎ বঙ্গে বৌদ্ধ ইতিহাসের বিলােপ শাখা সেৰিত তরঙ্গভঙ্গ দর্শনে বৈদিক কবি বিস্ময় ও আনন্দে পরিপুত হইয়া স্তোত্র করিয়াছেন। বাল্মীকিকৃত গঙ্গাবর্ণনা ( রামায়ণ, অযোধ্যা ) কতকটা সেইরূপ বটে, কিন্তু পুরাণের প্রশংসা অন্যবিধ, তাহাতে গঙ্গাতীরে বাস হিন্দু স্মৃতির অনুশাসনের অন্তর্গত হইয়াছে। সেই সকল শ্লোক কবিত্বের সীমা অতিক্ৰম করিয়া সামাজিক বিধিতে পরিণত হইয়াছে।--তাহাঙ্গের উদ্দেশ্য অতি স্পষ্ট । BDDB DDHD DD DB BBDDLDDD DiBDB KESDLBBBLBBB BBDLLHuS YuS মণ্ডিত ও সভ্যতার শেখরাসীন হইয়াছিল—সেই সুব্রতরঙ্গিণীকে ভগীরথের পূর্ত কৌশল যেদিন শাখা-প্ৰশাখা-সমৃদ্ধ করিয়া এ দেশে বহমান করিয়াছিল, সেইদিন একসঙ্গে এদেশে আৰ্য্যসভ্যতা এবং ভাগ্যলক্ষীয় প্রবেশপথ উন্মুক্ত হইয়াছিল । গঙ্গার এক স্তোত্রে ভক্তিমান কবি লিখিয়াছেন যে, হে মাতঃ গঙ্গে ! তোমা হইতে দূরে অবস্থিত কোন রাজ্যের অধীশ্বর হওয়া অপেক্ষা তোমার জলের ক্ষুদ্রতম মৎস্ত বা কচ্ছপ হওয়াও আমি অধিকতর बाछनैम्न मान् कब्रेि | ·su·na·pu·suan M বৃহৎ বঙ্গে বৌদ্ধ ইতিহাসের বিলোপ “अgoकि शाश्व्र कौट्ठि छांदेल গান্ধার হ’তে জলধি শেষ তুই কিনা মাগো তাদের জননী, তুই কিনা মাগো তাদের দেশ।” -দ্বিজেন্দ্রলাল। বৈদিক ইতিহাসে দৃষ্ট হয়, পুৰ্ব্বভারত অতি প্ৰাচীন কাল হইতেই আৰ্য্যনিৰাসে পরিণত হইয়াছিল। ঐতরেয় ব্ৰাহ্মণে পুণ্ড, গণকে বিশ্বামিত্রের সন্তান বলিয়া নির্দিষ্ট করা হইয়াছে। রামায়ণে দেখিতে পাই, চন্দ্ৰবংশীয় অমূৰ্ত্ত নামক ðby (sef CN25 refs- -- এক নৃপতি ধৰ্ম্মারণ্যের নিকট প্ৰাগজ্যোতিষপুর স্থাপন করেন। নিৰাস। শতপথ ব্ৰাহ্মণের প্রমাণে দৃষ্টি হয়, বিদেঘমাধৰ নামক কোন রাজা মিথিলায় আৰ্যসভ্যতা বিস্তার করিয়াছিলেন। মহাভারতের কর্ণপর্কে লিখিত হইয়াছে, ", , ਓ চেদি দেশীয় মহাত্মারা শাশ্বত ն এবং তদনুসারে কাৰ্য্য করিয়া থাকেন।” হরিবংশে লিখিত আছে, পুরুর Nov, বঙ্গ, সুহ্ম, পুণ্ড, ও কলিঙ্গ-ইহার ক্ষত্ৰিয় হইয়া ব্ৰাহ্মণত্ব প্ৰাপ্ত হন। সাগর-সঙ্গমের DD SiDBDiuE DiDB BuDD BDDLS BDuBB gi DiBDDOS qgOO বৎসর বৎসর সাগরে জান উপলক্ষে অসম্ভব জনতা হইয়া থাকে। ভগীয়াৰ এইখানে