8 6दालुćiछु টীকা-ইহাতে তিনটী শব্দ আছে—অথ। ( অনন্তর), অতঃ। (এই হেতু ), ব্ৰহ্মজিজ্ঞাসা ( ব্রহ্মবিচার ) । চিত্তশুদ্ধি হইলে পর। ( অথ), ব্ৰহ্মবিজ্ঞানের অধিকার হয় ; এই হেতু ( অত: ) ব্ৰহ্মবিচারের ইচ্ছা জন্মে (ব্রহ্মজিজ্ঞাসা)। এ বিষয়ে রামমোহন ঈশোপনিষদের ভূমিকায় লিখিয়াছেন -“শাস্ত্ৰে কহেন, যথাবিধি চিত্তশুদ্ধি হইলেই ব্ৰহ্মজ্ঞানের ইচ্ছা হয় ; অতএব ব্ৰহ্মজ্ঞানের ইচ্ছা ব্যক্তিতে দেখিলেই নিশ্চয় হইবেক যে চিত্তশুদ্ধি ইহার হইয়াছে ; যেহেতু কারণ থাকিলেই কার্যের উৎপত্তি হয় ; তবে সাধনের দ্বারা অথবা সৎসঙ্গ অথবা পূৰ্বসংস্কার অথবা গুরুপ্রসাদাৎ, কি কারণের দ্বারা চিত্তশুদ্ধি হইয়াছে, তাহ বিশেষ কিরূপে কহ যায়”, অর্থাৎ সঠিক বলা যায় না। রামমোহন চিত্তশুদ্ধির চারিটীি কারণ নিৰ্ণয় করিয়াছেননিজের সাপনা, বা সৎসঙ্গ, বা পূর্বসংস্কার অর্থাৎ জন্মান্তরীণ সংস্কার বা গুরুকৃপা। পূর্বসংস্কার স্বীকার করিয়া রামমোহন জন্মান্তরও স্বীকার <pf3:İÇşr ব্ৰহ্ম লক্ষ্য এবং বুদ্ধির গ্রাহ না হয়েনি, তবে কিরূপে ব্ৰহ্মতত্ত্বের বিচার হইতে পারে এই সন্দেহ পর সূত্রে দূর করিতেছেন। SU 52 i SSRI এই বিশ্বের জন্ম স্থিতি নাশ যাহা হইতে হয় তিনি ব্ৰহ্ম । অর্থাৎ বিশ্বের জন্ম স্থিতি ভঙ্গের দ্বারা ব্ৰহ্মকে নিশ্চয় করি। যেহেতু কাৰ্য “থাকিলে কারণ থাকে, কাৰ্য না থাকিলে কারণ থাকে না । ব্ৰহ্মের এই তটস্থ লক্ষণ হয় ; তাহার কারণ এই জগতের দ্বারা ব্ৰহ্মকে নিৰ্ণয় ইহাতে করেন । ব্ৰহ্মের স্বরাপ লক্ষণ বেদে ক’হেন যে সত্য সর্বজ্ঞ এবং মিথা জগৎ যাহার সত্যতা দ্বারা সত্যের ন্যায় দৃষ্ট হইতেছে। যেমন মিথ্যা সৰ্প সত্য রজুকে আশ্রয় করিয়া সৰ্পের ন্যায় দেখায় ৷৷ ১১২ ৷ টীকা—যাহা ত্রিকালে অবাধিত, তাহাই সত্য। যাহা অতীত বা DBBDD D DBBSBD BDDB DBB SD S DD ggD DD রূপান্তরিত হয় না, তাহাই সত্য. । এই প্ৰকার যে বস্তু, তার আদি বা LBB KBBBDB BDDS LiBD SDDD DDD DBDDGG BBD BBD S gD DDD রামমোহন অনন্ত শব্দটী ব্যবহার করেন নাই ।
