V9)o cत्रांशांद्दे फ्रिद्ध । করিয়া অনেক কষ্টে পিতার মুক্তি সাধনে কৃতকাৰ্য্য হয়েন ও আবার পূর্ববৎ লুট পাটে রাজ্য বৃদ্ধি করিবার সন্ধি লাভ করেন। দ্বিতীয় আলি ) মাহমুদের রাজত্বকালে শিবাজীর এই কাণ্ড,— >Wり@S2ー>や白ミ দ্বিতীয় আলি আদিল সার সময়ে তঁাহার দৌরাত্ম্য ক্রমিক বৃদ্ধি হইতে লাগিল । মোগল ও মহারাষ্ট্রীদের উপদ্রবে বিজাপুরের মুহূৰ্ত্তের তরে সুস্থির হওয়া দুষ্কর। ১৬৫৭ অব্দের পূর্বে শিবাজী বিজাপুরের অধীনস্থ অনেক প্রদেশ অধিকার করিয়া বসেন ও মোগল সম্রাট ঔরঙ্গ জীবের নিকট হইতে সনদ আনাইয়া আপন অধিকার বৈধ ও কায়ম করিয়া লন। পরিশেষে শিবাজীকে দমন করিবার ভার বিজাপুর সেনাপতি আফজুল খ্যার হস্তে সংন্যস্ত হয়। আফজুল খ্যা আফজুল খাঁর যুদ্ধ যাত্রার পরিণাম জানাই আছে। তিনি শিবাজীর বিরুদ্ধে ৭০ ০০ পদাতিক ৫০ ০০ ঘোড়সওয়ার কামান অস্ত্রশস্ত্ৰ লইয়া মহা আড়ম্বরে কুচ করত মহাবলেশ্বর পাহাড়ের ক্রোড়ে আসিয়া উৰ্ত্তীর্ণ হইলেন । শিবাজী দেখাইলেন যেন তিনি প্রাণভয়ে সেনাপতির হস্তে আত্ম সমর্পণে প্ৰস্তুত, প্ৰতাপগড়ে তাহদের সাক্ষাৎকার সাব্যস্ত হইল। শিবাজীর অনুরোধ এই যে তঁহাদের সম্মিলনে অন্য লোক জন উপ্লস্থিত না থাকে। নবাব সাহেব তাহাতেই সম্মত হইয়া সৈন্য সামন্ত পাহাড়ের নীচে রাখিয়া একটী মাত্ৰ সহচর সঙ্গে শিবাজীর সহিত সাক্ষাৎ করিতে যান । শিবাজীকে ভয়ে ভয়ে সন্তপণে পদার্পণ করিতে দেখিয়া নবাব সাহেব তঁাহাকে আগ্রহের সহিত
