निकू-कश्मीि । Ve প্রশস্ত স্থান। স্থানে-স্থানে যে বনজঙ্গল আছে সেখানে হরিণ, বরাহ, নেকড়েবাঘ প্রভূতি বনজন্তু পাওয়া যায়। কোন কোন জলাভূমিতে নানা পক্ষী পাখালীও দৃষ্টিগোচর হয়। আমি মাঝে মাঝে শীকারে বাহির হইতাম কিন্তু বড় বাঘ কখন দেখি নাইএকবার আমার সামনে একটা হয়েনা আসিয়াছিল। সিন্ধিরা সকল রকম বাঘকেই “সিংহ” বলে। কিন্তু আসল পশুরাজ সিংহ এ সকল বনে দৃষ্ট হয় না। আমাদের দেশের কেঁদো Kv Royal Tiger g2.Get SCB for s मgन्ाङ् । এই সকল শীকার করিতে গেলে অনেক কুলি সংগ্ৰহ করিতে হয়। শীকারিগণ বন্দুক-হস্তে ভিন্ন ভিন্ন স্থান অধিকার করিয়া বসেন, কুলির এক চক্র বঁাধিয়া হঁাকাহাকি ডাকাডাকি আরম্ভ করে। সেই চীৎকার ধ্বনিতে যত জীবজন্তু, শস্ত্ৰধারী শীকারীদের দিকে ধাবিত হয়—এই অবসরে যার যেমন সুবিধা বন্দুক ছুড়িয়া শীকার আদায় করিতে হয়। যে বনে ব্যাস্ত্ৰ সঞ্চরণ করে, সেখানে হয়। কোন বৃক্ষের উপর কিম্বা উচ্চ মঞ্চের উপর বসিয়া বাঘ মামাকে প্রতীক্ষা করিতে হয় । সিন্ধীরা অত্যন্ত শীকার-প্রিয়, শীকারপুরে থাকিতে মধ্যেমধ্যে প্রায়ই আমার শীকারের সঙ্গী জুটিত। একবার আমরা দলেবলে মঞ্চর নামে একটা বৃহৎ সরোবরে শীকার করিতে গিয়াছিলাম। সেখানে বুনো হাঁস প্রভৃতি নানা জাতীয় পক্ষী পাওয়া যাইত। আমরা এক একবার বোটের উপর হইতে শীকার করিতাম। মঞ্চরে একজন বৃদ্ধ সিন্ধী আমাদের যথোচিত আতিথ্য করিয়াছিল-আমরা বেস আমোদে
