ଈ ভবিষ্যতের বাঙালী हैनहैं একটা আধুনিক জাতির সৃষ্টি হয়। ভারতের জাতীয়ভার সৌধকে ও এই শ্রেণীর ঐক্যের উপর প্রতিষ্ঠিত করতে হ’বে । অবশ্য রাষ্ট্রগঠনের বেলায় সীমান্ত-রক্ষা-ব্যবস্থার কথা ও মনে রাখা চাই । রাষ্ট্রপ্ৰতিষ্ঠার চেষ্টা যে অনেক সময়ে ব্যর্থ হয়, প্ৰাচীন রাষ্ট প্রতিষ্ঠান যে অনেক সময়ে অন্তর্বিপ্লব্যবশতঃ আপনা থেকেই ভেঙ্গে পড়ে, তার কারণ কি ? একটু অনুসন্ধান করলেই দেখতে পাই, ঐক্যের যে সূত্রগুলি আমরা উল্লেখ করেছি, তাদের সবগুলির কিম্বা কতকগুলির অভাব হয়েছিল। বলেই সেরূপ ঘটেছে ; ঐক্যের স্থানে তাই অনৈক্য এসে দেখা দিয়েছে, মৈত্রীর স্থানে দ্বন্দ্ব এসে দেখা দিয়েছে, সহযোগের স্থানে অসহযোগ এসে দেখা দিয়েছে, আর তার ফলে রাষ্ট-সৌধ ভেঙ্গে চুরমার হ’য়ে গিয়েছে । প্রথম মহাসমরের পূৰ্ব্বেকার অষ্ট্ৰীয়ান-সাম্রাজ্য পৃথিবীর অন্যতম প্ৰবল প্ৰতাপশালী’ রাষ্ট প্রতিষ্ঠান রূপেই গণ্য ক’ত ? অথচ পরীক্ষার BBBB BB Km BDDD BDS DDDBD DD BD ED BB BDBuku SJJJD DSDDS তুরস্ক- সাম্রাজ্যের ও সেই দশা ঘটিল। সেই একই পরীক্ষায় জাম্মাণ রাষ্ট কিন্তু টিকে স্কুইল। অষ্ট্ৰীয়ান এবং তুরস্ক সাম্রাজ্যদ্বয়ের অ্যা ৬ গুরীণ জীবনে সেই কৃষ্টিগত, ভাষাগত, স্বার্থগত এবং আদর্শগত ঐক্য ছিল না, যা’ সঙ্কটের সময়ে তাদের বঁাচাতে পারত ! জাৰ্ম্মাণ সাম্রাজেন সে ঐক্য প্ৰভূত পরিমাণেই ছিল । জাৰ্ম্মণী তাই টিকে থাকল। আমাদের দেশের ইতিহাস খুললে দেখতে পাই, অর্থ ও ভাবতীয় সামাজ্যের অস্তিত্ব কেন্দ্রীয় শক্তির বাহুবলের প্রাচূযোর উপকৈ ই নির্লির BBBB S00SSBt BBBS BB BkBB BBB BBBB S SBuBD BBBD SS SBJBuBB শক্তিতে যখনই বাহুবলের অভাব ঘটেছে, অ*ারের ঐক্যের অভাবে দেশ তখনই বিভিন্ন খণ্ড-রাষ্টে বিভক্ত হ’য়ে গিয়েছে। যে অন্তরের ঐক্যের উপরে একটি রাজ্যের স্থায়িত্ব নিকল করে, সে ঐক্য অখণ্ড
