পাতা:মঙ্গলচণ্ডী - দ্বিজ মাধব .pdf/৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जूबिक GWO নিরঙ্কুশ হইয়া পড়িয়াছিলেন। কিন্তু দ্বিজ মাধবের কাব্যের সমস্ত পুথিতেই औडिदक िबछलाहन अ ब्रश्मिांटछ। গায়ক-কর্তৃক পয়ার-ছন্দে ঘটনা বর্ণিত হইলে নাটকীয় রসের সৃষ্টি হইতে পারে না । কিন্তু কোনও বিশেষ ঘটনাংশ অবলম্বন করিয়া তিনি যখন একটি পদ গান করেন তখন মনে হয় তিনি যেন সেই চরিত্রের ভূমিকায় অবতীর্ণ হইয়াছেন। এই ভাবে মঙ্গল-গানের অন্তর্ভুক্ত গীতগুলি ঘটনার অবিচিছন্ন প্রবাহে নাটকীয় তরঙ্গ স্বষ্টি করে। এই দিক দিয়া মঙ্গল-গানের বিশেষ একটি ঐতিহাসিক DD DBDYSS SBD DBDBDuSDBDB BB DDBDBBD BBB DBD S BDDDBS নাটকের ইতিহাসে মঙ্গল-গানের স্থান এখনও স্বীকৃত হয় নাই। মঙ্গল-গানের নিৰ্ম্মিতি-সম্বন্ধে আমাদের স্পষ্ট ধারণার অভাবই যদি ইহার কারণ হয়, তাহা হইলে দ্বিজ মাধবের কাব্যে আমরা একখানি খাটি মঙ্গল-গানের পরিচয় পাইব । এই উদ্দেশ্যেই আমরা আলোচ্য কাব্যটির নাম দিয়াছি “ মঙ্গলচণ্ডীর uBSS DDDB DBBDuD DDD SBDBBBSBDBBDBDDDS SKDBSBYuuBS পাঞ্চালিকা, অভয়ামঙ্গল, সারদামঙ্গল, চণ্ডিকা-চরিত প্ৰভৃতি বিভিন্ন নামে অভিহিত হইয়া থাকে। দ্বিজ মাধবের বিভিন্ন পুথিতেও পুথি লেখকগণকে z DO BBS ggDB DDDD DBD BYB DBDS S SDD DD DOB সারদামঙ্গল বা সারদা-চরিত নামে কাব্যটিকে পরিচিত করিয়াছেন। কিন্তু এতগুলি প্রচলিত নাম থাকিতে আমরা “ শঙ্গলচণ্ডীয় গীত ” নামটি নির্বাচন করিলাম, তাহার প্রথম কারণ, এই নামকরণের দ্বারা কাব্যটি যে প্রাচীন মঙ্গলগীতের একটি নিদর্শন, তাহা বুঝান হইবে। দ্বিতীয়তঃ, বাংলা-সাহিত্যে চণ্ডীমঙ্গলের প্রাচীনতম উল্লেখ পাওয়া যায় চৈতন্য-ভাগবতে। সেখানে ইহাকে “ মঙ্গলচণ্ডীর গীত ’ বলা হইয়াছে। সুতরাং এই নামের দ্বারা কাব্যটির সহিত প্রাচীন ধারার সংযোগ সাধিত হইবে। তৃতীয়তঃ, এই নামকরণ হইতে বাঝা যাইবে, এই কাব্যের দেবী ‘ মঙ্গল-চণ্ডী,’ তিনি কেবল মাত্র ‘চণ্ডী ” নহেন। কবি-প্ৰসঙ্গ আমরা এ পৰ্য্যন্ত সঙ্গলচণ্ডী ও তাঁহার গীত-সম্বন্ধে আলোচনা করিলাম। এখন আলোচ্য গ্রন্থের লেখক-সম্বন্ধে দুই-একটি কথা বলা আবশ্যক। লেখক এ পৰ্য্যন্ত মাধবাচাৰ্য নামেই পরিচিত ছিলেন। ছাপা পুথির আত্ম-বিবরণী অংশে আছে৷-“ তাঁহার তনুজা আমি মাধব-আচাৰ্য্য। ”