পাতা:মরণের ডঙ্কাবাজে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भge ७६ २igड মেয়েট বল্লে-না ! আমি নাসর্ণ হবো আন্তর্জাতিক রেড ক্রসে কিংবা চীনা সামরিক বিভাগের হাসপাতালে । -cडांभद्धि दां° भी अigछन ? -আছেন! আবার বাবা ঘোড়ার শিক্ষক। খুব নাম-করা লোক আমাদের কাউন্টিতে । -ৰ্তারা তোমাকে ছেড়ে দিলেন ? -ৰ্তাদের বুঝিয়ে বল্লাম । জগতে এক হতভাগ্য জাতি যখন এত দুৰ্দশা ভোগ করছে, তখন পড়াশুনো বা বিলাসিত কি ভাল লাগে ? আমি আমার সেণ্ট আর পাউডারের টাকা জমিয়ে, টকির পয়সা জমিয়ে, পাঠিয়ে দিয়েছিলাম। এদের সাহায্যের জন্যে মার্কিণ রেডক্রস ফণ্ডে । তারপর নিজেই না এসে পারলুম না।--তুমিই বলে না। মিঃ বোস, পারা ষায় থাকতে ? বিমল মুগ্ধ হয়ে গেল এই বিদেশিনী বালিকার হৃদয়ের উদারতার পরিচয় পেয়ে । স্বাধীন দেশের মেয়ে বটে ! সংস্কাবের পুটুলী নয় । মেয়েটা বল্লে-আমাকে এ্যালিস বলে ডেকে । একসঙ্গে কাজ করবো, অতি আড়ষ্ট ভদ্রতার দবকার নেই। আমার একখানা ফটো দেবো তোমায়, চলো তুলিয়ে আনি দোকান থেকে । কনসেশনের মধ্যে প্রায়ই সব আমেরিকান দোকান। মেয়েটা বল্লেচলো সাংহাই সহরের মধ্যে একটু বেড়িয়ে আসি-কোনো চীনা দোকানে ফটো তুলবো । ওরা দু পয়সা পাবে । অনুমতি নিয়ে আসতে আধঘণ্টা কেটে গেল, তারপর বিমল আর এ্যালিস কনসেশনের বড় ফটক দিয়ে সাংহাইয়ে যাবার রাস্তার ওপর উঠে একখানা রিক্সা ভাড়া করলে । 8b"