পাতা:মরণের ডঙ্কাবাজে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*36°द्र ७६ दाgछ আকাশেই সশব্দে ফেটে তারাবাজির মত অনেকখানি আকাশ আলো कब्र छब्रि *igछ । * এ্যালিস বল্লে-কি হয়েছে ? বিমল বল্লে-জাপানী সৈন্যদল যুদ্ধজাহাজ থেকে নেমেছে সহরে-তারা সহর আক্রমণ করেছে শুনছি। এইদিকেই আসছে। তাদের হাতে পড়া আদৌ আনন্দদায়ক ব্যাপার হবে না-তোমার হাতে ও কি ? মিনি বল্লে-একটা ছোট্ট ছেলে । একে কোথায় রাখি বলোতো હશને ? সুরেশ্বর একজন ব্যস্ত ও উত্তেজিত পুলিশম্যানকে জিগ্যেস করে জানলে-সমুদ্রের ধারে জাপানী সৈন্যদের সঙ্গে চীনাদের হাতাহাতি যুদ্ধ চলছে । জাপানীরা নগরে প্রবেশ করবার চেষ্টা করছে । এ্যালিস বল্লে-আমরা এখন ছোট ছেলেটিকে কোথায় রাখি বল না ? কনশেসনের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া উচিত হবে না'। ওর বাপ-মা এই অঞ্চলের অধিবাসী। ছেলের সন্ধান পাবে না কনশেসনে নিয়ে গেলে । বিমল বল্লে-পুলিশম্যানের জিন্ম কবে দাও না । এ্যালিস ও মিনি তাতে রাজি হােল না। এই সব চীনা পুলিশম্যান দায়িত্বজ্ঞানহীন, ওদের হাতে ছোট ছেলেকে ওবা দেবে না । সমস্ত গলিটা একটা বিরাট ধ্বংসস্তৃপ পরিণত হয়েছে—লোকজন অন্ধকারে তার মধ্যে কি সব খুজে খুজে বেড়াচ্ছে। এমন সময়ে পাশের একটা ভূপে দু'তিনটী হারিকেন লণ্ঠন ও টর্চ জালিযে একদল ছােকরা একটা মৃতদেহেব ঠ্যাং ধরে বার করছে দেখা গেল । বিমল উত্তেজিত সুরে বলে উঠলো-প্রোফেসব লি ! প্রোফেসর লি ! তারপরেই সে ছুটে গেল ছোকরার দলের দিকে । সুরেশ্বর দেখলে, 6tV)