পাতা:মহারাষ্ট্র-নৃপেন্দ্রকুমার বসু.djvu/১০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्रृंख्यकों ఇt উাহার দক্ষিণ হস্তস্বরূপ হইয়া উঠিলেন। দুইজনে মিলিয়া, গোলকুণ্ড ও বিজাপুরকে কি উপায়ে থাশ দখলে আনা যায়, তারই পরামর্শ আঁটিডেন। কিছুদিন পরে মীর্জুমলা আগ্রায়ু গিয়া সাম্রাজ্যের উত্নীর পদে বাহাল হইলেন। তিনি সম্রাট শাহজাহানক্ষেও দক্ষিণাত্যণবজয়ে ঘণ-মুন মন্ত্রণা দিতে লাগিলেন। কিন্তু একটা অছিলা ত চাই। কপালক্রমে ভাড়াও জুটিয়া গেল। ১৬৬৬ খৃষ্টাৱে মোহম্মদ আলি শাহ দীঘকাল রোগে ভুগিয়া করে গিয়া শুইলেক্স। উছার আঠারো বৎসর বয়স্ক পুর দ্বিতীয় আলি আদিল শাহ নাম লক্টর মহা আড়ম্বরে বিঞ্জাপুরের সিংহাসনে বসিলন। মোহাম্মদ আলি শাহর বিধবা পী আভিভাবিক স্বরূপ রাজকাৰ্ঘ্যে যথেষ্ট সহায়তা করিডে লাগিলেন। পেশওয়ে মোরে পন্থও কিছুদিন পরে মায়া গেলে, প্তাহার স্থলে খান মোহাম্মদকে প্রধান মন্ত্রী ও সেনাপতি পদে নিযুক্ত করা হইল। আফজালু হুঁ কর্ণাটের বিদ্রোহ দমনে যথেষ্ট বীরত্ব দেখাইয়াছিলেন বলিয়া সহকারী প্রধান সেনাপতি হইলেন। তাহার নীচেই স্থান পাইলেন দুষ্টমতি ঘোড়কেড়ে। কিন্তু আগ্রা হইতে সমাটের এক ফৰ্ম্মাণ আসিল যে, যেহেতু দ্বিতীয় আলি আদি শাহ ভূতপূৰ্ব্ব মুলতানের বিবাহিত পত্নীর গর্ভজাত পুত্র কিম উৎসম্বন্ধে যথেষ্ট ইন্দেহ উপস্থিত হইয়াছে, এবং যেহেতু রাজ্যভিষেকের সময় সমস্ত বাকী খাজন। ও লামপত্ত্বনি-নজরণ। মুঘল সরকারে কম দেওয়া হয় নাই, সেইজন্য দ্বিতীয় আদিল শাহ্র হলঙনি ৰাতিল করিয়া দেওয়৷