মাঘোৎসবের উপদেশ একজন জ্ঞানী প্ৰেম-সম্পন্ন পুরুষ আছেন, এ ত মানতে পারি না, কেবলি সন্দেহের কারণ দেখতে পাই ।” এই ত এক মহা সন্দেহের পীড়ন । প্রার্থনার বিষয়েও অনেকের মনে বার বার সন্দেহ হয়, “আমার “প্রার্থনা শোনবার কি কেউ আছে ? পাপ-প্ৰলোভন হতে পরিত্রাণ পাবার জন্য কত কেঁদেছি, আবার পড়েছি। কই, আমার কাতর প্রার্থনা ত কেহ শোনে নাই! প্রার্থনাতে কি কিছু হয় ? তিনি ত সব জানেন, তবে কেন জগতে এত অত্যাচার অবিচার ?” সর্বদাই মানব-মন এই প্ৰকার সংশয়ে দোলায়মান হইতেছে। এই সব সংশয়ের মীমাংসা হয়, প্ৰকাশ মন্দিরে এসে ধর্মের সাক্ষাৎকার লাভ হলে ৷ একবার সেখানে প্ৰবেশ ক’রে পরিষ্কার ভাবে দেখলে অজ্ঞাতসারে সংশয় খ’সে পড়ে । যেমন এই বেদীর উপরে ব’সে আছি, একাগ্ৰ মনে কথা বলতে বলতে কখন যে গায়ের কাপড়খানা থ’সে পডে বুঝতে পারি না, তেমনি । আমাকে নানা সংশয়ে অস্থির করেছিল, কিন্তু প্ৰকাশমন্দিরে এসে একবার স্বয়ং ধর্মের সাক্ষাৎকার পেয়ে সব সংশয় একবারে छूद्र श्ल। ংশয়চ্ছেদ কেমন, ভাঙিয়া বলি। একটি যুবাপুরুষ বন্ধুদের বলত, “কি তোমরা দাম্পত্য প্রেম বল, ও সব কেবল কল্পনা, ও আমি স্বীকার कनेि नi, & উপন্যাস DDLL SS SSBBB SGLELLDB EBLLLT BOBDDSBD DDDD DDD হাসত। এই ভাব নিয়ে সে ঘুরে বেডায়, হঠাৎ একটি স্ত্রীলোকের তার সঙ্গে আলাপ হ’ল । দেখা গেল, অচিরে তার পা হতে মাথা পৰ্যন্ত ভালবাসাতে পূর্ণ হয়ে গিয়েছে। তখন তাহাকে জিজ্ঞাসা করা গেল, “কি হে, বল দেখি, দাম্পত্য প্ৰেম আছে কি না ?” তখন সে স্বীকার করল, “হঁ। হা, এখন দেখেছি, বুঝেছি ।” এই রকম ধর্মীরাজ্যেও । মানুষ যখন দেখে, তখনি সংশয়-ভঞ্জন হয় । এক বালিকা অপত্যস্নেহ কাকে R e 8
